সড়ক সপ্তাহ উপলক্ষে এবং ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে লাগু করতে বিভিন্ন যানবাহনের উপর বিধি নিষেধ আরোপ খোয়াই জেলা পুলিশ প্রশাসনের। প্রশাসনিক জারি করা বিধিনিষেধের মধ্যে রয়েছে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া রাস্তায় যানবাহন চালানো যাবেনা। দ্বিচক্র যান চালককে অবশ্যই হেলমেট পরিধান করতে হবে এবং দুইয়ের অধিক লোক বাইক কিংবা স্কুটিতে চড়তে পারবেনা। বাইক ও স্কুটির যাবতীয় কাগজপত্র সাথে রাখতে হবে। 18 বছরের নিচে কোন ব্যক্তি যানবাহন চালাতে পারবে না।অটো রিক্সা এবং টমটমে অধিক যাত্রী বহন করা যাবে না। এছাড়া যত্রতত্র যাত্রী ওঠানো নামানো করা যাবে না। একমাত্র নির্দিষ্ট স্থানেই অটো রিক্সা এবং টমটম পার্কিং করা যাবে। অন্যথা আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে জরিমানা এবং যানবাহন বাজেয়াপ্ত করতে প্রশাসন বাধ্য থাকিবে। উল্লেখ্য খোয়াই জেলায় ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে লাগু থাকলে ও একাংশ যানবাহন চালক প্রতিনিয়ত ট্রাফিক বিধি অমান্য করে চলছে। যেখানে অতিরিক্ত যাত্রী বহন না করার ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতে নির্দেশ রয়েছে তাকেও আমল দিতে রাজি নয় তারা। যদিও পুলিশ এবং ট্রাফিক দপ্তর এই সমস্ত যানবাহন চালকদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ত্রিপুরা
ধর্মনগর প্রতিনিধি। মঙ্গলবার আনুমানিক সাড়ে দশটা নাগাদ বাগ বাসা পুলিশ স্টেশনের ঠিক পাশেই স্কুটি দুর্ঘটনার কবলে টি এসআর জোয়ান বৃক্ষরাম রিয়াঙ, বয়স ৪২ বছর। ঘটনার বিবরণে জানা যায় রিজার্ভে থাকা ১৩ নং ব্যাটালিয়নের জোয়ান বৃক্ষ রাম রিয়াঙ বর্তমানে ধর্মনগর রিজার্ভে দায়িত্বরত। সে গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ বাগবাসা পুলিশ স্টেশনের অনেকটা কাছে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়। সাথে সাথে তাকে ধর্মনগরের উত্তর জেলা হাসপাতালে অগ্নির্বাপক বাহিনী নিয়ে আসে। কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানায় যে তার মাথায় এবং কপালে চোটের নিশান রয়েছে। প্রচন্ড নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নতুন স্কুটি নিয়ে সে চালাচ্ছিল। এমনকি স্কুটির নাম্বার পর্যন্ত এখনও পড়েনি যাকে নিয়ে সে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। প্রচন্ড নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ছিল বলে এলাকাবাসীর মতামত। এস এন মোটর্র থেকে নেওয়া। তার পিতার নাম রামমোহন বিয়াঙ এবং বাড়ি দাম ছড়ার কাছারি ছড়াতে। বর্তমানে আশঙ্কা জনক এবং স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে বৃক্ষরাম রিয়াঙ।
দীর্ঘ দেড় মাস যাবত শান্তিরবাজার জেলা হাসপাতালে বন্ধ হয়ে রয়েছে এক্সরে পরিষেবা।
শান্তির বাজার প্রতিনিধ : উল্লেখ্য বেশ কিছুদিন যাবত শান্তির বাজারে আসা বিভিন্ন মহকুমার সাধারণ মানুষ চিকিৎসা পরিষেবা নিতে এলেও পারছে না এক্সরে পরিষেবা, দক্ষিণ জেলার একমাত্র প্রধান হাসপাতাল হিসেবে চিহ্নিত শান্তির বাজার জেলা হাসপাতাল, বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে দুর্ঘটনায় আহতরা ছুটে আসেন শান্তির বাজার ট্রোমা সেন্টারে, তবে এক্সের দায়িত্বে থাকা রেডিওগ্রাফার জানান এক্সপ্লেট না থাকলেও উনার সাধ্য মতন রোগীদের এক্সরে করে কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে এন্ড্রয়েড মোবাইলে ছবি তুলে রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা চালিয়ে যাচ্ছেন, তাও কি সম্ভব ডাক্তারের ভাষায় এক্সরে প্লেটে যেভাবে হাড় ভাঙ্গার চিত্র দেখা যায় মোবাইল ফোনে ছবি তুললে তা ঠিক ভাবে বোঝা যায় না এমনকি ডাক্তাররা ছবির ভিত্তিতে ঠিক মতন ওষুধ দিতে পারছেন না যার ফলে চিকিৎসা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ, এই হাসপাতালে প্রতিনিয়ত একাধিক সমস্যার কারণে সংবাদ শিরোনামে বারবার উঠে আছে এই জেলা হাসপাতালের নাম, বর্তমানে এই জেলা হাসপাতালে মেডিকেল সুপারের দায়িত্ব পালন করছেন ডক্টর জেএস রিয়াং, যদিও তিনি বারবার উদ্বোধন কর্তৃপক্ষকে জানিও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না, এ হাসপাতালে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অভিযোগ উঠে আসলেও সি এম ও বাবুর দেখা মেলে না, ধারণা করা যাচ্ছে সি এম ও এর সৎ ইচ্ছা থাকলে হয়তোবা চিকিৎসা পরিষেবা সঠিকভাবে পেতো দক্ষিণ জেলা বাসি, এই এক্সরে পরিষেবা নিয়ে রেডিওগ্রাফার রাজু দাশ কি বলছেন শুনবো।
প্রতিনিধি , উদয়পুর :-চার বছরের শিশু কন্যা পুকুরের জলে ডুবে মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে মঙ্গলবার দুপুর বেলায় । জানা যায় , উদয়পুর খিলপাড়া তালতলা এলাকার বাসিন্দা আশীষ কর্মকারের চার বছরের শিশুকন্যা অনন্যা কর্মকার ঠাকুমার সঙ্গে পাশের বাড়িতে পূজার প্রসাদ খাওয়ার জন্য যায় । কিন্তু ঠাকুমাকে ফাঁকি দিয়ে কোন সময়ে বাড়ির পাশে থাকা পুকুরে নেমে যায় চার বছরে অনন্যা কর্মকার তা বুঝে উঠতে পারছে না বাড়ির সদস্যরা । বাড়ির লোকজনরা দীর্ঘক্ষণ সময় খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পুকুরে তল্লাশি চালিয়ে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে, বাড়ির লোকজনরা মৃতদেহ দেখতে পেয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে স্থানীয়রা খবর দেয় উদয়পুর অগ্নি নির্বাপক দপ্তরকে। ঘটনার স্থল থেকে অনন্যা কর্মকারকে গোমতি জেলা টেপানিয়া হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। চার বছরের শিশু কন্যার জলে ডুবে মৃত্যুর ঘটনায় এক শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা উদয়পুর মহকুমা জুড়ে ।
ধর্মনগর প্রতিনিধি। পানিসাগর মহকুমাধিন পেকু ছড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩ নং ওয়ার্ডের উদ্বাস্তুদের। প্রথমবার একবার বনদপ্তর থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। আজ অর্থাৎ সোমবার আবার দ্বিতীয়বার নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু উদ্বাস্তুর টাকার অভাবে যেতে অসম্মতি প্রকাশ করে। কারণ এখান থেকে সাব ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসার অশোক কুমারের এখানে যেতে বেশ টাকা লাগবে। তারা বলেন অন্ততপক্ষে একটি গাড়ির ব্যবস্থা করে দিতে তবে প্রত্যেকেই আসবে। ১০ টাকা কেউ ,২০ টাকা দিলে অবশেষে তাদের কাগজপত্র প্রভৃতি ফটোকপি করে নিয়ে আসে কিছু সংখ্যা এলাকাবাসী। তাদের প্রত্যেকের ইন্টারভিউ হয়। ইন্টারভিউতে কে কোথায় ছিল, বাবা, ঠাকুরদা কোথায় ছিল ,কেন এসেছে, কবে এসেছে, কোথা থেকে এসেছে এইসব জিজ্ঞেস করেন এসডিএফও অশোক কুমার আইএফএস। কিন্তু যেহেতু প্রত্যেকে আসতে পারেননি তাই আবার একটি নোটিশ দেবেন বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। প্রত্যেকের ইন্টারভিউ এর পর সঠিক ব্যবস্থা সঠিক সময়ে নেওয়া হবে বলে বনদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়। কাঞ্চনপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে কেন এরা এসেছেন, অল্প কয়েকটি পরিবার বিস্তারিতভাবে এসডি এফ ও কে জানায়। কিন্তু কয়েকটি মাত্র পরিবার হওয়ায় এফডিএফও তাদের বক্তব্যের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারেননি। তাই তিনি আরেকদিন সরকারি নোটিশ আসবে বলে জানিয়ে দেন।
পানীয় জলের দাবিতে প্রতিবাদী মহিলারা দক্ষিণ ত্রিপুরায় জাতীয় সড়ক অবরোধ করে ।
নিজস্ব প্রতিনিধি , শান্তির বাজার : বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের দাবীতে আর কে গঞ্জ এলাকায় পথ অবরোধে বসে স্থানীয় লোকজনেরা।ঘটনার বিবরনে জানাযায় শান্তির বাজার মহকুমার অন্তর্গত বেতাগা সাইবোর্ড সংলগ্ন আর কে গঞ্জ এলাকায় দুই দিন যাবৎ বিদ্যুৎ নেই। এই প্রখর গরমে বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকারফলে ছোট শিশু থেকে বয়ষ্করা অসুস্থহয়ে পরছে। অপরদিকে বিদ্যুৎ নাথাকার ফলে সঠিকভাবে পানিয়জল সংগ্রহকরতে পারছেনা এলাকার লোকজনেরা। অবশেষে বাধ্যহয়ে বিদ্যুৎ ও জলের দাবিতে বেতাগা সাইনবোর্ড এলাকায় জাতীয়সড়কে পথ অবরোধে বসে এলাকাবাসী। ঘটনার খবরপেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটেযায় শান্তির বাজার থানার পুলিশ। এলাকাবাসীর দাবী দ্রুততার সহিত বিদ্যুৎ পরিষেবা চালুনাকরলে উনারা পথ অবরোধমুক্ত করবেননা।
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ১৯ মে।। রক্তের চাহিদা পূরণে এগিয়ে এলেন স্মার্ট ভ্যালু। রবিবার বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কে স্মার্ট ভ্যালুর উদ্যোগে রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়। শিবিরে উপস্থিত ছিলেন মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা: জে এম দাস। স্মার্ট ভ্যালুর পক্ষে অভিজিৎ সরকার জানান ত্রিশ জন সদস্য সদস্যা স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছে। তিনি জানান নানা সামাজিক কর্মকান্ডে যুক্ত রয়েছে স্মার্ট ভ্যালু। আগামী দিনেও এই ধরনের রক্তদান কর্মসূচি হাতে নেয়া হবে। মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক ড: জে এম দাস জানান বর্তমানে খানিকটা রক্তের সংকট রয়েছে। সবাই এগিয়ে এলে এই সংকট দূর করা সম্ভব হবে। আনুষ্ঠানিকতার দরকার নেই। ব্লাড ব্যাঙ্কে এসে যে কেউ রক্তদান করতে পারে। রক্তদানের সুফল নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।
দুই শিক্ষক ৬ বছর যাবত চালিয়ে যাচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার পাশাপাশি খেলার সামগ্রী বিতরণ।
ধর্মনগর প্রতিনিধি। রবিবার অর্থাৎ ১৯ মে এর সংক্ষিপ্ত আসরের মধ্যে দিয়ে দুই শিক্ষক অজন্ত রায় এবং দেবাশীষ দাস ধর্মনগর প্রেস ক্লাবের সদস্যদের হাত ধরে পড়াশোনার সামগ্রী পাশাপাশি খেলাধুলার সামগ্রী বিতরণ করল এই দুই শিক্ষক। শিক্ষাকে মহানত্ব দিয়ে এগিয়ে আসলো বর্তমানে কাঞ্চনপুর মহকুমার সাত তালা বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং ধর্মনগর মহাকুমাধীন চুড়াইবাড়ি বিদ্যালয়ের শিক্ষক। শুধুমাত্র তাই নয় ছাত্র-ছাত্রীদের সামান্যতম টিফিনের ব্যবস্থাও করল এই দুই শিক্ষক অজন্ত রায় এবং দেবাশীষ দাস। শিক্ষক একটি জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষকতা একটি মহান পেশা। এই পেশা শুধু বিদ্যালয়ের চার দেওয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় এর ব্যক্তি ছড়িয়ে আছে শিকড়ের গভীরে সমাজের প্রতিটি কোনায়। তাই এই দুই শিক্ষক চিন্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে সামার হ্যাপিনেস প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে। কেমন করে ছাত্রছাত্রীদের আরও উন্নত পরিষেবা দেওয়া যায় সেই চিন্তায় চিন্তিত এই শিক্ষক সমাজ। এক এক করে রাজ্যের আটটি জেলাতে দুস্থ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে শিক্ষা এবং খেলাধুলার সামগ্রী ফিরিয়ে দিয়ে নিজেদেরকে শিক্ষকতার প্রকৃত দৃষ্টান্ত গড়ে তুলতে চায় এই দুই শিক্ষক। শিক্ষকতায় না আছে গরিমা না আছে অহংকার না রয়েছে হিংসা। সর্বতোভাবে মানুষের সেবাই হচ্ছে এদের মূল মন্ত্র। যদিও বাস্তবে শিক্ষকতার পেশাকে অন্যভাবে নিয়েছে একটা শ্রেণী।
ধর্মনগরের পরিস্থিতি এখন এতই খারাপ যে আবাল বৃদ্ধ বনিতা পর্যন্ত রাতের পাহারাতে ব্যস্ত।
ধর্মনগর প্রতিনিধি। ধর্মনগরের চোরের উপদ্রব এই পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে যে সাধারণ মানুষ আর থানা পুলিশের উপর আস্থা রাখতে পারছে না। তাই থানার ১০০ মিটারের মধ্যে অগ্নি নির্বাপক বাহিনীর ঠিক পেছনের গলিতে মানুষ রাজ্যে গিয়ে পাহারা দিতে শুরু করেছে। এই পাহারাতে শহরের আবাল বৃদ্ধ বনিতা যোগদান করেছে বলে এলাকাবাসীর অভিমত। এমন অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে যে সাধারণ মানুষ একেবারেই পুলিশের উপর আস্থা রাখতে পারছে না। প্রতিদিন চুরির উপদ্রব বৃদ্ধি পাচ্ছে পাশাপাশি ডাকাতির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। আগে যেখানে ডাকাতি বা চুরি হলে তা রেকর্ড বুকে লিখে রাখতে হতো। এখন প্রতিনিয়ত হওয়ায় সাধারণ মানুষ রেকর্ড বুকে লিখা দূরের কথা নিজেরা লাঠি নিয়ে টর্চ নিয়ে নিজেদের ঘর সামলাতে ব্যস্ত। এক বিচিত্র অভিজ্ঞতার শিকার ধর্মনগর শহর। এখন এই অভিজ্ঞতার শিখরে উঠে কাজ করছে এলাকার মহিলারাও। প্রত্যেকের দ্বারাও তো প্রতিদিন পাহারা দেওয়া সম্ভব নয় তাই কিছু পরিমাণ কাজ কমাতে মেয়েরাও এগিয়ে এসেছে নিজেদের ঘর রক্ষা করতে।
প্রতিনিধি মোহনপুর:-লেফুঙ্গা থানার অন্তর্গত ভাটি ফটিকছড়া এলাকায় আগরতলা ক্ষয় জাতীয় সড়কে বাইকের ধাক্কায় নিহত পথচারী। নিহতের নাম অনুপম দাস। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্ত বাইক চালক বিশাল দেব এবং বাইক হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
১০৮ বি আগরতলা খোয়াই জাতীয় সড়কের ভাটি ফটিকছড়া এলাকায় শনিবার রাতে এক পথচারীকে ধাক্কা দেয় একটি বাইক। এই সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়েছেন পথচারী অনুপম দাস। স্থানীয়রা ছুটে এসে আহত পথচারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। এদিকে বাইক চালক বিশাল দেব এবং তাঁর টিআর ০৭ডি ৭৮৩৩ নাম্বারের পালসার বাইক আটক করেছে পুলিশ। ঘটনার পর গুরুতর আহত অবস্থায় অনুপম দাসকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই মৃত্যু হয় ওনার। তবে এই দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে বাইক চালকের নাকি পথচারীর দোষ ছিল সেই বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।