প্রতিনিধি, বিশালগড়, ১৩ জানুয়ারি।। বামামলে এই রাজ্যের সমবায় সমিতি গুলি ধ্বংসের পথে ধাবিত হয়েছিল। কিন্তু বিজেপির সরকার প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর কৃষি সমবায় সমিতি গুলি লাভের মুখ দেখছে। এতে উপকৃত হচ্ছে সমিতি এবং নাগরিকরা। এরমধ্যে অন্যতম চাম্পাকাঞ্চন সমবায় সমিতি। ১৯৭৯ সালে এই সমিতির জন্ম। কিন্তু লাভের মুখ দেখেনি কখনো। এতেই প্রমাণিত হয় যে হয় কতৃপক্ষ উদাসীন ছিল, নয় অস্বচ্ছতা ছিল। যাই হোক বিগত চার বছর ধরে চাম্পাকাঞ্চন সমবায় সমিতি লাভের মুখ দেখছে। টানা চার বছরের সাফল্যের স্বীকৃতি হিসাবে সমিতিকে পুরস্কৃত করেছে নাবার্ড। চাম্পামুড়ায় রুরাল হাট তৈরির জন্য সমিতিকে ১৫ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে নাবার্ড। সমিতির পক্ষ থেকে ত্রিপুরা স্টেট কোওপারেটিভ ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে এবং সমিতির নিজস্ব তহবিল মিলিয়ে প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছে রুরাল হাট। শুক্রবার নবনির্মিত রুরাল হাটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নাবার্ডের জি এম লোকেন দাস, ত্রিপুরা স্টেট কোওপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান কমল কান্তি সেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ভজন চন্দ্র রায়, চাম্পাকাঞ্চন সমবায় সমিতির সভাপতি গৌরাঙ্গ ভৌমিক। সমিতির সভাপতি গৌরাঙ্গ ভৌমিক জানান, বর্তমানে সমিতি লাভের মুখ দেখছে। এতে উপকৃত হচ্ছে সমিতি সদস্যরা। এটি উত্তর পূর্ব ভারতের প্রথম রুরাল হাট। চাষীরা উৎপাদিত সামগ্রী এই হাটে বিক্রি এবং মজুত করতে পারবে।
107
previous post