- বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সীমান্ত এলাকাগুলিতে চুরির উপদ্রব দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। খোয়াই শহরের বিভিন্ন সীমান্ত লাগোয়া এলাকাগুলিতে রাতদিন কোথাও না কোথাও চুরির ঘটনা সংগঠিত হচ্ছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে খোয়াই থানাধীন সুভাষ পার্ক কালীবাড়ি সংলগ্ন এলাকায় সুশান্ত রঞ্জন পালের বাড়িতে রাতের আঁধারে আনুমানিক ৫ থেকে ৭ জন চোরের দল হানা দেয় । বাড়িতে লাগানো লোহার গ্রিলের তালা কেটে ঘরে ঢোকার চেষ্টা করে। তৎক্ষণাৎ বাড়ির লোক ঘটনাটি টের পাওয়ার ফলে তারা ঘুম থেকে উঠে পড়ে। বিষয়টি আছ করতে পেরে চোরের দল পালিয়ে যায় । প্রতিদিনই শহর ও গ্রামের বিভিন্ন এলাকা গুলিতে চোরের দল এরকমভাবে অহরহ দিনরাত চুরির ঘটনা সংগঠিত করছে। খোয়াই পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে জনমানে প্রশ্ন উঠছে, এরকমভাবে পাহারা থাকা সত্ত্বেও চুরির ঘটনা কিভাবে সংঘটিত হচ্ছে। তাছাড়া সীমান্ত লাগোয়া এলাকাগগুলিতে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স এর জওয়ানরা পাহারা রত থাকে । সে ক্ষেত্রে তাদের পাহাড়া এবং তারকাটার বেড়া অতিক্রম করে কি করে চোরের দল এরকম ভাবে ভারতে প্রবেশ করে এবং গরু কিংবা মোটরবাইক নিয়ে গা ঢাকা দেয়। খোয়াই এর আমজনগনের জানমালের সুরক্ষার ব্যাপারে প্রশাসন যেন আরও সতর্ক মনোভাব নিয়ে সুরক্ষা নিশ্চিত করে সেদিকে তাকিয়ে খোয়াই এর আম জনতা।
অপরাধ
প্রতিনিধি, বিশালগড়।। কমলাসাগরে মুক বধির যুবতীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত বিক্রম বিশ্বাস কে গ্রেফতার করেছে বিশালগড় মহিলা থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে অভিযোগ পাওয়া মাত্রই তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । বর্তমানে সে জেল হাজতে রয়েছে। ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ঘটেছে কমলাসাগরের হরিশনগর চা বাগিচায়। জানা গিয়েছে, চা শ্রমিক পরিবারের মুক বধির যুবতীকে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে জৈবিক লালসা চরিতার্থ করে স্থানীয় এক যুবক বিক্রম বিশ্বাস । ঘটনাটি ঘটে সোমবার দুপুরে হরিশনগর চা বাগিচায়। ন্যাক্কারজনক ঘটনার জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে চা বাগিচায় । নির্যাতিতা সহ শ্রমিক পরিবারের উত্তেজিত জনতা বিশালগড় মহিলা থানার দ্বারস্থ হয় । প্রথমত কেউ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। এ কারণে মামলা নিতে পারেনি পুলিশ। পরবর্তী সময়ে সৌহার্দ্য নামক সামাজিক সংগঠন নির্যাতিতার পাশে দাঁড়ান। এরপর লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে থানায়। পুলিশ মামলা গ্রহণ করে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান শুরু করে। এদিন রাতেই অভিযুক্ত বিক্রম বিশ্বাস কে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরদিন বুধবার ধৃতকে বিশালগড় মহকুমা আদালতে সোপর্দ করা হয় । আদালত অভিযুক্ত বিক্রম বিশ্বাস কে জেল হাজতে পাঠায়। আগামী ২৩ শে অক্টোবর পর্যন্ত জেল হাজতে থাকবে সে। এরপর পুনরায় তাকে আদালতে তোলা হবে। ওসি শিউলি দাস জানান অভিযোগ পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। নির্যাতিতার মেডিকেল টেস্ট করা হয়েছে ।
গর্ভবতী 13 বছরের শিশু কন্যা, থানায় মামলা দায়ের।অভিযুক্ত গ্রেফতার ঘটনার বিবরণে জানা যায় খোয়াই মহকুমায় চাম্পাহাওর থানাদিন গোপালনগর এলাকার সুবীর কুন্ড(২৭) পিতা নিপেন্দ্র কুণ্ড। গত ৯ মাস আগে উক্ত এলাকার এক 13 বছরের শিশু কন্যার সাথে পাশবিক লালসা চরিতার্থ করে। এবং উক্ত নাবালিকা গত দুইদিন আগে তার আত্মীয়র বাড়ি কমলপুরে বেরানির উদ্দেশ্যে যায় । সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে,সাথে সাথে থাকে আগরতলা জিবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ডাক্তারবাবু বলেন তার গর্ভে সন্তান রয়েছে। এই ঘটনা জানতে পেরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি নিয়ে চাম্পাহাউর থানার দ্বারস্থ হন এবং মামলা দায়ের করেন। গতকাল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে চাম্পা হাওড় থানায় দাইয়ের কৃত মামলার নম্বর ১৫/২৪। ভারতীয় দন্ড বিধির সিক্সটি ফোর বি এন এস অফ পক্সসো এক্ট ২০১২ অনুযায়ী অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা লিপিবদ্ধ হয়েছে।
ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে সমগ্র খোয়াই জুড়ে।
বদরপুর পুলিশের পুলিশের তৎপরতায় বৃহত পরিমান ড্রাগস সহ আটক চার পাচারকারি।
- ড্রাগস বিরোধী অভিযান এবার বড়সড় সাফল্য পেল করিমগঞ্জের বদরপুর পুলিশ।রবিবারের এক অভিযানে তাদের হাতে ধরা পড়ল করিমগঞ্জ জেলার এরালিগুলের চার কুখ্যাত ড্রাগস পাচারকারী।জানা গেছে পুলিশের কাছে খবর ছিল যে একটি সুইফট গাড়ীতে করে বৃহৎ পরিমানের হেরোইন পাচার করা হবে।সেই সুত্ৰে ধরে আজ বিকালে অভিযানে নেমে বদরপুর পুলিশ সাফল্য লাভ করে।নির্দিষ্ট তথ্য ভিত্তিতে বদরপুর ভিভিসিএল সংলগ্ন এলাকায় সুইফট গাড়িতে তাল্লাশি চালিয়ে 548.82 গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।সাথে গ্রেফতার করা হয় পাথারকান্দি থানা এলাকার এরালিগুল গ্রামের আব্দুল বাসিত সহ নঈম উদ্দিন তাজ উদ্দিন এবং ফয়জুল হককে।পুলিশ ধৃতদের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ধারায় মামলা হাতে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।বাজেয়াপ্ত ড্রাগসের কালোবাজারী মুল্য প্রায় আট কোটি টাকার মত হবে বলে খবর পাওয়া গেছে।ধৃতদের সোমবার আদালতে সোপর্দ করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
প্রতিনিধি, উদয়পুর :- উদয়পুর শহরে শারদীয়া দুর্গাপূজার আগেই দূঘটনা মুক্ত করতে এবার কঠোর হল ট্রাফিক পুলিশ। উদয়পুর শহরে বুধবার সকাল থেকেই চলে ট্রাফিক পুলিশের অভিযান। এদিন সকাল থেকেই রাস্তার পাশে বেআইনিভাবে বাইক চালানো ও হেলমেট জন্য জরিমানার করে দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ। এতে করে বড় সমস্যা হলো ট্রাফিক জ্যাম দিন দিন শহরে বাড়ছে। অপরদিকে, বাড়ছে রাতের বেলা দুর্ঘটনা।
তাই এবার শহরে রাস্তার পাশে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং এর বিরুদ্ধে ট্রাফিকের স্পেশাল এনফোর্সমেন্ট টিম দ্বারা নেওয়া হয়েছে কঠোর পদক্ষেপ। বুধবার রমেশ চৌমুহনী এলাকা সহ বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার বেআইনিভাবে বাইক চালানো ও হেলমেট জন্য করা হচ্ছে জরিমানা। অভিযানে থাকা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অজয় দেববর্মা জানিয়েছেন, বুধবার সকাল থেকে উদয়পুর শহরের ব্যস্ততম সড়কগুলিতে অভিযান চালানো। অভিযানে বেআইনি ভাবে বাইক চালানো এবং হেলমেট জন্যও জরিমানা করা হয়েছে। কারণ বিভিন্নভাবে বেআইনি ভাবে বাইক চালানো না করতে সচেতনমূলক কর্মসূচি করার পরেও তারা পরিবহন আইন লঙ্ঘন করছে। তাই এদিন প্রথম পর্যায়ে পাঁচ শতাধিক টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তবে শহরবাসী দাবি এই ধরনের অভিযান নিয়মিত জারি রাখার জন্য। কারণ রাতের বেলাও বাড়ছে দুর্ঘটনা। নিয়মিত এভাবে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করলে হয়তো হুশ ফিরবে রাস্তা বেআইনি ভাবে বাইক চালানো ও হেলমেট ব্যবহার না করা ব্যক্তিদের।
- প্রতিনিধি , উদয়পুর : দূর্গা পূজার মধ্যেও উদয়পুরে চুরি বন্ধ করা যাচ্ছে না । রাতের অন্ধকারে উদয়পুর রমেশ চৌহমুনি এলাকার মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারে দুঃসাহসিক চুরি । জানা যায় , মঙ্গলবার সকালে দোকান মালিক আকাশ দত্ত দোকান খুলতে এসে দেখে দরজা ভাঙ্গা অবস্থায় রয়েছে । এই ঘটনা দেখতে পেয়ে আশপাশের বাজার এলাকার ব্যবসায়ীদেরকে বিষয়টি জানানোর পর সাথে সাথেই রাধাকিশোরপুর থানায় চুরির ঘটনার বিষয়ে পুলিশকে জানানো হয় । থানার পুলিশ চুরির ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে যায় রমেশ চৌহমুনী তে । দেখতে পায় দোকানের সিসিটিভি ক্যামেরার মধ্যে একটি ছেলে দোকানের ভেতর রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ মোবাইল চুরি করে যাচ্ছে। দোকান মালিক জানান , প্রায় ১২ টি মোবাইল চুরি করা হয়েছে যার বাজার মূল্য আশি হাজার টাকার উপর । একের পর এক চুরির ঘটনায় উদ্বিগ্ন উদয়পুরবাসী । এখন দেখার পুলিশ চোরকে ধরতে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে ?
প্রতিনিধি, উদয়পুর : উদয়পুরের বিভিন্ন জায়গায় বেড়েছে নেশার রমরমা ব্যবসা। দুর্গাপূজার প্রাক মুহূর্তে নেশার ব্যবসা গুঁড়িয়ে দিতে এবার গোমতী জেলার পুলিশ সুপার ময়দানে অবতীর্ণ। পুলিশের সূত্রে জানা যায় , সোমবার বিভিন্ন পুলিশ আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন জেলার পুলিশ সুপার সমস্ত ধরনের নেশা কারবারে যেন নেশার ব্যবসা গুড়িয়ে দিতে হবে। জেলা পুলিশ সুপারের এই নির্দেশক্রমে এদিন সন্ধারাতে মাতাবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের দাতারাম বাজার পাড়া এলাকায় সঞ্জিত চন্দ্র মজুমদারের বাড়িতে হানা দিয়ে প্রচুর পরিমাণে বিলেতি মদ উদ্ধার করে । পুলিশের উপস্থিতি আঁচ পেয়ে মদ বিক্রেতা সঞ্জিত বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় । পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও সমস্ত মদ নিয়ে আসে রাধা কিশোরপুর মহিলা থানায় । পুলিশ জানায় এই ধরনের নেশা বিরোধী অভিযান গোটা উদয়পুর মহকুমা জুড়ে জারি থাকবে প্রতিদিন । তার কারণ পুজোর মুখে কোন ধরনের ঝামেলা যাতে সৃষ্টি না হয় সেদিকে নজর রয়েছে পুলিশের । এদিন পুলিশ আধিকারিক নির্মাণ দাস জানান , বিলিতি মদের বাজার মূল্য প্রায় ১৭ হাজার টাকার উপর । সব মিলিয়ে পুলিশের এই ধরনের অভিযান প্রশংসার যোগ্য মনে করছে শিক্ষিত মহল ।
প্রতিনিধি, গন্ডাছড়া ৫ অক্টোবর:- আবারো আমবাসা উপনগর নাকার বড় সাফল্য। ইয়াবা ট্যাবলেট সহ চার পাচারকারীকে আটক করে উপনগর নাকা পয়েন্টে থাকা এসপিও ,পুলিশ কর্মীরা। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, শনিবার সকালে আমবাসা- আগরতলা জাতীয় সড়কের উপনগর নাকা পয়েন্টে দুইটি স্কোরপিও গাড়ি থেকে তল্লাশি চালিয়ে ৫১ প্যাকেটে মোট ১ লক্ষ ২ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে উপনগর নাকা পয়েন্টে থাকা এসপিও এবং পুলিশ কর্মীরা। পাশাপাশি নেশা সামগ্রীর সাথে চালক সহ চার যুবককে আটক করে আমবাসা থানার পুলিশ। এই সময় টিআর ০১- বিসি- ০২০২ এবং টিআর ০১- কে-৪৪৪০ গাড়ি দুটি মনুর দিক থেকে আমবাসার উদ্দেশ্যে আসছিল। উদ্ধারকৃত নেশা সামগ্রী গুলির বাজার মূল্য প্রায় আড়াই কোটি টাকা হবে বলে জানান আমবাসা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক নিরুপম দত্ত। ধৃত চার যুবকের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ধারায় মামলা গ্রহণ করে আমবাসা থানার পুলিশ। দুর্গোৎসবের প্রাক মুহূর্তে পুলিশের এই সাফল্যে খুশি আমবাসা সহ গোটা জেলার সাধারণ মানুষ।
ধর্মনগর প্রতিনিধি।গোপন খবরের ভিত্তিত্বে শুক্রবার দুপুরে এক অভিযানে উত্তর ত্রিপুরার ধর্মনগর মহকুমার অন্তর্গত সরসপুর জিপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের এক পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে বিপুল পরিমান অবৈধ চেরা কাঠ বাজেয়াপ্ত করে ত্রিপুরা প্রশাসন।এতে প্রায় আড়াই’শ সিএফটি চেরা কাঠ জব্দ হয়।পরে কাঠগুলো নিয়ে যাওয়া হয় বিভাগীয় কার্যালয়ে।তবে উক্ত অভিযানে কাউকে ধরপাকড়ের কোন খবর পাওয়া যায়নি।এদিনের এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন ধর্মনগরের এসডিএফও অশোক কুমার।এতে বন বিভাগের কর্মী সহ পুলিশ কর্মীরা সঙ্গে ছিলেন।এ মর্মে এসডিএফও অশোক বাবু স্থানীয় নাগরিকের কাছে অনুরোধ করেন যে যারা অবৈধ কাঠ পাচারের সাথে জড়িত তাদের বিষয়ে তথ্য দিলে বিভাগীয় পক্ষে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।এতে তথ্য দাতাদের নাম পরিচয় সম্পূর্ণ গোপন রাখা হবে
প্রতিনিধি, উদয়পুর : উদয়পুর শহর ও তার গ্রামীণ এলাকায় বেড়ে চলেছে নেশার রমরমা বাণিজ্য । এর ফলে সর্বসান্ত হচ্ছে যুবসমাজ । সবকিছু জেনেশুনেও নীরব দর্শকের মত তার ভূমিকা পালন করছে রাধা কিশোরপুর থানার ওসি বাবুল দাস । পুলিশ সূত্রে জানা যায় , থানার ওসি দু -একদিনের জন্য ছুটিতে গিয়েছে । এর মধ্যেই থানার সেকেন্ড ওসি নেশা বিরোধী অভিযানে ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছে । এবার গোপন খবরের ভিত্তিতে থানার সেকেন্ড ওসি সমর দাস সোমবার রাত থেকে নেশা বিরোধী অভিযান চালানো শুরু করেছে। কখনো ফুলকুমারী এলাকার বাসিন্দা রাজীব দে বাড়ি থেকে বিলিতি মদ উদ্ধার করেছে । অন্যদিকে পাঁচজন ড্রাগসের নেশা কারবারিকে সোনামুড়া চৌমুহনী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসে থানায় । রাতভর হয় নেশা বিরোধী অভিযান । যেভাবে রাধা কিশোরপুর থানার পুলিশ নেশা বিরোধী অভিযান শুরু করেছে থানার সেকেন্ড ওসি সমর দাসের নেতৃত্বে । তাতে করে স্বস্তি নেমেছে উদয়পুর বাসীদের মধ্যে ।