প্রতিনিধি শান্তিরবাজার : আজ এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে শান্তির বাজার মহকুমায় অন্তর্গত বকাফা ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির হলঘরে বকাফা ব্লক এবং জোলাই বাড়ি ব্লকের ছোট মাঝারি গ্রামীণ মৎস্য চাষীদের
মুখ্যমন্ত্রী মৎস্য বিকাশ যোজনায় নির্বাচিত মৎস্যজীবি এবং মৎস্য চাষীদের মধ্যে বরফের বাক্স, কুনি জাল , ও মৎস্য সহায়ক যোজনার থেকে ৬ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়। জানা যায়- ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে প্রায় 6 লাখ টাকা ব্যয় করে ৪০ জন মৎস্যজীবীকে কুনি জালের পাশাপাশি ১৬ জন মৎস্যজীবীকে মাছ রাখার জন্য বরফের বক্স, এবং ৬০ জন গ্রামীণ মৎস্যচাষীকে ৬ হাজার টাকা করে চেক প্রদান করা হয়। আজকের এই অনুষ্ঠানের প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন ৩৬ শান্তিরবাজার বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক প্রমোদ রিয়াং, উদ্বোধকের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন শান্তিরবাজার পৌর পরিষদের পৌর মাতা স্বপ্না বৈদ্য, বকাফা পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান বাবুল পাটারি,
বকাফা মৎস্য তত্ত্বাবধায়ক, ওয়াটসন রিয়াং, অজয় দেবনাথ সহ অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন।বিধায়ক আলোচনা করতে গিয়ে মৎস্য দপ্তর এবং সরকারের একাধিক জনকল্যাণমুখী পরিকল্পনাগুলি জনসম্মুখে তুলে ধরেন। শ্রী বিধায়ক পাশাপাশি আরো বলেন যারা প্রকৃত মৎস্য চাষী এবং ছোট বড় মাঝারি ব্যবসায়ী তারা যাতে সরকারি এ ধরনের সাহায্য সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে নজর রাখার জন্য মৎস দপ্তরের আধিকারিকদের পরামর্শ দেন। শান্তিরবাজার মৎস্য তত্ত্বাবধায়ক ওয়াটসন রিয়াং জানান রাজ্য সরকার এবং মৎস্য দপ্তরের উদ্যোগে মৎস্য চাষীদের স্বয়ংসম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে এই ধরনের কর্মসূচি প্রতিনিয়ত জারি থাকবে। শান্তির বাজার বকাফা মৎস্য দপ্তরের উদ্যোগে আজকের এই বিতরের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বকাফা এবং জোলাই বাড়ি ব্লক এলাকার ছোট মাঝারি মৎস্য চাষীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসব লক্ষ্য করা গেল।
ত্রিপুরা
প্রতিনিধি, বিশালগড়, ৭ অক্টোবর।। চতুর্থীতেই উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে গোটা বিশালগড়। আকাশের মুখ ভার থাকলেও মন্ডপে মন্ডপে চলছে শেষ তুলির টান। দুর্গোৎসব উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ সহ নানা সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন বিশালগড়ের বিধায়ক সুশান্ত দেব। সোমবার বিশালগড়ের কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে মত বিনিময় করে শারদীয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। বিজেপির বিশালগড় মন্ডল কার্যালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিধায়ক সুশান্ত দেব ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশালগড় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ভবতোষ ঘোষ, সম্পাদক তাজুল ইসলাম সহ সকল সাংবাদিকরা। বিধায়ক সুশান্ত দেব বলেন বিশালগড়ের শান্তির সম্প্রীতি রক্ষার পাশাপাশি সার্বিক কল্যাণে সাংবাদিকদের ইতিবাচক ভূমিকা রয়েছে। দিনগুলি যাতে সবাই আনন্দে মেতে উঠে। কোন নেতিবাচক প্রভাবে যাতে শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। বিশালগড় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ভবতোষ ঘোষ বলেন সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যা সহ এলাকার সকল সমস্যা সমাধানে বিধায়কের ভূমিকা প্রশংসনীয়। তিনি যে মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ তা বারবার তার কাজের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে। সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন বিধায়ক সুশান্ত দেব সাংবাদিক বান্ধব। সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে কোন অসুবিধা হলে তা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। সবশেষে বিধায়ক সুশান্ত দেব সহ সাংবাদিকরা মিষ্টিমুখ করেন। সাংবাদিকদের হাতে তুলে দেন উৎসবের উপহার।
মন্ত্রীর হাতধরে লতুয়া টিলা এলাকায় গ্রামীণ মানুষের স্বপ্নের সেডঘরের শুভসূচনা ।
শান্তিরবাজার প্রতিনিধি : জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের সার্বিক উন্নয়নে কাজকরেযাচ্ছে মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া । বিগতদিনে বামশাসনে জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের তেমন কোনোপ্রকার উন্নয়নহয়নি বললেইচলে। বর্তমানসময়ে রাজ্যে বিজেপি ও আই পি এফ টি ও তিপ্রামথার জোট সরকার চলাকালিন সময়ে জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের সর্বত্রচলছে উন্নয়ন। জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের সার্বিক উন্নয়নে কাজকরেযাচ্ছে এলাকার জনপ্রীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া। মন্ত্রীর অক্লান্তপ্রচেষ্টায় জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের অধীনে লতুয়াটিলা এলাকায় ১৯ লক্ষ ৬২ হাজার টাকা অর্থব্যায়করে এলাকার লোকজনদের সুবিধার্থে একটি ওপেন বাজার সেডঘর নির্মানকরাহয়। শনিবার এক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে নবনির্মিত সেড ঘরের শুভসূচনা করলেন জোলাইবাড়ী বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তথা মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া। উদ্ভোধকের পাশাপাশি আজকের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জোলাইবাড়ী ব্লকের সমষ্টিউন্নয়ন আধিকারিক মানস ভট্টাচার্য্য, জোলাইবাড়ী ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির ভাইসচেয়ারম্যান কেশব চৌঁধুরী, জোলাইবাড়ী ব্লকের পঞ্চায়েতসমিতির সদস্য পায়েল নাথ, এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবী অজয় রিয়াং সহ অন্যান্যরা। আজকের এই উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্যরাখতেগিয়ে মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া বিগত বাম আমলের বিভিন্ন কাজের তিব্র সমালোচনা করেন। মন্ত্রী উনার বক্তব্যের মধ্যদিয়ে রাজ্যসরকারের উন্নয়নমূলক কর্মসূচীর কথা বলতেগিয়ে জানান বিগত দিনে দক্ষিন জেলারমধ্যে জেলাভিত্তিক কোনো অনুষ্ঠান জোলাইবাড়ীতে হতোনা। জোলাইবাড়ী বিধানসভা কেন্দ্রের লোকজনেরা অন্য বিধানসভায় যেতেহতো। বর্তমানসময়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানকরারজন্য জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের অধীনে বাইখোড়ায় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হলঘর নির্মানকরাহচ্ছে। এছারা জোলাইবাড়ী বিধানসভাকেন্দ্রের অধীনে বাইখোড়া, কোয়াইফাং, দেবদারু ও সাঁচীরাম বাজারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচীর কথা জনসন্মুখে তুলেধরলেন মন্ত্রী। মন্ত্রীর জনকল্যাণমুখী পরিকল্পনায় লতুয়াটিলা এলাকায় দীর্ঘদিনের স্বপ্নের বাজার ওপেন সেটপেয়ে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানকে কেন্দ্রকরে উপস্থিত ঐ এলাকার লোকজনদেরমধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা লক্ষ্যকরা যায়।
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ৫ অক্টোবর।। বিশ্রামগঞ্জ দ্বাদশ শ্রেণি বিদ্যালয় পেলো সর্বসুবিধা যুক্ত সুদৃশ্য নয়া পাকা ভবন। শনিবার বৃষ্টিস্নাত বিকালে সুদৃশ্য দ্বিতল স্কুল বিল্ডিং এর ফলক উন্মোচন করেন তেলেঙ্গানার রাজ্যপাল যীষ্ণু দেববর্মন এবং মুখ্যমন্ত্রী ডা: মানিক সাহার হাত ধরে। শেষে স্কুলের হল ঘরে হয় এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান। প্রদীপ প্রজ্জলন করে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজ্যপাল জিষ্ণু দেববর্মন এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডা: প্রফেসর মানিক সাহা। চড়িলামের বিধায়ক তথা রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী দায়িত্বে থাকাকালীন বিশ্রামগঞ্জ স্কুলটির উন্নয়নে হাত দেন যীষ্ণু দেববর্মন। আধুনিকীকরণের জন্য সরকার অর্থ মঞ্জুর করেন ৭ কোটি ৮০ লক্ষ ১৮ হাজার ৭০০ টাকা। নতুন স্কুল তৈরি করার দায়িত্ব দেওয়া হয় আরডি দপ্তরকে। ২০২২ সালে কাজ শুরু হয়। ২০২৪ সালের মধ্যে স্কুলের কাজ শেষ হয়। সুদৃশ্য নতুন বিল্ডিং এ রয়েছে ১৪ টি ক্লাস রুম দুইটি স্টাফ রুম একটি ল্যাব এবং একটি ম্যাথমেটিক্স ল্যাব একটি কেমিস্ট্রি ল্যাব একটি ফিজিক্স ল্যাব একটি প্রিন্সিপাল রুম একটি ভাইস প্রিন্সিপাল রুম একটি বায়ু ল্যাব ক্যাশ একাউন্ট সেকশন অফিস রুম এবং ৭০০ ক্যাপাসিটি বিশিষ্ট অডিটোরিয়াম। ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বিশ্রামগঞ্জ স্কুল। স্কুলটিতে বর্তমানে রয়েছে ১৩০০ জন ছাত্রছাত্রী। স্কুলটিকে বিদ্যাজ্যোতি প্রকল্পে সি বি এস ই বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অনুষ্ঠান মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী এবং তেলেঙ্গানা রাজ্যপালকে বাঁশ বেতের তৈরি নীরমহলের স্মারক দিয়ে সম্মাননা প্রদান করেন স্কুলের প্রিন্সিপাল চিরকুমার দেববর্মা এবং ভাইস প্রিন্সিপাল সজল দেববর্মা। আলোচনা করতে গিয়ে তেলেঙ্গানার রাজ্যপাল জিষ্ণু দেব বর্মন বলেন বিশ্রামগঞ্জ স্কুলের একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। স্কুলটি তে রয়েছে বাঙালি উপজাতি এবং মুসলিম সমস্ত অংশের ছাত্রছাত্রী। জাতি উপজাতির মেলবন্ধনের তীর্থস্থান বিশ্রামগঞ্জ এলাকা এবং বিশ্রামগঞ্জের এই স্কুল। এই স্কুল থেকে ভালোভাবে পড়াশোনা করে অনেকে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার খেলোয়ার রাজনীতিবিদ তৈরি হয়েছে । অনুষ্ঠানে আলোচনা করতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডঃ মানিক সাহা ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন শুধু ভালো লেখাপড়া করলেই মানুষ হওয়া যায় না। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা যোগা এবং সাংস্কৃতিক বিষয় নিয়েও আলোচনা এবং চর্চা করতে হবে। লেখাপড়া করে বড় হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে হবে । মুখ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে প্রি প্রাইমারি শিক্ষা থেকে শুরু করে বুনিয়াদি শিক্ষা সহ রাজ্যের এবং রাজ্য সরকারের শিক্ষা বিষয়ক সমস্ত পরিকল্পনা গুলো অনুষ্ঠানে তুলে ধরে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে আদর্শ মানুষ হওয়ার পরামর্শ দেন । অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরের বিশেষ সচিব রাভেল হেমেন্দ্র কুমার ।এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিপাহীজলা জেলার জেলাশাসক ডক্টর সিদ্ধার্থ শিব জয়সওয়াল, চড়িলাম বিধানসভার বিধায়ক সুবোধ দেববর্মা, শিক্ষা দপ্তরের অধিকর্তা নৃপেন্দ্র চন্দ্র শর্মা, সিপাহীজলা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজীব সূত্রধর। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সিপাহীজলা জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুপ্রিয়া দাস দত্ত। অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক এবং শিক্ষক শিক্ষিকাদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানে ছাত্র ছাত্রীরা সংগীত নৃত্য পরিবেশন করেন।
প্রতিনিধি। তেলিয়ামুড়া। ৩রা অক্টোবর।খোয়াই জেলার অন্যতম বনেদি ক্লাব হিসেবে পরিচিত, তেলিয়ামুড়ার বুলেট ক্লাব শুধুমাত্র দুর্গাপূজাকে নিয়েই ব্যস্ত থাকে না। সারা বছরই বুলেট ক্লাবের সদস্যরা নানান সামাজিক কাজকর্ম ও করে থাকে। আজ বুলেট ক্লাবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় এক রক্তদান শিবির। তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকে অনুষ্ঠিত আজকের রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করেন রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক তথা তেলিয়া মুড়ার বিধায়িকা কল্যাণী সাহা রায়। বিধায়িকা কল্যাণী সাহা রায়, বুলেট ক্লাবের সামাজিক কাজের প্রশংসা করে বলেন, রক্তদানের থেকে মহান দান আর কোন কিছু হতে পারে না। রক্তের কোন বিকল্প নেই। সারা পৃথিবী জুড়ে বিজ্ঞানীরা নানান গবেষণা করছেন। কিন্তু আজও রক্তের বিকল্প বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবন করতে পারেননি। তাই রক্তদান মহানদান। আমরা যে রক্ত দান করি। সেই রক্ত কখন কোন জাতি ধর্ম বর্ণের মানুষের শরীরে রক্ত যায় তা আমরা আগে থেকে বলতেও পারিনা। তাই রক্তের কোন জাত ধর্ম বর্ণ কোন কিছুই নেই। রক্ত শুধু মানুষকে জীবন দান করে। রক্তদানে সকলকে এগিয়ে আসার জন্য শ্রীমতি রায় সকলকে আবেদন রাখেন। আজকের রক্তদান শিবিরে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের ইনচার্জ ডক্টর চন্দন দেববর্মা, বুলেট ক্লাবের সভাপতি সুখেন্দু বিকাশ দাস এবং সম্পাদক পার্থসারথি রায় সহ অন্যান্যরা। এখানে প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত ২৯ সেপ্টেম্বর বুলেট ক্লাবের পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়। সম্পাদক পার্থসারথি রায় জানান, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই ক্লাবের পক্ষ থেকে, এলাকাতে বিরুদ্ধে সচেতনামূলক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে।
- প্রতিনিধি কৈলাসহর:-মানুষের পাশে থেকে মানুষের কল্যাণে কাজ করার সংকল্প নিয়ে যে অধ্যায়ের সূচনা করেছিলেন তার সাথেই উন্নয়নের আরেকটি নতুন পৃষ্ঠা যোগ করেছেন ফটিকরায় বিধানসভার বিধায়ক তথা মৎস্য দপ্তরের মন্ত্রী সুধাংশু দাস।বিধায়ক থাকাকালীন সময়ে ফটিকরায় বিধানসভার পাঁচ বছরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড বিগত ২৫ বছরের সময়কালের কর্মকান্ডকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিল।ফটিকরায় বিধানসভার অন্তর্গত জগন্নাথপুর গ্রামের মৎস্য ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবিকে মান্যতা দিয়ে ত্রিপুরা সরকার তাদের জন্য ফিস মার্কেট নির্মাণ করে দিয়েছে।এই নবনির্মিত ফিস মার্কেটের আজ ফিতে কাটার মধ্য দিয়ে উদ্বোধনের পর সকল মৎস্য ব্যবসায়ীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে জগন্নাথপুর ফিস মার্কেট।ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই এই ফিস মার্কেট নির্মাণের বিষয়ে দপ্তরের আধিকারিকদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী শ্রীদাস।যা আজ আনুষ্টানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।এই অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি অমলেন্দু দাস সহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধি এবং আধিকারিক বৃন্দ।উদ্বোধনী ভাষনে মন্ত্রী বলেন ফটিকরায়ের উন্নয়নের মুকুটে আরেকটি নতুন পালক হচ্ছে জগন্নাথপুর ফিস মার্কেট।মৎস্য ব্যবসায়ীদের দাবিকে মান্যতা দিয়ে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সরকার এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।প্রতি শনিবার জগন্নাথপুরে সাপ্তাহিক বড় বাজার হয়ে থাকে।সেই সময়ে মৎস্য ব্যবসায়ীদের জন্য বিশেষ করে বর্ষার সময়ে বসে মাছ বিক্রি কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে।সেদিকটা মাথায় রেখেই এই ফিস মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। তিনি বলেন জগন্নাথপুর বাজারের সৌন্দর্যায়নের জন্য আরো অনেক পরিকল্পনা রয়েছে যা সময়ের সাথে সাথে বাস্তবায়িত হবে।তার পাশাপাশি তিনি বলেন মাছ বাজারের স্বচ্ছতার প্রশ্নে সকলকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং মাছ বাজার থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকায় যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায় সেদিকেও মৎস্য ব্যবসায়ীদের লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দেন মন্ত্রী।তিনি বলেন সম্প্রতি বন্যায় রাজ্যের যে যে ক্ষেত্রগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার মধ্যে ফিশারী সেক্টরে সর্বোচ্চ ক্ষতি হয়েছে।প্রায় ৭০ শতাংশ জলাশয়,পুকুর,নদী ইত্যাদি থেকে মাছ বেরিয়ে গেছে। তিনি বলেন ত্রিপুরা রাজ্যের বাজারে মাছের বিপুল চাহিদা রয়েছে।সেই মাছ বেশিরভাগ পরিমাণ ইমপোর্ট করতে হয় বহিরাজ্য থেকে।যার ফলে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা চলে আসে মাছগুলোকে দীর্ঘদিন সতেজ রাখার জন্য। সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে স্থানীয় মৎস্যচাসীরা যত বেশি বেশি করে মৎস্য চাষে এগিয়ে আসবে ততই রাজ্যের মানুষের পক্ষে মঙ্গলজনক হবে।তিনি বলেন রাজ্যের বুকে এই প্রথমবারের মতো লাইভ ফিস রেস্টুরেন্ট একাধিক জায়গায় খোলা হবে।যেখানে সব সময় জীবন্ত মাছ খেতে পাবেন গ্ৰাহকরা।সেই সাথে সাথে তিনি বলেন কৃষকদের উৎসাহিত করার জন্য কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের মধ্য দিয়ে যেভাবে বাৎসরিক ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয় সেই মোতাবেক মৎস্য চাষীদের কল্যাণে এবং তাদের উৎসাহিত করার জন্য বাৎসরিক ৬০০০ টাকা সহ মাছের খাদ্য ইত্যাদি প্রদান করার বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করছে সরকার।পাহাড়ি এলাকাগুলোতে যেখানে জলের উৎস কম পরিমাণে রয়েছে ঐ জায়গা গুলোতেও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করার বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার।
বিশ্ববন্ধু সেনের ওয়ার্ড ভিত্তিক কাপড় বিলিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উদ্দীপনা।
ধর্মনগর প্রতিনিধি … প্রাক পূজার প্রাক্কালে ধর্মনগরের বিধায়ক তথা রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ বিশ্বমন্ত সেন ধর্মনগরের ৫১ টি ওয়ার্ডের পঞ্চাশ জনকে বেছে নিয়ে যে কাপড় বিলি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তা প্রতিদিন উদ্দীপনা সহকারে দলে দলে মহিলারা যোগদান করে সার্থক করে তুলছে। এই কান্ড থেকে চারবার তিনি বিধায়ক পদে নির্বাচিত হওয়ায় সাধারণ জনগণের প্রতি ন্যূনতম দায়িত্ববোধ ওনার এসে গেছে। তাই তাদের দানে ঋণী বিধায়ক সামান্যতম কিছু একটা পড়তে যাচ্ছে এলাকার জীবন্ত দেবী দুর্গার প্রতি। প্রতিদিন আবাল বৃদ্ধ বণিতা জাতি ধর্ম নির্বিশেষে তিনি কাপড় বিলি করে চলেছেন। এখানে না আছে কোন ধর্মের সমারোহ কোন জাতির সমারহ। একদিকে যেমন সংখ্যাগুরু হিন্দুরা এই কাপড় পেয়ে উনাকে আশীর্বাদ করছেন তেমনি সংখ্যালঘু পরিবারের মানুষ সহ উনাকে আশীর্বাদ করছেন। এ যেন এক বিভেদের মাঝে ঐক্যের সমারোহ আনতে চাইছেন এলাকার বিধায়ক বিশ্ববন্ধু সেন এবং বলা যায় আনতে সমর্থক হয়েছেন রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ। বয়স্ক মহিলারা যেভাবে প্রাণ ভরে উনাকে আশীর্বাদ করছেন তা দেখে মানুষের মন জুড়িয়ে যায়। সামান্য এক ধানের মাধ্যমে যে মানুষের আশীর্বাদ পাওয়া যায় তা দেখিয়ে দিচ্ছেন রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ বিশ্ববন্ধু সেন।
নব দূর্গার বিশেষ আকর্ষননিয়ে মায়ের পূজার আয়োজন করছে জোলাইবাড়ী ব্যাবসায়ীকমিটির সদস্যরা।
শান্তিরবাজার প্রতিনিধ :শান্তির বাজার মহকুমার অন্তর্গত জোলাইবাড়ী ব্যাবসায়ী কিমিটির উদ্দ্যোগে এইবছরও শারদীয় দূর্গোৎসবকে কেন্দ্রকরে দূর্গাপূজার আয়োজনকরাহয়। এইবছর বন্যার প্রভাবে বড় আকারে পূজা নাকরে সমাজসেবামূলক কাজের মধ্যদিয়ে মায়ের আরধনায়ব্রতী হতেচলছে ব্যাবসায়ী কমিটির সদস্যরা। পূজার প্রস্তুতি চলছে দ্রুতগতিতে। পূজাসম্পর্কে সংবাদমাধ্যমের সামনে জানাতেগিয়ে ব্যাবসায়ী কমিটির সম্পাদক সুদীপ গোপ জানান এই পূজা ১০০ বছরের পূরানো পূজা। এইবছর পূজার বিশেষ আকর্ষন হিসাবে রয়েছে নবদূর্গা পূজা। পূজা পেন্ডেলে মায়ের ৯ টি রূপের পূজা করাহবে। এইবছর প্রথমবারের মতো মায়ের নয়টি রূপের পূজায় মাতোয়ারা হতেচলছে কিমিটির সদস্যরা। এইবছর বন্যায় সকলের ব্যাপক ক্ষতিহয়েছে। তাই এইবছরের পূজায় জোলাইবাড়ী ব্যাবসায়ীকমিটির উদ্দ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ লোকজনদের মধ্যে বস্ত্র বিতরনের পরিকল্পনা হাতেনিয়েছে। কমিটির সদস্যরা আশাবাদী এইবছরে আয়োজিত পূজার মাধ্যমে সকলে আনন্দ উপভোগকরে বিগতদিনের দুঃখ কষ্ট ভুলেযেতে সক্ষমহবে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। জোলাইবাড়ী ব্যাবসায়ী কমিটির উদ্দ্যোগে আয়োজিত পূজায় কমিটির মধ্যে রয়েছে ব্যাবসায়ী কমিটির প্রেসিডেন্ট গৌতম লোধ,সম্পাদক সুদীপ গোপ, কোষাধ্যক্ষ অসীম সাহা, সদস্য রামু দত্ত সহ অন্যান্যরা। জোলাইবাড়ী ব্যাবসায়ী কমিটি আয়োজিত পূজাকে কেন্দ্রকরে সকলেরমধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা লক্ষ্যকরাযায়।
মুসলিম সম্প্রদায় এবং তাদের ধর্মগুরু বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কটুক্তি।প্রতিবাদে কদমতলা থানায় মামলা।
ধর্মনগর প্রতিনিধ,৪ অক্টোবর :—— জাতিগত বিদ্বেষ ছড়াতে হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের কিছু বখাটে যুবক ইদানীংকালে সামাজিক মাধ্যমকে ব্যবহার করে উভয় সম্প্রদায়ের ধর্মগুরু এবং ধর্মগ্রন্থ নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য করে নিজের ধর্মকে বড় করে অন্য ধর্মকে ব্যঙ্গও ও ছোট্ট করায় আইনি জটিলতার শিকার হচ্ছেন।এমন ঘটনা দেশের অন্যান্য রাজ্যের পাশাপাশি আমাদের সংস্কৃতির রাজ্য ত্রিপুরাতেও নেহাত কম নয়।এ নিয়ে আইনি বেড়াজালে পড়েছেন অনেকেই।এবার রাজ্যের রাজধানী আগরতলা থেকে আশীষ পাল নামের এক যুবক বিগত কিছুদিন যাবত নিজের সামাজিক মাধ্যমে ধর্মীয় সংখ্যালঘু মুসলমানদের মহানবী হযরত মোহাম্মদকে নিয়ে একের পর এক কটুক্তি সহ সংখ্যালঘুরদের দেশ ছাড়ার হুমকি দিচ্ছে।বিষয়টি ইসলাম ধর্মাবলম্বী সচেতন মানুষের নজরে আসতেই রাজ্যের বিভিন্ন মহকুমায় শুরু হয়েছে প্রতিবাদ,এমনকি ওই বখাটে যুবক আশীষ পালের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করাও হচ্ছে বিভিন্ন থানায়।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তর ত্রিপুরা জেলার কালাছড়া ব্লক এলাকা থেকে স্থানীয় জনগণ কদমতলা থানায় ডেপুটেশনের মাধ্যমে ঐ যুবকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।তাদের দাবি হিন্দু, মুসলিম ,বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সকল ধর্মই সমান এবং যার ধর্মে যে বিশ্বাসী তার প্রতি শ্রদ্ধা থাকা অবশ্যক।সর্ব ধর্মকে সম্মান করা উচিত মানব জাতির।তাই অভিযুক্তকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদানের দাবি জানান তারা।কারণ এভাবে কোন জাতি ধর্ম এবং ধর্মগুরুদের অসম্মান করে দুটি সম্প্রদায়ের ভাতৃত্ববোধকে বিনষ্ট করার চেষ্টা করছে এক শ্রেণীর বখাটে যুবকরা।তাই প্রশাসন যদি অবিলম্বে দুষ্কৃতিকারী যুবকটিকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় না আনা হয় তাহলে আগামী দিনে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তারা আরো বৃহত্তর আন্দোলন সংঘটিত করবে।
পুলিশের সাফল্যের বৃত্তান্ত সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে তুলে ধরলেন খোয়াই জেলার পুলিশ
শুক্রবার নেশা বিরোধী অভিযান এবং বিভিন্ন অপরাধ মূলক ঘটনায় পুলিশের সাফল্যের বৃত্তান্ত সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে তুলে ধরলেন খোয়াই জেলার পুলিশ সুপার ড.রমেশ যাদব। এই দিন জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে পুলিশ সুপার ডঃ রমেশ যাদব জানান, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নেশা মুক্ত ত্রিপুরা গঠন করার যে অভিযান তারই অঙ্গ হিসাবে গতকাল খোয়াই জেলায় দুটো মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। একটি মামলা নথিভুক্ত হয়েছে মুঙ্গিয়া কামি থানায়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মুঙ্গিয়াকামি নাকা পয়েন্টে তেলিয়ামুড়া এসডিপিওর নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ টিম চেকিং এ বসে। সংবাদের ভিত্তিতে পাথর বহনকারী একটি লরিকে আটক করা হয়। এবং তাতে তল্লাশি চালিয়ে ৯৯৭৫টি এস কফ সিরাফ এবং ফেনসিডিল এর বোতল বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। এই ঘটনায় লরি সহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ধারায় মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। অপর ঘটনাটি ঘটে খোয়াই থানাধীন চেরমা এলাকায়। একটি নাম্বার বিহীন মারুতি সুজুকি গাড়িকে আটক করে তাতে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় ৪৭ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজা।খোয়াই থানায় এ বিষয়ে একটি মামলা লিপিবদ্ধ হয়। এসপির বক্তব্য অনুযায়ী জানা যায় যে ফেনসিডিল বুঝায় গাড়িটি মিজোরাম থেকে আগরতলার উদ্দেশ্যে আসছিল। অপরদিকে চম্পক নগর থেকে গাজা নিয়ে কমলপুরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল এক নতুন মারুতি সুজুকি গাড়ি। জেলা পুলিশ সুপার ডঃ রমেশ যাদব তিনি আরো জানান নেশা বিরোধী অভিযান ব্যতীত অপরাধ জনিত বিভিন্ন ঘটনায় সাফল্য পেয়েছে খোয়াই জেলা পুলিশ। ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন 2016 এর 9 মে তেলিয়ামুড়া থানায় নাবালিকাকে গণ দর্শন এবং খুনের মামলা লিপিবদ্ধ হয়। আই ও ছিলেন আইপিএস অফিসার লাকি চৌহান। উনার অক্লান্ত পরিশ্রমে শেষমেষ ঘটনার সাথে জড়িত সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়। এদের মধ্যে একজন অপরাধীর মৃত্যু হয় একজন জুভিনাল আইনে আটক হয়। অন্য অভিযুক্তরা খালাস পেলেও সালফা জমাতিয়া নামে এক যুবককে মাননীয় আদালত দোষী সাব্যস্ত করে ২০ বৎসর ছশ্রম কারাদন্ডে দণ্ডিত করেন। এ দিনের সাংবাদিক সম্মেলনে এসপি রমেশ যাদব ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার প্রবীর পাল সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা।