স্বর্ণালংকার চুরি এবং ক্রয় করার অভিযোগে তিন অভিযুক্তকে জালে তুললো খোয়াই থানার পুলিশ। চুরির ঘটনাটি সংঘটিত হয় চলতি মাসের ১৪ তারিখ। থানায় চুরির অভিযোগ দায়ের হয় ২১-১০-২০২৪ তারিখ। খোয়াই থানায় দায়ের কৃত মামলার নম্বর ৬৬/ ২০২৪ । ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৩১ (৪)/৩০৫(এ )/৩৫ ধারায় মামলা লিপিবদ্ধ হয়।খোয়াই থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ তারিখ খোয়াই থানাধীন আঠাইবাড়ি এলাকায় জৈনিক ব্যক্তি অনল রায় দেববর্মার বাড়িতে চুরির ঘটনা সংঘটিত হয়। চোর নগদ টাকা, মোবাইল ফোন এবং স্বর্ণালংকার নিয়ে চম্পট দেয়। পরবর্তী সময়ে পুলিশ অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমে ঘটনার সাথে যুক্ত চাম্পা হাওর থানাধীন তুলাশিকর রাম দেওয়ান চৌধুরীপাড়ার যুবক আকাশ দেববর্মার হদিশ পায়। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের জেরায় সে জানায় চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকার গুলো ছেবড়ি এবং কল্যাণপুর এলাকার জৈনিক স্বর্ণকার সৌমেন দেবনাথ এবং প্রানেশ দাসের নিকট বিক্রি করেছে সে। খোয়াই থানার পুলিশ তার স্বীকারোক্তি মূলে দুই স্বর্ণকারকে জালে তুলে। এবং তাদের কাছ থেকে চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকার গুলো উদ্ধার করে। সোমবার সন্ধ্যায় খোয়াই থানায় এক সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন ভারপ্রাপ্ত খোয়াই মহকুমার ডিএসপি রঙ্গদুলাল দেববর্মা এবং খোয়াই থানার ওসি সুবীর মালাকার।
অপরাধ
- প্রতিনিধি মোহনপুর:- অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ করার পর লেম্বুছড়ায় পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশী নাগরিক। অভিযুক্তদের রবিবার আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
বাংলাদেশ থেকে ভারতের অনুপ্রবেশ কোনভাবেই খামার নাম নিচ্ছে না। প্রতিদিন ভারতীয় সীমান্ত দিয়ে ঘটছে অনুপ্রবেশ । লেম্বুছড়া থেকে আটক করা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী অভিযুক্তরা হল মোহাম্মদ আলমি মিয়া, মোহাম্মদ দুলাল মিয়া এবং মোহাম্মদ ইমন আলী। জানা গেছে উপযুক্তরা বাংলাদেশ থেকে কাঁটাতারের বেড়ার টপকে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিল। দেশের অভ্যন্তরে পৌঁছে যাওয়ার উদ্দেশ্যে লেম্বোছড়ায় এসেছিল তারা। অবশেষে সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং পুলিশ তাদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে।
অন্যদিকে মোহনপুর বিওপি এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণ অবৈধ সামগ্রী বাংলাদেশে পাচারের সময় আটক করতে সক্ষম হয়েছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। আটক করা সামগ্রী বাজার মূল্য ৬৭,৫৭,৪০০ টাকা।অন্যদিকে হরিণাখোলা এলাকা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় আরো ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। অভিযুক্তদের তুলে দেওয়া হয়েছে সিধাই থানার পুলিশের হাতে। অভিযুক্তরা হল ভোজন রায়, সুদীপ রায়, সংগীতা রায়, পান্না রায় এবং পুন্য রায়।
- বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সীমান্ত এলাকাগুলিতে চুরির উপদ্রব দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। খোয়াই শহরের বিভিন্ন সীমান্ত লাগোয়া এলাকাগুলিতে রাতদিন কোথাও না কোথাও চুরির ঘটনা সংগঠিত হচ্ছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে খোয়াই থানাধীন সুভাষ পার্ক কালীবাড়ি সংলগ্ন এলাকায় সুশান্ত রঞ্জন পালের বাড়িতে রাতের আঁধারে আনুমানিক ৫ থেকে ৭ জন চোরের দল হানা দেয় । বাড়িতে লাগানো লোহার গ্রিলের তালা কেটে ঘরে ঢোকার চেষ্টা করে। তৎক্ষণাৎ বাড়ির লোক ঘটনাটি টের পাওয়ার ফলে তারা ঘুম থেকে উঠে পড়ে। বিষয়টি আছ করতে পেরে চোরের দল পালিয়ে যায় । প্রতিদিনই শহর ও গ্রামের বিভিন্ন এলাকা গুলিতে চোরের দল এরকমভাবে অহরহ দিনরাত চুরির ঘটনা সংগঠিত করছে। খোয়াই পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে জনমানে প্রশ্ন উঠছে, এরকমভাবে পাহারা থাকা সত্ত্বেও চুরির ঘটনা কিভাবে সংঘটিত হচ্ছে। তাছাড়া সীমান্ত লাগোয়া এলাকাগগুলিতে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স এর জওয়ানরা পাহারা রত থাকে । সে ক্ষেত্রে তাদের পাহাড়া এবং তারকাটার বেড়া অতিক্রম করে কি করে চোরের দল এরকম ভাবে ভারতে প্রবেশ করে এবং গরু কিংবা মোটরবাইক নিয়ে গা ঢাকা দেয়। খোয়াই এর আমজনগনের জানমালের সুরক্ষার ব্যাপারে প্রশাসন যেন আরও সতর্ক মনোভাব নিয়ে সুরক্ষা নিশ্চিত করে সেদিকে তাকিয়ে খোয়াই এর আম জনতা।
প্রতিনিধি, বিশালগড়।। কমলাসাগরে মুক বধির যুবতীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত বিক্রম বিশ্বাস কে গ্রেফতার করেছে বিশালগড় মহিলা থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে অভিযোগ পাওয়া মাত্রই তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । বর্তমানে সে জেল হাজতে রয়েছে। ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ঘটেছে কমলাসাগরের হরিশনগর চা বাগিচায়। জানা গিয়েছে, চা শ্রমিক পরিবারের মুক বধির যুবতীকে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে জৈবিক লালসা চরিতার্থ করে স্থানীয় এক যুবক বিক্রম বিশ্বাস । ঘটনাটি ঘটে সোমবার দুপুরে হরিশনগর চা বাগিচায়। ন্যাক্কারজনক ঘটনার জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে চা বাগিচায় । নির্যাতিতা সহ শ্রমিক পরিবারের উত্তেজিত জনতা বিশালগড় মহিলা থানার দ্বারস্থ হয় । প্রথমত কেউ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। এ কারণে মামলা নিতে পারেনি পুলিশ। পরবর্তী সময়ে সৌহার্দ্য নামক সামাজিক সংগঠন নির্যাতিতার পাশে দাঁড়ান। এরপর লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে থানায়। পুলিশ মামলা গ্রহণ করে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান শুরু করে। এদিন রাতেই অভিযুক্ত বিক্রম বিশ্বাস কে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরদিন বুধবার ধৃতকে বিশালগড় মহকুমা আদালতে সোপর্দ করা হয় । আদালত অভিযুক্ত বিক্রম বিশ্বাস কে জেল হাজতে পাঠায়। আগামী ২৩ শে অক্টোবর পর্যন্ত জেল হাজতে থাকবে সে। এরপর পুনরায় তাকে আদালতে তোলা হবে। ওসি শিউলি দাস জানান অভিযোগ পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। নির্যাতিতার মেডিকেল টেস্ট করা হয়েছে ।
গর্ভবতী 13 বছরের শিশু কন্যা, থানায় মামলা দায়ের।অভিযুক্ত গ্রেফতার ঘটনার বিবরণে জানা যায় খোয়াই মহকুমায় চাম্পাহাওর থানাদিন গোপালনগর এলাকার সুবীর কুন্ড(২৭) পিতা নিপেন্দ্র কুণ্ড। গত ৯ মাস আগে উক্ত এলাকার এক 13 বছরের শিশু কন্যার সাথে পাশবিক লালসা চরিতার্থ করে। এবং উক্ত নাবালিকা গত দুইদিন আগে তার আত্মীয়র বাড়ি কমলপুরে বেরানির উদ্দেশ্যে যায় । সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে,সাথে সাথে থাকে আগরতলা জিবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ডাক্তারবাবু বলেন তার গর্ভে সন্তান রয়েছে। এই ঘটনা জানতে পেরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি নিয়ে চাম্পাহাউর থানার দ্বারস্থ হন এবং মামলা দায়ের করেন। গতকাল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে চাম্পা হাওড় থানায় দাইয়ের কৃত মামলার নম্বর ১৫/২৪। ভারতীয় দন্ড বিধির সিক্সটি ফোর বি এন এস অফ পক্সসো এক্ট ২০১২ অনুযায়ী অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা লিপিবদ্ধ হয়েছে।
ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে সমগ্র খোয়াই জুড়ে।
বদরপুর পুলিশের পুলিশের তৎপরতায় বৃহত পরিমান ড্রাগস সহ আটক চার পাচারকারি।
- ড্রাগস বিরোধী অভিযান এবার বড়সড় সাফল্য পেল করিমগঞ্জের বদরপুর পুলিশ।রবিবারের এক অভিযানে তাদের হাতে ধরা পড়ল করিমগঞ্জ জেলার এরালিগুলের চার কুখ্যাত ড্রাগস পাচারকারী।জানা গেছে পুলিশের কাছে খবর ছিল যে একটি সুইফট গাড়ীতে করে বৃহৎ পরিমানের হেরোইন পাচার করা হবে।সেই সুত্ৰে ধরে আজ বিকালে অভিযানে নেমে বদরপুর পুলিশ সাফল্য লাভ করে।নির্দিষ্ট তথ্য ভিত্তিতে বদরপুর ভিভিসিএল সংলগ্ন এলাকায় সুইফট গাড়িতে তাল্লাশি চালিয়ে 548.82 গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।সাথে গ্রেফতার করা হয় পাথারকান্দি থানা এলাকার এরালিগুল গ্রামের আব্দুল বাসিত সহ নঈম উদ্দিন তাজ উদ্দিন এবং ফয়জুল হককে।পুলিশ ধৃতদের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ধারায় মামলা হাতে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।বাজেয়াপ্ত ড্রাগসের কালোবাজারী মুল্য প্রায় আট কোটি টাকার মত হবে বলে খবর পাওয়া গেছে।ধৃতদের সোমবার আদালতে সোপর্দ করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
প্রতিনিধি, উদয়পুর :- উদয়পুর শহরে শারদীয়া দুর্গাপূজার আগেই দূঘটনা মুক্ত করতে এবার কঠোর হল ট্রাফিক পুলিশ। উদয়পুর শহরে বুধবার সকাল থেকেই চলে ট্রাফিক পুলিশের অভিযান। এদিন সকাল থেকেই রাস্তার পাশে বেআইনিভাবে বাইক চালানো ও হেলমেট জন্য জরিমানার করে দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ। এতে করে বড় সমস্যা হলো ট্রাফিক জ্যাম দিন দিন শহরে বাড়ছে। অপরদিকে, বাড়ছে রাতের বেলা দুর্ঘটনা।
তাই এবার শহরে রাস্তার পাশে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং এর বিরুদ্ধে ট্রাফিকের স্পেশাল এনফোর্সমেন্ট টিম দ্বারা নেওয়া হয়েছে কঠোর পদক্ষেপ। বুধবার রমেশ চৌমুহনী এলাকা সহ বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার বেআইনিভাবে বাইক চালানো ও হেলমেট জন্য করা হচ্ছে জরিমানা। অভিযানে থাকা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অজয় দেববর্মা জানিয়েছেন, বুধবার সকাল থেকে উদয়পুর শহরের ব্যস্ততম সড়কগুলিতে অভিযান চালানো। অভিযানে বেআইনি ভাবে বাইক চালানো এবং হেলমেট জন্যও জরিমানা করা হয়েছে। কারণ বিভিন্নভাবে বেআইনি ভাবে বাইক চালানো না করতে সচেতনমূলক কর্মসূচি করার পরেও তারা পরিবহন আইন লঙ্ঘন করছে। তাই এদিন প্রথম পর্যায়ে পাঁচ শতাধিক টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তবে শহরবাসী দাবি এই ধরনের অভিযান নিয়মিত জারি রাখার জন্য। কারণ রাতের বেলাও বাড়ছে দুর্ঘটনা। নিয়মিত এভাবে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করলে হয়তো হুশ ফিরবে রাস্তা বেআইনি ভাবে বাইক চালানো ও হেলমেট ব্যবহার না করা ব্যক্তিদের।
- প্রতিনিধি , উদয়পুর : দূর্গা পূজার মধ্যেও উদয়পুরে চুরি বন্ধ করা যাচ্ছে না । রাতের অন্ধকারে উদয়পুর রমেশ চৌহমুনি এলাকার মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারে দুঃসাহসিক চুরি । জানা যায় , মঙ্গলবার সকালে দোকান মালিক আকাশ দত্ত দোকান খুলতে এসে দেখে দরজা ভাঙ্গা অবস্থায় রয়েছে । এই ঘটনা দেখতে পেয়ে আশপাশের বাজার এলাকার ব্যবসায়ীদেরকে বিষয়টি জানানোর পর সাথে সাথেই রাধাকিশোরপুর থানায় চুরির ঘটনার বিষয়ে পুলিশকে জানানো হয় । থানার পুলিশ চুরির ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে যায় রমেশ চৌহমুনী তে । দেখতে পায় দোকানের সিসিটিভি ক্যামেরার মধ্যে একটি ছেলে দোকানের ভেতর রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ মোবাইল চুরি করে যাচ্ছে। দোকান মালিক জানান , প্রায় ১২ টি মোবাইল চুরি করা হয়েছে যার বাজার মূল্য আশি হাজার টাকার উপর । একের পর এক চুরির ঘটনায় উদ্বিগ্ন উদয়পুরবাসী । এখন দেখার পুলিশ চোরকে ধরতে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে ?
প্রতিনিধি, উদয়পুর : উদয়পুরের বিভিন্ন জায়গায় বেড়েছে নেশার রমরমা ব্যবসা। দুর্গাপূজার প্রাক মুহূর্তে নেশার ব্যবসা গুঁড়িয়ে দিতে এবার গোমতী জেলার পুলিশ সুপার ময়দানে অবতীর্ণ। পুলিশের সূত্রে জানা যায় , সোমবার বিভিন্ন পুলিশ আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন জেলার পুলিশ সুপার সমস্ত ধরনের নেশা কারবারে যেন নেশার ব্যবসা গুড়িয়ে দিতে হবে। জেলা পুলিশ সুপারের এই নির্দেশক্রমে এদিন সন্ধারাতে মাতাবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের দাতারাম বাজার পাড়া এলাকায় সঞ্জিত চন্দ্র মজুমদারের বাড়িতে হানা দিয়ে প্রচুর পরিমাণে বিলেতি মদ উদ্ধার করে । পুলিশের উপস্থিতি আঁচ পেয়ে মদ বিক্রেতা সঞ্জিত বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় । পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও সমস্ত মদ নিয়ে আসে রাধা কিশোরপুর মহিলা থানায় । পুলিশ জানায় এই ধরনের নেশা বিরোধী অভিযান গোটা উদয়পুর মহকুমা জুড়ে জারি থাকবে প্রতিদিন । তার কারণ পুজোর মুখে কোন ধরনের ঝামেলা যাতে সৃষ্টি না হয় সেদিকে নজর রয়েছে পুলিশের । এদিন পুলিশ আধিকারিক নির্মাণ দাস জানান , বিলিতি মদের বাজার মূল্য প্রায় ১৭ হাজার টাকার উপর । সব মিলিয়ে পুলিশের এই ধরনের অভিযান প্রশংসার যোগ্য মনে করছে শিক্ষিত মহল ।
প্রতিনিধি, গন্ডাছড়া ৫ অক্টোবর:- আবারো আমবাসা উপনগর নাকার বড় সাফল্য। ইয়াবা ট্যাবলেট সহ চার পাচারকারীকে আটক করে উপনগর নাকা পয়েন্টে থাকা এসপিও ,পুলিশ কর্মীরা। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, শনিবার সকালে আমবাসা- আগরতলা জাতীয় সড়কের উপনগর নাকা পয়েন্টে দুইটি স্কোরপিও গাড়ি থেকে তল্লাশি চালিয়ে ৫১ প্যাকেটে মোট ১ লক্ষ ২ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে উপনগর নাকা পয়েন্টে থাকা এসপিও এবং পুলিশ কর্মীরা। পাশাপাশি নেশা সামগ্রীর সাথে চালক সহ চার যুবককে আটক করে আমবাসা থানার পুলিশ। এই সময় টিআর ০১- বিসি- ০২০২ এবং টিআর ০১- কে-৪৪৪০ গাড়ি দুটি মনুর দিক থেকে আমবাসার উদ্দেশ্যে আসছিল। উদ্ধারকৃত নেশা সামগ্রী গুলির বাজার মূল্য প্রায় আড়াই কোটি টাকা হবে বলে জানান আমবাসা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক নিরুপম দত্ত। ধৃত চার যুবকের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ধারায় মামলা গ্রহণ করে আমবাসা থানার পুলিশ। দুর্গোৎসবের প্রাক মুহূর্তে পুলিশের এই সাফল্যে খুশি আমবাসা সহ গোটা জেলার সাধারণ মানুষ।