প্রতিনিধি, উদয়পুর :-কাঁকরাবন থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় মদের স্বর্গরাজ্য গড়ে উঠেছে । এবার আমতলী এলাকার বাসিন্দা তথা দেশি মদ বিক্রেতা আমির হোসেন এর বাড়িতে গোপন খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে কাঁকরাবন থানার পুলিশ প্রায় ৩০০ লিটার দেশি মদ বাজেয়াপ্ত করে । পুলিশ জানাই বাজেয়াপ্ত দেশি মদের বাজার মূল্য ৩০,০০০ টাকা হবে। দীর্ঘদিন ধরে আমির হোসেন কাকড়াবনের বিভিন্ন জায়গায় এবং উদয়পুর সহ মাতারবাড়ি এলাকায় মদের রমরমা ব্যবসা চালিয়ে আসছিল । কিন্তু সোমবার দুপুরে তার বাড়ি থেকে এই মদ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ সেই সাথে মদ বিক্রেতা আমির হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে । যেভাবে মদের স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছিল আমির । তাতে করে তার বাড়িতে প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গার মানুষ মদের জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে দেশি মদ বিভিন্ন যানবাহন দিয়ে পাচার করে নিয়ে যেত। এর ফলে সর্বস্বান্ত হয়েছে যুবসমাজ। আমির হোসেনকে গ্রেফতার করার ফলে গ্রামের মানুষের মধ্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস নেমে আসে ।
অপরাধ
পুলিশ ব্রাউন সুগার সহ পাঁচজন যুবককে গ্রেফতার করে আগরতলা গান্ধীগ্রাম স্কুল এলাকা থেকে ।
নিজস্ব প্রতিনিধি , আগরতলা : গতকাল সন্ধ্যা রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের কাছে খবর আসে, তান্না কর চৌধুরীর নেতৃত্বে গান্ধী স্কুল সংলগ্ন এলাকায় ব্রাউন সুগার বিক্রি করছে। সেখানে হানা দিয়ে তান্না কর চৌধুরী সহ তিনজনকে আটক করে পুলিশ। এবং আরেকটি সংবাদের ভিত্তিতে মহিলা কলেজের সামনে থেকে আরো দুজনকে মোট পাঁচজনকে আটক করে পূর্ব আগরতলা থানার পুলিশ। তাদের কাছ থেকে
চৌদ্দগ্রাম ব্রাউন সুগার, পাশাপাশি ৩৬০ টি কৌটা এবং নগদ ২৫ হাজার ৬০০ টাকা উদ্ধার করে পুলিশ। পাশাপাশি দুটি বাইক ও একটি স্কুটি এবং পাঁচটি মোবাইলও আটক করে পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে এন ডি পি এস এক্টে মামলা নিয়ে আজ আদালতে প্রেরণ করা হবে এবং পুলিশ রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে বলে জানান পূর্ব আগরতলা থানার ওসি সঞ্জিত সেন। তিনি আরো জানান আটকৃত ব্রাউন সুগারের মূল্য প্রায় ৭০ লক্ষ টাকার মত হবে। প্রসঙ্গত তান্না কর চৌধুরীর নামে ইতিমধ্যেই পূর্ব আগরতলা থানায় ছটি কেস নথিভুক্ত আছে। যার ভিতর দুটি ডাকাতির এবং চারটি এনডিপিএস মামলা।
খোয়াই,১৯মেঃ খোয়াইয়ে বেআইনী অনুপ্রবেশের দায়ে পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করলো পুলিশ।রবিবার খোয়াইয়ের বাইজালবাড়ী ফাঁড়ির ওসি রিপন উচ্চই উনার কাছে বিশ্বস্ত সূত্রের খবরে জানতে পারে যে, আশারামবাড়ীর আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে বেআইনী অনুপ্রবেশকারী পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিক একটি গাড়ি ভাড়া করে সোনামুড়ার উদ্দেশ্যে যাচ্ছে।এই মর্মে অবগত হয়েই ফাঁড়ির ও সি রিপন উচ্চই– র নেতৃত্বে পুলিশ খোয়াই— মোহনপুর– আগরতলা জাতীয় সড়কের বেলফাঙয়ে আশারামবাড়ী থেকে সোনামুড়াগামী গাড়িটি আটক করে পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে।পরে প্রথমে বাইজালবাড়ী পুলিশ ফাঁড়ি ও পরে তাদেরকে খোয়াই থানার হেফাজতে নিয়ে আসা হয়।এদেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।সোমবার এদেরকে আদালতে তোলা হবে।ধৃতরা হলো বাবলু দাস(২৬)লিটন দাস(৩৭) পঙ্কজ সরকার(২২)নিকলু সরকার(১৮) ও রূপন দাস(২৬)।এদের বাড়ী বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন এলাকায়। এদের কাছ থেকে বাংলাদেশী মুদ্রায় কিছু নগদ অর্থও উদ্ধার করে পুলিশ।থানায় এদের জোর জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে পুলিশ।
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ১৯ মে।। রাজ্যে আবারো সক্রিয় হয়ে ওঠেছে এনআইএ। শুরু হয়েছে ধরপাকর। অনুপ্রবেশ এবং মানব পাচার কান্ডে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে আবারো মাঠে নেমেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। রবিবার মানব পাচার কান্ডে যুক্ত হান্নান মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে বিশালগড় থানার পুলিশ। তুলে দেয়া হবে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে। ২০২৩ সালে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা গৌহাটির একটি মানব পাচার মামলার তদন্ত হাতে নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় । এখানো অনেকে পলাতক। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এনআইএ। হান্নান মিয়াকে গ্রেপ্তারের জন্য বিশালগড় থানায় রিকুইজিশন পাঠায় এনআইএ। এরপর মাঠে নামে বিশালগড় থানার পুলিশ। মানব পচার কান্ডে অভিযুক্ত কমলাসাগরের মতিনগর এলাকার হান্নান মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিশালগড় থানার ওসি রানা চাট্যারর্জি নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী বিশালগড় রাস্তা মাথা এলাকা থেকে গ্রপ্তার করে হান্নান মিয়া কে। বিশালগড় থানার ওসি রানা চ্যাটার্জি জানান, এনআইএ অফিসারেরা আসছেন । ধৃত হান্নান মিয়াকে ট্রানজিট রিমান্ডে হেপাজতে নেবে এনআইএ। সোমবার আনআইএ অফিসারদের হাতে তুলে দেয়া হবে হান্নান মিয়াকে।
প্রতিনিধি , উদয়পুর :-প্রতিনিয়ত রাজ্যে প্রবেশ করছে অবৈধ বাংলাদেশি । কাজের অভাবে ভারতে পাড়ি দিচ্ছে চোরাকারবারিদের হাত ধরে । কখনো ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আবার কখনো বাঙ্গালোর থেকে শুরু করে চেন্নাই এই সকল রাজ্য গুলিতে পাড়ি জমাতে শুরু করেছে বাংলাদেশী নাগরিকরা । রবিদার বিকেল চারটা নাগাদ গোপন খবরের ভিত্তিতে আগরতলা রেল স্টেশন থেকে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করে জিআরপি থানার ওসি তাপস দাস । জিআরপি থানা থেকে জানানো হয়, ছত্রিশ বছরের রোজিনা আক্তার রাজি , পারুল বেগম বয়স ৩৪ বছর ও সুলতানা বেগম বয়স ২৬ বছর তাদের প্রত্যেকের বাড়ি বাংলাদেশে । তারা আজ বিকেলে আমেদাবাদে যেতে চেয়েছিল অবৈধভাবে । কিন্তু গোপন খবরের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের । জিআরপি পুলিশ জানাই , আগামীকাল অবৈধ এই বাংলাদেশি নাগরিকদের কে আদালতে প্রেরণ করা হবে । যেভাবে বাংলাদেশী ধরা পড়ছে আগরতলা রেল স্টেশনে গোপন খবরের ভিত্তিতে জিআরপি পুলিশের হাতে । তাতে করে উদ্বিগ্ন জিআরপিতে চাকরিরত পুলিশ কর্মীরা। তার কারণ যেভাবে প্রতিদিন ধরা হচ্ছে বাংলাদেশীদের প্রশ্ন উঠছে কে তাদেরকে পারাপার করছে ভারতে ? এনিয়ে জিআরপি পুলিশ রেলে একের পর এক তল্লাশি চালিয়ে যাবে বলে জানান সংবাদ মাধ্যমকে ।
প্রতিনিধি মোহনপুর:- বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গোপন খবরের ভিত্তিতে ব্রাউন সুগার উদ্ধার করল সিধাই থানার পুলিশ। উদ্ধার হওয়া ব্রাউন সুগারের পরিমাণ প্রায় ৮০০ গ্রাম। যার বাজার মূল্য আনুমানিক ২০ লক্ষ টাকা। তারাপুরের পানি কাটা গ্রামে সুমন নাগের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এর সাফল্য হাতে আসে পুলিশের। ইতিমধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ধারায় মামলা গ্রহণ করেছে পুলিশ।
যুব সমাজকে নেশার হাত থেকে রক্ষা করতে কেন্দ্র করতে স্থানীয় জনগণের দাবি ছিল এলাকাতে এই অবৈধ নেশা কারবারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করুক পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ২.৩০ নাগাদ সুমন নাগের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৬৭ বক্স ব্রাউন সুগার। ধারণা করা হচ্ছে অন্য নেশা কারবারি তাঁর বাড়িতে এই নেশা সামগ্রী গুলো মজুদ রেখেছিল। যদিও পুলিশের অভিযানের আঁচ করতে পেরে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে অভিযুক্ত। পুলিশের এই অভিযানকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর দাবি অন্যান্য নেশা কারবারীদের বিরুদ্ধেও নিয়মিত এই ধরনের অভিযান জারি রাখুক পুলিশ। এই অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন সিধাই থানার ওসি মঙ্গেশ পাটারি সহ অন্যান্যরা।
প্রতিনিধি মোহনপুর:- দীর্ঘ এক বছর পর নেশা কারবারের সাথে জড়িত এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে লেফুঙ্গা থানার পুলিশ। অভিযুক্তের নাম আনোয়ার হোসেন। তাঁর বাড়ি সোনামুড়ায়। বামুটিয়া ডাউনটাউন রেস্টুরেন্ট থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। বৃহস্পতিবার অভিযুক্তকে আদালতে পাঠায় পুলিশ।
প্রায় এক বছর আগে বামুটিয়ার রাঙ্গুটিয়া গ্রামের রতন দেবের বাড়িতে অবৈধ নেশা সামগ্রী মজুদ রাখার বিষয়ে অভিযান করেছিল পুলিশ। সেই সময় অবৈধ নেশা সামগ্রী উদ্ধারের পাশাপাশি অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছিল লেফুঙ্গা থানার পুলিশ। এই ঘটনার সাথে জড়িত আনোয়ার হোসেন দীর্ঘ এক বছর যাবত পলাতক ছিল বলে জানান লেফুঙ্গা থানার ওসি সহদেব দাস। তিনি আরো জানান বুধবার অভিযুক্ত বামুটিয়ার ডাউনটাউন রেস্টুরেন্টে অবস্থান করছিল। গোপন খবর ভিত্তিতে পুলিশের কাছে এই খবর পৌঁছায়। সঙ্গে সঙ্গে ডাউনটাউন রেস্টুরেন্টে অভিযান চালায় পুলিশ। এই অভিযানে রেস্টুরেন্টের ভেতর থেকেই গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। বৃহস্পতিবার অভিযুক্তকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওসি সহদেব দাস।
ধর্মনগর প্রতিনিধি।পানি সাগর থানার পুলিশ দেবজিৎ চ্যাটার্জী ওসি হিসেবে জয়েন করার পর সদা জাগ্রত ভূমিকা পালন করে চলেছে। শুক্রবার সকালে নাকা চেকিং এ চেক করার সময় একটি বলেরো গাড়ি যার নাম্বার টিয়ার 06 g ১৬ ১০ নম্বরে পিক আপ। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৬৯ নং ধারায় তল্লাশি চালায় পানিসাগর থানার পুলিশ এবং গাড়ির পাশাপাশি ১৮২ কার্টুন এ ২৯০৪ বোতল বিলেতি মদ উদ্ধার করে। দুজনকে এরেস্ট করা হয়। গৌতম মল্লিক বয়স ত্রিশ বছর পিতার নাম অনন্ত মল্লিক এবং জয় দ্বীপ মল্লিক বয়স ৩২ বছর, পিতার নাম বনমালী মল্লিক তাদের বাড়ি জলেবাসা বড়বাড়ি রোড এবং ওয়ার্ড নাম্বার তিন। আপাতত ২৯০৪ টি বিলেতি মদের গাড়িসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে পানিসাগর থানায় রাখা হয়েছে।
প্রতিনিধি, উদয়পুর :-বড় ধরনের রেল দুর্ঘটনা থেকে অল্পতে রক্ষা পেল উদয়পুরের রেল রাস্তা । ঘটনার বিবরণে জানা যায় , প্রতিদিন উদয়পুর মাতাবাড়ি রেলস্টেশন থেকে চুরি হয়ে যাচ্ছে রেল দপ্তরের বিভিন্ন সামগ্রী । যাতে করে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রেল দপ্তরের কর্মীদেরকে । শুক্রবার ভোরে অটো রিক্সা করে রেল রাস্তার আর্থিং সামগ্রী নেওয়ার সময় রেল স্টেশনে থাকা জিআরপি থেকে শুরু করে রেল দপ্তরের আধিকারিকরা এই ঘটনা দেখতে পাই । রেল রাস্তার সামগ্রি চুরি করার সময় হাতে নাতে রাজু দাস নামে এক যুবককে আটক করে ফেলে । তার কাছ থেকে চুরি যাওয়া বিভিন্ন সামগ্রী উদ্ধার করে রেল দপ্তরে আধিকারিকরা । পরবর্তী সময়ে তাকে একটি খুঁটির সাথে বেঁধে রেখে দেয় । জানা যায় , রাজু দাসের বাড়ি উদয়পুর সোনামুড়া চৌহমুনী এলাকায় । পরে খবর দেওয়া হয় উদয়পুর রাধাকিশোরপুর থানায় । মাতারবাড়ি রেলস্টেশনে চুরি যাওয়ার ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে । এদিকে রেল দপ্তরের আধিকারিকরা জানান যেভাবে রেল রাস্তা থেকে আর্থিং গুলি চুরি করে নিয়ে যাচ্ছিল তাতে করে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারতো উদয়পুর রেল স্টেশনে । এই ঘটনায় রীতিমত উদয়পুর জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয় ।
প্রতিনিধি কৈলাসহর:-সীমান্ত গ্রাম শ্রীরামপুর এলাকার ১নং ওয়ার্ড এলাকায় গতকাল গভীর রাতে কাঁটাতারের বেড়া কেটে সীমান্ত ডিঙিয়ে এসে বাংলাদেশের গরু চোরেরা তিন গৃহস্থের বাড়ি থেকে গরু চুরি করে নিয়ে যায়।তিনটি বাড়ি থেকে মোট পাঁচটি গরু চুরি করে নিয়ে যায় বলে জানা গেছে।যাদের বাড়ি থেকে গরু গুলো চুরি হয়েছে উনারা হলেন প্রদীপ দাস,সুব্রত দাস ও সঞ্জীত দাস।গোটা ঘটনা নিয়ে উক্ত এলাকায় গতকাল রাত থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকা জুড়ে। স্থানীয়দের অভিযোগ সীমান্ত এলাকায় বিএসএফ জয়ানরা টহলরত অবস্থায় থাকার পরও বিএসএফ এর চোখে ধুলো দিয়ে কিভাবে পাঁচটি গরু চুরি করে নিয়ে গেল চোরের দল।উক্ত চুরির ঘটনার পর ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন ১৯৯ নং ব্যাটালিয়ানের আধিকারিকরা।এছাড়াও এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে কৈলাসহর থানায় খবর পাঠালে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কৈলাসহর থানার পুলিশ।বর্তমানে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ।তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে কৈলাসহর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শ্রীরামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নয়ন পাল জানান বিএসএফ তাকে জানিয়েছেন যে গেইটের পাশে কাঁটাতারের বেড়া কেটে চোরেরা গরুগুলিকে বাংলাদেশে নিয়ে গেছে।অথচ তিনি সহ গ্রামবাসীরা গিয়ে দেখেন যতটুকু তার কাটার বেড়া কাটা হয়েছে তা দিয়ে গরু তো দূরের কথা একটি ছাগল যেতেও কষ্ট হবে। এনিয়ে তৈরী হয়েছে ধোঁয়াশা।এই ঘটনায় বিএসএফ ১৯৯ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের বিরুদ্ধে সন্দেহের আঙুল উঠেছে বলে অভিযোগ।এই গরুগুলো দিয়ে যারা সংসার প্রতিপালন করতেন এই পরিবারগুলো পড়েছে মহাবিপাকে। গরুগুলো যাতে খুব সহসাই পুনরুদ্ধার হয় ক্ষতিগ্রস্তরা সেই দাবী জানিয়েছেন প্রশাসনের কাছে।