নেশা মুক্ত ত্রিপুরা গড়ার লক্ষ্যে রাজ্য সরকার যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে তার এই অঙ্গ হিসেবে খেলো ত্রিপুরার সুস্থ ত্রিপুরার মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মসূচির হাতে নেওয়া হয়েছে সেই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে সাব্রুমের মেলার মাঠে যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া দপ্তরের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন রকমের প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় সাব্রুম মহকুমার তিনটি ব্লক এলাকার বিভিন্ন স্কুল থেকে ব্লক ওয়াইস ৫০ জন করে বিভিন্ন ধরনের খেলোয়াড়দের সাবরুম মেলার মাঠে নিয়ে আসা হয় ৩০ শে নভেম্বর সকাল ৯ টা নাগ। আশ্চর্যজনক বিষয় হলো রাজ্য সরকার এই খেলা পরিচালনা করার জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকা করে অনুদান দিলেও দূর-দূরান্ত থেকে নিয়ে আসা খেলোয়াড়দের সকাল 9 টা থেকে বেলা দুইটা পর্যন্ত মাঠে রাখা হয় কোনরকম টিফিনের ব্যবস্থা ছাড়া বেলা তিনটা নাগাদ খেলোয়াড়দের ডিম, কাল ও সবজি ভাত খাইয়ে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রশ্ন হচ্ছে যেখানে রাজ্য সরকার খেলাধুলার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে শারীর শিক্ষকদের অন্যতম ভূমিকা পালন করার জন্য বলেছেন কিন্তু সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে তার ব্যতিক্রম দেখা গেল আজ সাবরুমে কেননা সকাল থেকে বিভিন্ন স্কুল থেকে যখন তারা খেলার জন্য সাব্রুম মেলার মাঠে এসেছিল তখন তাদের বেলা দুটো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি কোনো রকম খাবার একাংশ খেলোয়াড়দের মধ্যে এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। যদি ২০০ জন খেলোয়াড়কে ডিম ও সবজি ভাত খাওয়ায় তাহলে তাদের খরচ আনুমানিক গিয়ে দাঁড়ায় প্রতি মাথাপিছু যদি ধরা হয় ৭০ টাকা করে তাহলে ২০০ জন প্লেয়ারের খরচ হবে মাত্র চোদ্দ হাজার টাকা। আর তাদের চারটি ব্লকের জন্য গাড়ি ভাড়া চার হাজার টাকা ধরা হলে সর্বমোট খরচ দেখা যায় আনুমানিক বিশ হাজার টাকা । তাহলে এই খেলা পরিচালনার ক্ষেত্রে যিনি দায়িত্বে ছিলেন সাতচাঁদ স্পোর্টস বোটের দায়িত্বে থাকা সুভাষচন্দ্র সাহা বাকি টাকা কি করবেন তা নিয়ে সাব্রুমের অন্যান্য খেলোয়াড়দের মধ্যে গুঞ্জন সৃষ্টি হয়েছে। অন্যান্য খেলোয়াড়দের মধ্যে এই বিষয় নিয়ে সুভাষচন্দ্র সাহা বাকি টাকা আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছে কিনা তা নিয়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে সাব্রুম মহকুমা জুড়ে
খেলো ত্রিপুরার সুস্থ ত্রিপুরার মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মসূচির হাতে নেওয়া হয়েছে সাব্রুমে
by admin
written by admin
106
previous post