আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ যতই এগিয়ে আসছে গোটা রাজ্য জুড়ে শাসকদলের সন্ত্রাস ততই বেড়ে চলছে। বুধবার রাইমাভ্যালীতে এমনই একটি ঘটনা ঘটে। এদিন গভীর রাতে বিজেপি দলের দুষ্কৃতিকারীরা গন্ডাছড়া বাজারে কংগ্রেস ভবনে হামলা চালায়। শাসকদলের কর্মীরা কংগ্রেস ভবনের দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে একপ্রকার তাণ্ডব লীলা চালায়। অথচ পুলিশ বাজারে পাহারায় ছিল। পুলিশের নজর এড়িয়ে কিভাবে এত বড় হামলা সংগঠিত করতে পেরেছে দুষ্কৃতিকারীরা তাহা বোধগম্য হচ্ছে না ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষজনের মধ্যে। বৃহস্পতিবার সকালে কংগ্রেস ভবনে হামলার খবর পেয়ে ভবনে ছুটে যান রাইমাভ্যালী ব্লক কংগ্রেস সভাপতি রঞ্জিত ত্রিপুরা, সহ-সভাপতি গৌতম সাহা, ব্লক যুব কংগ্রেস সভাপতি বাদল সরকার প্রমুখরা । ঘটনার বিবরণ দিয়ে ব্লক যুব কংগ্রেস সভাপতি বাদল সরকার জানান বুধবার কংগ্রেস ভবনে তাদের একটা দলীয় বৈঠক ছিল। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় অল্প কিছু দিনের মধ্যে বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মনের হাত ধরে প্রায় ১৫০ পরিবার বিজেপি দল ত্যাগ করে কংগ্রেস দলে যোগদান করবে। এ খবর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার হতেই বিজেপি কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। আর এই কারণেই বিজেপি দলের গুন্ডারা কংগ্রেস ভবনে হামলা চালায় বলে যুব কংগ্রেস সভাপতি বাদল সরকার জানান।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ যতই এগিয়ে আসছে গোটা রাজ্য জুড়ে শাসকদলের সন্ত্রাস ততই বেড়ে চলছে।
by admin
written by admin
114