প্রতিনিধি , উদয়পুর :- দ্বি-চক্র মোটরযানের উদয়পুরে বাড়বারড়ন্ত । ডাবল হ্যামলেট না থাকার কারণে বিভিন্ন বাইক চালকদের করা হচ্ছে ট্রাফিক দপ্তর থেকে মোটা অংকের জরিমানা । অপরদিকে , বেড়ে চলেছে লাইসেন্সবিহীন একাংশ যুবকের উন্মুক্ত বাইকের দাপাদাপি । এর ফলে উদয়পুর ট্রাফিক দপ্তর থেকে রাজার বাগ , রমেশ চৌহমুনী , ব্রম্মাবাড়ী, থানা কর্নার সহ শহর লাগুয়া বিভিন্ন স্থানে সকাল থেকে রাত্রি পর্যন্ত করা হচ্ছে জরিমানা । কিন্তু তারপরেও হুশ ফেরছে না একাংশ জনগণের । মোটর ভেহিকেল আইনে নেওয়া হচ্ছে কড়া ব্যবস্থা । বাতিল করা হচ্ছে তিন মাসের জন্য দ্বিচক্র যান চলাচলের লাইসেন্স । ট্রাফিক দপ্তর থেকে আবেদন করা হচ্ছে যখন জরুরি কাজে বাড়ি থেকে বের হচ্ছে সাধারণ মানুষ নিজের মোটর সাইকেল নিয়ে । তখন অবশ্যই যেন হ্যামলেট পরিধান করা হয়। নাহলে দুর্ঘটনা গ্রস্থ হলে বাঁচার আশঙ্কা খুবই কম থেকে যাচ্ছে বলে জানান ট্রাফিক আধিকারিকরা। অপরদিকে প্রশ্ন উঠছে , উদয়পুর ব্রম্মাবাড়ী জাতীয় সড়কে লাগানো ট্রাফিক সিগন্যাল দীর্ঘদিন ধরে বিকল রয়েছে। সেখানে সাত সেকেন্ড সিগন্যাল দেওয়ার পর আবারও পুনরায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে । এর জন্য কেন ট্রাফিক দপ্তর থেকে তার সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না এনিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জনগণ । তাছাড়া উদয়পুরের বিভিন্ন জায়গায় ট্রাফিক পোস্টে কর্মী সল্পতার কারণে ট্রাফিক না থাকার ফলে যত্রতত্র পার্কিং করা হচ্ছে অটো রিক্সা থেকে শুরু করে বিভিন্ন যানবাহন । এর ফলে শহরে প্রবেশের মুখে সমস্যায় পড়তে হয় পথ চলতে জনগণের। সঠিক নিয়ম এবং যানবাহন নির্দিষ্ট স্থানে পার্কিং করার জন্য যেন জায়গা নির্ধারণ করা হয় সেই দাবী তুলেন উদয়পুরবাসীরা।
দেশ
প্রতিনিধি কৈলাসহর:-জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিট এবং চাইল্ড হেল্প লাইনের যৌথ উদ্যোগে কুমারঘাট পিআরটিআই হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে মহকুমা ভিত্তিক সেমিনার।প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে এই সেমিনারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা সভাধিপতি অমলেন্দু দাস।উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির সদস্য জ্যোতির্ময় পাল।এছাড়া উপস্থিত ছিলেন কুমারঘাটের মহকুমা শাসক এনএস চাকমা,মহকুমা চিকিৎসা আধিকারিক ডক্টর সুচরিত চাকমা,সমাজ কল্যাণ দপ্তরের জেলা পরিদর্শক বিদ্যাসাগর দেববর্মা,ফটিকরায় থানার ওসি নন্দন দাস সহ অন্যান্যরা।মূলত চাইল্ড ম্যারেজ এবং চাইল্ড প্রেগনেন্সি ও চাইল্ড ট্রাফিকিং এর উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।উক্ত কর্মসূচিতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমাজকল্যাণ দপ্তরের জেলা পরিদর্শক বিদ্যাসাগর দেববর্মা।পরিসংখ্যানে উঠে আসে ভারতবর্ষের মধ্যে বাল্যবিবাহ এবং টিনেজ প্রেগনেন্সিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ত্রিপুরা।তার মধ্যে রাজ্যের আটটি জেলার মধ্যে ঊনকোটি জেলায় এখন অব্দি ৬ শতাধিক প্রেগন্যান্সি হয়েছে।তার মধ্যে ৪ শতাধিক ডেলিভারি করানো হয়েছে। এই ভয়ানক তথ্য সামাজিকভাবে চিন্তার ভাঁজ ফেলছে দায়িত্বপ্রাপ্ত জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি আধিকারিকদের মধ্যে।এই সমস্যা প্রতিরোধের লক্ষ্যে এক সপ্তাহ পূর্বে কৈলাসহর সার্কিট হাউসে চাইল্ড ম্যারেজ এবং চাইল্ড ট্রাফিকিং এর উপর জেলাভিত্তিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।সেখানে টিসি পিসিআর এবং এন সিপিসিআর এর সর্বোচ্চ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।আজকের এই কর্মসূচি থেকে উদ্বোধনী ভাষণে জেলা সভাধিপতি বলেন আশা কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী এবং চাইল্ড লাইন সহ পুলিশ প্রশাসন এবং মহকুমা প্রশাসনের সম্মিলিত উদ্যোগেই বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং প্রেগনেন্সি রোধে সচেতনতা মূলক কর্মসূচির উপর জোর দেওয়ার প্রস্তাব রাখেন তিনি। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন দেওয়া হয়েছে।এই পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন কর্মসূচিতে রিসোর্স পার্সন হিসেবে ছিলেন লিগ্যাল চাইল্ড প্রভেশন অফিসার সাগরদ্বীপ মালাকার,কুমারঘাট থানার সাব-ইন্সপেক্টর অজয় সাহা ও চাইড লাইন কোর্ডিনেটর কুন্তলা সিনহা।
প্রতিনিধি, বিশালগড়, ২১ জুন।। নানা মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয় স্বয়ংসিদ্ধা পাগলী মাসির তৃতীয় তিরোধান দিবস। শুক্রবার দিনভর চলে নানা অনুষ্ঠান। এ উপলক্ষে অষ্টপ্রহর হরিনাম সংকীর্তনের আয়োজন করা হয়। তিরোধান দিবস উপলক্ষে মেলাঘর স্থিত পাগলী মাসির মন্দির প্রাঙ্গণে কয়েক হাজার ভক্ত সমাগম ঘটে। অন্ন ভোগ নিবেদনের পর ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। স্বয়ংসিদ্ধা পাগলী মাসির তিরোধান উৎসবে অংশ নেন নবনির্বাচিত সাংসদ তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। তিনি পাগলী মাসির মন্দিরে পুজো দেন। পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক কিশোর বর্মন, সিপাহীজলা জেলার সভাধিপতি সুপ্রিয়া দাস দত্ত। সাংসদ বিপ্লব কুমার দেব ভক্তদের মধ্যে মহাপ্রসাদ বিতরণ করেন।
গো মাংসপিণ্ড এবং হাড় উদ্ধাররের ঘটনায় বুধবার তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে খোয়াই পৌরপরিষদের ১ নং ওয়ার্ড
গো মাংসপিণ্ড এবং হাড় উদ্ধাররের ঘটনায় বুধবার তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে খোয়াই পৌরপরিষদের ১ নং ওয়ার্ড উত্তর দুর্গানগর এলাকায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ মূলে জানা যায় এলাকায় হিন্দু মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের লোকের বসবাস। দীর্ঘ বৎসর ধরে সবাই মিলেমিশে এখানে বসবাস করছেন। গত সমবার ছিল ঈদ। কে বা কারা জাতিগত সুড়সুড়ি তোলার জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই কাজটি করেছে। এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন হুশিয়ার করে বলেন এই ধরনের কাজকে কখনোই মান্যতা দেওয়া যাবে না। যারাই এই ধরনের কাজ করেছেন তারা খুব অন্যায় কাজ করেছেন। যার যে ধর্ম সেটা পালন করুন। এলাকায় এ ধরনের কাজের যেন আর পোনরাবৃত্তি না ঘটে। অন্যথায় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকরাও বিকল্প পথ বেছে নিবে। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় ছুটে যায় খোয়াই থানার পুলিশ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার পরিবেশ যাতে উত্তপ্ত না হয় সেই দিকে নজর রেখে চলেছে পুলিশ। এদিকে এলাকার এক মুসলিম ব্যক্তি গো মাংসপিণ্ড টিকে মাটি খুঁড়ে সেটিকে চাপা দিয়ে দেয়। বর্তমানে এলাকার পরিবেশ শান্ত। পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে।
প্রতিনিধি, উদয়পুর :- বুধবার সকাল সাড়ে ১১ টা নাগাদ ব্যাপক ভারী বৃষ্টি শুরু হয় উদয়পুর মহকুমা জুড়ে। এর ফলে উদয়পুরের হাটবাজারে বুধবারে সমস্যায় পড়তে হয় নাগরিকদের । অবিরাম বৃষ্টির ফলে উদয়পুর জগন্নাথ বাড়ি পুরনো পাথরের মন্দির পশ্চিম দিকে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়ে । বিপদজ্জনক অবস্থায় মন্দিরটি দীর্ঘ বহু বছর ধরে এভাবে পড়ে রয়েছে । মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা আর্কিওলজিক্যাল দপ্তর কোন ধরনের কাজ না করার ফলে দিনের পর দিন মন্দিরটি জঙ্গলে পরিণত ও বিষাক্ত সাপের ঠিকানা হয়ে দাঁড়িয়েছে । বুধবার দুপুরে মন্দিরটি ভেঙ্গে অর্ধেক পড়ে গেলেও কোন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি ঘটেনি। সাধারণ মানুষ এবার জোরালো দাবি করছে অবিলম্বে যেন আর্কিওলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট মন্দির সংস্কারে উদ্যোগ যেন গ্রহণ করে। না হলে আগামী দিনে আরো বড় ধরনের বিপদ ঘটে যেতে পারে এই বিপদজ্জনক মন্দিরটির কারণে ।
প্রতিনিধি, বিশালগড় পানীয় জলের কোম্পানিকে বিশালগড় মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকরা ক্লিনচিট দিলো। খারিজ করে দেন সকল অভিযোগ। জানা গেছে, গত কিছুদিন আগে বিলোনিয়ার এক ব্যক্তি পানীয় জলের বোতলে পোকা ছিল বলে অভিযোগ তুলেন । তা সংবাদমাধ্যম প্রচার হয়। ফ্যাক্টরিটি বিশালগড় মহকুমায় অবস্থিত। তাই অভিযোগ যায় বিশালগড় মহকুমা শাসক অফিসে। বুধবার দুপুরে বিশালগড় মহকুমা শাসক অফিসের ডেপুটি কালেক্টর ম্যাজিস্ট্রেট প্রসেনজিৎ দাস সহ খাদ্য দপ্তর এবং লিগ্যাল মেট্রলজি দপ্তরের আধিকারিকরা বিশালগড় থানার পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে পূর্ব গকুলনগরে জলের ফ্যাক্টরিতে তদন্ত করতে যায়। প্রশাসনিক আধিকারিকরা তদন্তে গিয়ে ফ্যাক্টরির যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখেন। জলের বোতলে পোকা ঢোকার মত কোন উপায় খুঁজে পাননি। সকল নিয়মনীতি মেনেই চলছে ফ্যাক্টরি। প্রশাসনিক আধিকারিকরা এই জলের ফ্যাক্টরির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ গুলি খারিজ করে দেয়।
প্রতিনিধি , উদয়পুর :- আবারোও রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশের নেশা বিরোধী অভিযানে সাফল্য। প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার ও একটি নম্বর বিহীন বাইক সহ দুই জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করলো। সংবাদে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেলাঘর থেকে উদয়পুর আসার পথে একটি নম্বর বিহীন বাইক করে ড্রাগস নিয়ে আসছিল। তৎক্ষণাৎ রাধাকিশোরপুর থানা পুলিশ খবর পেয়ে তাদেরকে বাইক চলন্ত অবস্থায় উদয়পুর খিলপাড়া বৈষ্ণববিচর রেলব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় আটক করতে সক্ষম হয়। পরবর্তী সময় রাধাকিশোর পুর থানার ইন্সপেক্টর বাবুল দাস নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগস, ১৫৮০ টাকা সহ একটি নম্বর বিহীন বাইক উদ্ধার করে সঙ্গে হিরোইন বিক্রেতা দুজনকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে নেয় রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশ কর্মীরা।জানা যায় গ্রেপ্তার হওয়া দুই অভিযুক্তের নাম প্রসেনজিৎ দাস, শাকিল খান।এদিকে পুলিশ এ অভিযানে ড্রাগস, ১৫৮০ টাকা একটি নম্বরবিহীন বাইক বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায় রাধাকিশোর পুর থানায়। অভিযান শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আর কে পুর থানার ASI সৌরভ সাহা জানান উদয়পুর শহরে ব্রাউন সুগার, হিরোইন বিক্রেতার সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে। যার ফলে যুবসমাজ নষ্ট হচ্ছে। আগামী দিনে উদয়পুর শহরে যে সকল এই ধরনের অসাধু ব্যবসায়ীরা রয়েছে তাদেরকে খোঁজে খোঁজে গ্রেপ্তার করা হবে। এবং শহরকে ড্রাগস মুক্ত করার জন্য যা যা প্রয়োজন লাগবে তা করতে রাজি রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশ প্রশাসন। ASI আরো জানিয়েছেন এই ধরনের অভিযানের জন্য একটি স্পেশাল টিম ইতিমধ্যে তৈরি করে নিয়েছে রাধাকিশোর পুর থানা। বর্তমানে আর রাধাকিশোর পুর থানায় গ্রেপ্তার হওয়ার ২ অভিযুক্তকে কোন রহস্যজনক আছে কিনা তা তদন্ত চালাচ্ছে। এই দুইজন অভিযুক্তকে এম ডি পি এস act মামলা করা হয়েছে। এ দুজন অভিযুক্তকে মঙ্গলবার দায়রা জজ আদালতে প্রেরণ করা হবে।
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ১৭ জুন।। বিশালগড় মহকুমা আইন সেবা কতৃপক্ষের উদ্যোগে চাম্পামুড়া গ্রামে আইনি সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। রবিবার সন্ধ্যা রাতে বিশালগড় মহকুমার চাম্পামুড়া বাজারে আয়োজিত শিবিরে গ্রামের নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য রাখেন আইনজীবী সুমিতা রায় । রোড ট্রাফিক বিধি এবং যান দুর্ঘটনা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন আইনজীবী সুমিতা রায় ।
তিনি বলেন ট্রাফিক বিধি মেনে রাস্তায় চলাচল করতে হবে। ট্রাফিক বিধি না মানার প্রবণতা বেড়েছে। এ কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছে। যানবাহনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং বিমা থাকতে হবে। নিজের জীবন সুরক্ষিত রাখতে ট্রাফিক বিধি মেনে চলার আহবান জানান তিনি।
প্রতিনিধি , উদয়পুর :- সন্ধ্যা রাতে উদয়পুর টেপানিয়া পার্ক সংলগ্ন জাতীয় সড়কে চিতা বাঘের আতঙ্ক । ঘটনা শনিবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ । জাতীয় সড়কের চিতা বাঘ আকৃতির এক পশুকে দেখে আতঙ্ক ছড়ায় গোটা এলাকা জুড়ে। পথ চলতি সাধারণ মানুষ খবর দেয় টেপানিয়া পার্কে থাকা বনদপ্তরের আধিকারিকদের । পরে বনদপ্তরের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসে । বনকর্মীরা পরে দেখতে পায় জাতীয় সড়কের পাশে জঙ্গলের ঝোপঝাড়ে বন বিড়াল বসে রয়েছে। যা দেখতে অবিকল বাঘের মত । কিন্তু তারপরেও সাধারণ মানুষ দাবি করে সেটা সম্পূর্ণ আকার এবং আকৃতি চিতা বাঘের মতো । সূত্রের দাবি পরবর্তী সময় সিপাহীজলা বনদপ্তরের সাথে কথা বলে টেপানিয়া বনদপ্তরের আধিকারিকরা । এই পশুটিকে সেখানে স্থানান্তরিত করার জন্য । কিন্তু এদিন বনদপ্তরের আধিকারিকরা যতবার বলার চেষ্টা করেছে সেটা বন বিড়াল কিন্তু সম্পূর্ণভাবে সেটা চিতা বাঘের রূপ । যদি চিতা বাঘ সেটা হয়ে থাকে তাহলে কিভাবে জাতীয় সড়কে বনের ভেতর থেকে রাস্তায় চলে আসলো ছোট্ট চিতা বাঘের ছানাটি। এই নিয়েই প্রশ্ন উঠছে পথ চলতি দূরপাল্লার যাত্রীদের মধ্যে । পরে রাধা কিশোরপুর থানার পুলিশ ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে যায় টেপানিয়া জাতীয় সড়কে। তার প্রাথমিক তদন্তের একটি রিপোর্ট রাধা কিশোরপুর থানার ওসির কাছে জমা দেয় বলে জানা গিয়েছে ।
- সংবাদ প্রতিনিধি , আগরতলা : রক্তদানের মধ্য দিয়ে অপরকে বাঁচানো যায় রক্তদান মহৎ দান রক্তদানের কর্মসূচিতে সকল অংশের জনগনকে এগিয়ে আসার আহবান রাখেন। রবিবার আগরতলার আপনজন ক্লাবে স্বেচ্ছায় মেগা রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। এই দিনের রক্তদান শিবিরে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডক্টর মানিক সাহা, আগরতলা পৌর নিগমের মেয়র দীপক মজুমদার, রাজ্য প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য, কর্পোরেটর অভিজিৎ মল্লিক,সহ অন্যানরা। বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডক্টর মানিকসাহা বলেন নির্বাচনের সময়ে ব্লাড ব্যাংক গুলিতে রক্তের স্বল্পতা দেখা গিয়েছিল। রক্তের স্বল্পতার কমাতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে রক্তদান কর্মসূচি পালন করে চলছে পাশাপাশি তিনি আরো বলেন প্রত্যেক মাসে ৪২ ইউনিট রক্তের প্রয়োজন আর সেটা সম্ভব স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়েই।