
ধর্মনগর প্রতিনিধি।
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের পরকীয়া বৈধতা দেওয়ার পর পরকীয়ার মাত্রা বাড়তে বাড়তে এখন নিজের সন্তান দেশ ছেড়ে পুরুষ নারী পলায়ন শুরু হয়েছে। রাজ্য মহিলা কমিশনার বর্ণালী গোস্বামীর সাথে বিভিন্ন কাজে সমর্থক হিসেবে কাজ করত মিহির কান্তি দেব। তার দুটো ছেলে রয়েছে এবং স্ত্রীর নাম পপি গগৈ দেব। তাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভাব ভালোবাসা খুব একটা ভালো ছিল না। কারণ মিহিরের জীবনে চুমকি দেবনাথ নামে আরো এক সন্তানের মাতার প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যত দিন যায় মিহিরের সংসারিক অশান্তি বাড়তে থাকে আর চুমকির সাথে প্রণয়ের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ নিয়ে পপি গগৈ দেব একবার বর্ণালী গোস্বামীর কাছে তার অভিযোগ জানায়। বর্ণালী গোস্বামী তা নিয়ে থানায় মামলা করতে পরামর্শ দেন। কিন্তু সম্পর্ক আরও অতিক্য হবে এভাবে পপি থানায় কোন মামলা করেনি। এদিকে এপ্রিলের ৪ তারিখ মিহির কান্তি দেব চুমকি দেবনাথ কে নিয়ে পালায়। এখনো তাদের কোন খোজ খবর নেই। এদিকে পপি গগৈ দেবের সংসার চালানো নিয়ে বিপত্তি দেখা দেয়। তাই বিচারের আশায় শনিবার মহিলা কমিশনার বর্ণালী গোস্বামীর বাড়ির সামনে ধননায় বসে পপি গগৈ দেব। এক সাংঘাতিক বিচারকের মঞ্চে দাঁড় করিয়ে দেয় মহিলা কমিশনার বর্ণালী গোস্বামী কে।