প্রতিনিধি, বিশালগড়, ৩ জুন।। বিশালগড় মহিলা থানার ওসি শিউলি দাসের ব্যাক্তিগত গাড়ি ছিনতাইয়ের ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনাটি ঘটে সোমবার সন্ধ্যে পৌনে ছয়টায়। ওসি কে থানায় নামিয়ে দিয়ে চালক একাই গাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল। তখন বিশালগড় উত্তর বাজারে কয়েকজন দুষ্কৃতি চালককে মারধোর করে গাড়িটি নিয়ে চম্পট দেয়। কুখ্যাত সমাজদ্রোহী জুয়েল মিয়া ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা এ কান্ড সংগঠিত করেছে। মূহুর্তের মধ্যে সংশ্লিষ্ট এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। দ্রুত ময়দানে নেমে পড়ে পুলিশ। অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার রাজীব সূত্রধর, এসডিপিও দুলাল দত্ত, বিশালগড় থানার ওসি সঞ্জিত সেন দ্রুত অভিযান শুরু করে। থানায় ছুটে যান আইজি আইনশৃঙ্খলা মঞ্চাক ইপ্পার। আইজি আইনশৃঙ্খলা জানিয়েছেন কোন অপরাধী রেহাই পাবে না। তিনি আরো জানান রাজ্যে অপরাধের মাত্রা অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। এখনো যারা সমাজবিরোধী কাজের সঙ্গে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে প্রশাসন । রাত একটায় থানায় ছুটে যান বিধায়ক সুশান্ত দেব। চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে গাড়ি উদ্ধার এবং দুষ্কৃতিকারীদের গ্রেফতারের সময়সীমা বেঁধে দেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। যথারীতি পুলিশের অভিযান তীব্র হয়। নাওয়া খাওয়া ছেড়ে দিয়ে ময়দানে ঝাঁপিয়েছে পুলিশ। অবশেষে মঙ্গলবার বিকেলে গাড়িটি উদ্ধার হয়। বক্সনগরের ভেলুয়ারচরে গাড়িটা লুকিয়ে রেখেছিল দুষ্কৃতীরা। সেখান থেকে গাড়িটি উদ্ধার করতে পারলেও দুষ্কৃতকারীদের এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন সিপাহীজলা জেলা পুলিশ সুপার বিজয় দেববর্মা। তিনি জানান অতি শীঘ্রই দুষ্কৃতকারীদের মূল পান্ডা জুয়েল হোসেনকে গ্রেফতার করা হবে। তাকে গ্রেফতার করার পর তা সহযোগী দুষ্কৃতকারীদের নামধাম জানা যাবে। ঘটনা সঙ্গে যারাই যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান জেলা পুলিশ সুপার। জেলা পুলিশ সুপার জানান ছিনতাই হওয়া গাড়ি পুলিশের নয়। এটি থানার ওসির ব্যক্তিগত গাড়ি। গত কয়েকদিন আগে এই গাড়িটি তিনি ক্রয় করেছিলেন। গাড়িটির মালিক সুরজিৎ রায় পানিসাগরের বাসিন্দা । পরবর্তীকালে তিনি গাড়িটি বিশালগড়ের জুয়েল হোসেন এর কাছে বিক্রি করে দেন। কিন্তু জুয়েল হোসেন সময় মতো কিস্তি পরিশোধ না করায় ফাইন্যান্স কোম্পানি গাড়িটি তুলে নেয়। এভাবে দুই তিন হাত বদল হয়ে শেষে গাড়িটি ক্রয় করেন মহিলা থানার ওসির পরিবার। এদিকে দুষ্কৃতকারী জুয়েল হোসেনকে গ্রেফতারের দাবি উঠেছে। জুয়েল বিরোধী দলের ছত্রছায়ায় লালিত। সে নানান অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। শান্তির শৃঙ্খলা বিনষ্ট করে বিশালগড়ের বদনাম করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে জুয়েল হোসেন এর মত দুষ্কৃতকারীরা। এদিকে গতকাল কমলাসাগর বিধানসভার ভূঁইয়ার মাথা এলাকায় ১১ লক্ষ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে । ধারালো অস্ত্রের মুখে পিতা পুত্রকে রক্তাক্ত করে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এই ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানান জেলা পুলিশ সুপার বিজয় দেববর্মা।
admin
সাংবাদিকতার পাশে মানবতা, অসুস্থ রবি সিং-এর পাশে দাঁড়ালেন আরেক সাংবাদিকের মা
- প্রতিনিধি,গন্ডাছড়া ৩ জুন:-
জীবনের চার দশকেরও বেশি সময় সাংবাদিকতা করে বহু মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন গন্ডাছড়া মহকুমা এলাকার সিনিয়র সাংবাদিক রবি সিং। কিন্তু আজ তিনি নিজেই এক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। দীর্ঘ এক বছর ধরে কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত এই সিনিয়র সাংবাদিক বর্তমানে শারীরিক এবং আর্থিক—দুই দিক থেকেই বিপর্যস্ত। চিকিৎসার খরচ চালাতে গিয়ে ইতিমধ্যে তার সঞ্চিত দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা শেষ হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতাল এবং বহিরাজ্যে চিকিৎসা করাতে গিয়ে তিনি কার্যত নিঃস্ব।
এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি রবি সিং সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে রাজ্যবাসীর কাছে উন্নত চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্যের আবেদন জানান। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাঁর আবেদনে সাড়া মেলেনি। কেউ এগিয়ে আসেননি তাঁর দুঃসময়ে।
তবে এই নীরবতা ভেঙে এক মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন গন্ডাছড়া মহকুমা এলাকার আরেক সাংবাদিক রামু দেবনাথের মা, মায়ারানী দেবনাথ। মঙ্গলবার সকালে ৭৫ বছরের এই সমাজসেবিকা, ছেলে রামু দেবনাথকে সঙ্গে নিয়ে ডুম্বুরনগর ব্লক সংলগ্ন রবি সিং-এর বাড়িতে উপস্থিত হন।
তিনি অসুস্থ সাংবাদিকের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য হাতে তুলে দেন ৫০০০ টাকা। এই অনাকাঙ্ক্ষিত গভীর মানবিক মুহূর্তে রবি সিং আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। কান্না চেপে রাখতে না পেরে বলেন, “জীবনে বহু মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি, অনেকের দুঃখ-কষ্ট তুলে ধরেছি সংবাদপত্রের মাধ্যমে। কিন্তু আজ যখন নিজে অসহায়, তখন কাউকে পাশে পাচ্ছি না। এমন সময় এই মা যেভাবে আমার পাশে দাঁড়ালেন, তা কখনও ভুলবো না।”
উল্লেখ্য, মায়ারানী দেবনাথ শুধু একজন মা নন, বরং একজন নিঃস্বার্থ সমাজসেবিকা। তিনি একজন পেনশনার হলেও তার পেনশনের টাকাতেই বছরের পর বছর ধরে নানা অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে আসছেন। কারও শিক্ষার খরচ, কারও চিকিৎসার ব্যয়—সব ক্ষেত্রেই তিনি চুপিসারে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কখনও প্রচারের আলোতে আসেননি, নীরবে নিজের দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
মায়ারানী দেবনাথ আগেও বহুবার অসহায় মানুষের সাহায্যে এগিয়ে এসেছেন। কিন্তু তিনি নিজেকে কখনই ‘সমাজসেবী’ বলে দাবি করেন না। তাঁর মতে, “যা করছি, সেটা দায়িত্ব। সমাজের জন্য কিছু করা আমাদের সবার কর্তব্য।”
এই ঘটনার পর গোটা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছেন তিনি। একজন সাংবাদিকের মা হয়ে আরেক সাংবাদিকের জন্য যে সহানুভূতি ও সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিলেন, তা শুধু মানবিকতার নিদর্শন নয়, সমাজের জন্যও এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। এই ঘটনা প্রমাণ করে দিল—মানবতা এখনও বেঁচে আছে, শুধু দরকার সঠিক সময়ে সঠিক মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। রবি সিং-এর সুস্থতা কামনায় এখন অনেকেই এগিয়ে আসছেন, যা এই ছোট অথচ শক্তিশালী ঘটনার ইতিবাচক প্রভাব বলেই মনে করা হচ্ছে।
এই মুহূর্তে একটাই প্রার্থনা—রবি সিং যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে আবারও কলম হাতে ফিরতে পারেন সেই পথচলায়, যা দিয়ে তিনি সমাজকে সারা জীবন আলোকিত করে এসেছেন।
প্যাকেজিং ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে আচমকাই অভিযান চালায় উওর জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক
প্রতিনিধি ধর্মনগর : আজ দুপুরে পানিসাগর থানাধীন পশ্চিম পানিসাগর গ্রাম পঞ্চায়েতের চার নং ওয়ার্ডে অবস্থিত ক্লিয়ার স্ট্রিম ওয়াটার নামক একটি প্যাকেজিং ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে আচমকাই অভিযান চালায় উওর জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক ও পানিসাগর মহকুমা খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের যৌথ অভিযানকারী একটি প্রতিনিধি দল।এতে উপস্থিত ছিলেন নর্থ ডিস্ট্রিক্ট ফুড সেইপ্টি অফিসার ড:কিঙ্কর দেব্বর্মা,নর্থ ডিস্ট্রিক্ট হেল্থ অফিসার ড:রাহুল পুরকায়স্থ,পানিসাগর মহকুমা প্রশাসনের খাদ্য দপ্তরের ফুড ইন্সপেক্টর গৌতম ভট্টাচার্যী,পানিসাগর মহকুমা প্রশাসনের রেভিনিউ ইন্সপেক্টর অজয় দেব নাথ সহ পানিসাগর আরক্ষা প্রশাসনের কর্মী সহ টি,এস,আর জোয়ানেরা।খাদ্য নিরাপওা ও মান আইন ২০০৬ অনুসারে ফেসাই এক্ট নির্ধারিত নিতী নির্ধেশিখা না মেনে উওর জেলরা বিভিন্ন স্থানে গজিয়ে ওঠা প্যাকেজিং মিনালের ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট গুলোকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রটোকল কে মান্যতা দিয়ে সঠিক এবং স্বাস্থ্য সম্মত প্যাকেজিং ওয়াটার সরবরাহ করতে উওর জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকের খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এই ধরনের ঝটিকা অভিযান চালানো হচ্ছে উওর জেলার ধর্মনগর,পানিসাগর সহ প্রত্যন্ত এলাকা গুলোতে।উক্ত অভিযান কালে অভিযান কারি দল টি পশ্চিম পানিসাগর স্থিত ক্লিয়ার স্ট্রিম ওয়াটার প্যাকেজিং ওয়াটার প্যান্ট টির বৈধ নতিপএ সহ পারিপার্শ্বিক বিষয় গুলো ক্ষতিয়ে দেখেন।অভিযান শেষে অভিযান কারি দলটি জানান ক্লিয়ার স্ট্রিম ওয়াটার প্ল্যান্ট টির কিছু বৈধ নতিপএ পাওয়া গেলেও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রটোকল অনুযায়ী টেস্টিং ল্যাব সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিকুল প্রতিবন্ধকতা থাকায় প্ল্যান্ট মালিক অশোক দাস,পিতা শীতেশ দাস কে প্রথম বারের মতো সতর্ক করা সহ উৎপাদন কৃত প্যাকেজিং জলের জার গুলোকে আপাতত বাজারজাত করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।পাশাপাশি অতি শ্রীগ্রই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের স্মরনাপন্ন হয়ে প্যাকেজিং ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট পরিচালনার ক্ষেএে নির্ধারিত নতিপএ তৈরি করতে পরামর্শ প্রদান করেন অভিযান কারি দলটি।পরবর্তীতে অভিযান কারি দলটি পানিসাগর বাজারে এসে বেশ কয়েকটি প্যাকেজিং ওয়াটার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানে হানা দিয়ে আমদানি কৃত প্যাকেজিং জলের জার গুলোর নির্ধারিত উৎপাদন তারিখ,মেয়াদ উওীর্ণ তারিখ,সঠিক ব্যাচ নম্বর সহ জলের প্লাস্টিকের জার গুলোর গুনগত মান খতিয়ে দেখেন।পাশাপাশি সকল জল সরবরাহ কারি খুচরো বিক্রেতাগন কে উওর জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক কার্যালয়ে গিয়ে খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করে অনতিবিলম্বে প্রত্যেক কে ফেসাই লাইসেন্স সহ রেজিষ্ট্রেশন করিয়ে নাম নতিভুক্ত করতে নির্ধেশিকা জারি করা সহ নির্ধারিত বৈধ নতিপএ সংগ্রহের পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেজিং ওয়াটার বিক্রয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে অভিযান কারি দলটি।অভিযান কালে প্রতিটি প্যাকেজিং জল বিক্রয়কারি খুচরো বিক্রেতাগনের ক্ষেএে প্যাকেজিং জল বিক্রয়ের ক্ষেএে বিভিন্ন ধরনের গাফিলতির চিএ পরিলক্ষিত হয়।তার দরুন প্রতিজন খুচরো বিক্রেতাগনের বিরুদ্ধে নির্ধারিত মেয়াদ সম্পন্ন জল বিক্রি সহ জলে প্লাস্টিকের জার গুলোর গুনগত মান যাচাই করে জল বিক্রির নির্ধেশ জারি করা হয়।অন্যতার পরবর্তী সময়ে পুনরায় এই ধরনের গাফিলতির কারনে জরিমানা সহ প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়।অভিযানকারী দলটি জানান এখন থেকে গতানুগতিক ভাবে এই ধরনের অভিযান চালিয়ে যাওয়া হবে,যাতে করে অসাধু জল কারবারিরা প্যাকেজিং মিনারেল ওয়াটার বিক্রির নামে সাধারণ জনগনকে ঠকাতে না পারে।
প্রতিনিধি ধর্মনগর,, গতকাল রাত্রি আনুমানিক দশটার পিকে গোপন খবরের ভিত্তিতে দাম ছাড়া থানা ওসি সঞ্জয় মজুমদার ও এডিশনাল এসপি জেরি মিয়া ডালং এর যৌথ নেতৃত্বে মাদকদ্রব্য ও নগদঅর্থ সহ দুই নেশা কারবারিকে গ্রেফতার করে সাফল্য লাভ করল দামছড়া থানা । উত্তর ত্রিপুরার দামছড়া থানার অন্তর্গত কাসকাউ পাড়ায় পুলিশ এক মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। অভিযুক্তদের একজন সঞ্জীব দেববর্মা, বয়স ২৮, পিতা অজয় দেববর্মা, যার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ৩৩ গ্রাম হেরোইন পাউডার ও ৮০০টি ইয়াবা ট্যাবলেট। এসব মাদকের আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা। অভিযানের সময় অভিযুক্তের বাড়ি থেকে ৩ লক্ষ ৭৪ হাজার ৫০০ টাকা নগদ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাস্থলে উপস্থিত তার সহযোগী, কাসকাউ পাড়ার বাসিন্দা কৃষিরাম রিয়াং,বয়স ৪৬, কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দামছড়া থানার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঘটনার প্রেক্ষিতে NDPS আইন অনুযায়ী একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ধৃত ব্যক্তিরা একটি বড় মাদকচক্রের সঙ্গে যুক্ত। উল্লেখ্য, নেশামুক্ত ত্রিপুরা এই স্লোগান কে কেন্দ্র করে পুলিশের মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। জনগণের সহায়তা ও সচেতনতা এই ধরনের অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।” এই ঘটনায় এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এবং স্থানীয়দের দাবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাসকাউকা পাড়াসহ আশপাশের অঞ্চলে নজরদারি আরও বাড়ানো হোক।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগাম প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক মন্ত্রী শুক্লাচরণ।
- শান্তিরবাজার প্রতিনিধি : আজ শান্তির বাজার মহকুমায় শান্তির বাজার মহকুমা শাসক কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রস্তুত থাকতে বিভিন্ন দপ্তরে আধিকারিকদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া। গত বছর সারা রাজ্যের সাথে শান্তির বাজার মহকুমায় বন্যায় ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন সাধারণ মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গৃহ পালিত পশু ,চাষের জমি, পুকুর, রাস্তা, বিদ্যুৎ ,ঘরবাড়ি ইত্যাদি। তাই এবার আগাম প্রস্তুতি। ভারী বৃষ্টি বা বন্যা হলে যেকোনো পরিস্থিতিতে যাতে করে জনজীবনে গত বছরের মতন যাতে করে ক্ষতি সম্মুখীন না হয় তার জন্য শান্তির বাজার বিধানসভা কেন্দ্রের এবং জোলাই বাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের সমস্ত দপ্তরে আধিকারিকদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া । পাশাপাশি এই ০৯৮৬৩১৩১২৩১একটি ইমার্জেন্সি মোবাইল হেল্পলাইন চালু করা হয়েছে । শান্তির বাজার মহকুমা শাসক কার্যালয় মন্ত্রির পাশাপাশি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ৩৬ শান্তিরবাজার বিধানসভা কেন্দ্রে বিধায়ক প্রমোদ রিয়াং,বকাফা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান কৃষ্ণ রিয়াং,জোলাইবাড়ী পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান তাপস দত্ত , শান্তির বাজার পুরো পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপ্না বৈদ্য ,শান্তির বাজার পূর্ত দপ্তরের এসডিও প্রবীরবরণ দাস, শান্তির বাজার মহকুমা শাসক মনোজ কুমার সাহা,জোলাইবাড়ী শিক্ষা অধিকত্তা বিকাশ দেবনাথ সহ অন্যান্যরা। ভারী বর্ষার আগেই আগাম সতর্কতা করতে বিভিন্ন দপ্তর আধিকারিকদের নিয়ে, মন্ত্রীর দূরদর্শিতায় এই বৈঠকের মূলত লক্ষ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় যে কোন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে দ্রুত পরিষেবা দেয়া।
শান্তিরবাজার প্রতিনিধি :জনগণের মন্ত্রী জনগণের পাশে
মানুষের মনের দরজায়, মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়ার মানবিক স্পর্শ। এ যেনো সত্যি কারের নেতা মানবিক দৃশ্য! জুলাইবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে, যেখানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় অনেক সময় সাধারণ মানুষের কণ্ঠ হারিয়ে যায়, সেখানে মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া দাঁড়িয়েছেন মানুষের সঙ্গে, হৃদয়ে হৃদয় মেলাতে। ব্যস্ততম সময়ের মাঝেও তিনি এক কাপ চায়ের মুখরোচক চুমুকে মানুষের সঙ্গে বসেন, গল্প করেন, তাদের সুখ দুঃখের আবাপ আভিয়েগ শোনেন—আর সেটাই গড়ে তোলে তাঁর নেতৃত্বের সৌন্দর্য।৮৩ বছর বয়সী এক প্রবীণ নাগরিক বললেন, “আমার জীবনে এমন মন্ত্রী কখনো দেখিনি, যে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে বসে গল্প করেন, খোলামেলা মত বিনিময় করেন। এটা শুধু নেতা নয়, একজন মানুষের মতো করে,সঠিক মানুষের নিদর্শন।”
কিছু মানুষ হয়তো এটাকে ‘লোক দেখানো’ বলবেন। কিন্তু মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া জানেন—‘লোক দেখানো’ হলেও যদি মানুষের জীবনে ভালো পরিবর্তন আসে, তাহলে তা কখনোই বৃথা নয়। তিনি সহজ,তিনি সাধারন, তারই দৃষ্টান্তমূল্য মন্ত্রী নিজে তাঁর স্ত্রীর সন্তান প্রসবের সময় সরকারি আইজিএম হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছেন। যে হাসপাতাল হাজারো সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের আশ্রয়, যেখানে সবাই সমান।উন্নত চিকিৎসার জন্য বেসরকারি বড় হাসপাতালেও যাওয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও, তিনি তাঁর স্ত্রীকে সাধারণ মানুষের মাঝে রেখে চিকিৎসা করিয়েছেন, যেন রাজ্যের চিকিৎসা পরিষেবার উন্নতি ও বিশ্বাস সবাই অনুভব করে। এটা শুধু আর্থিক নয়, মানবিকতার এক অনন্য নজির। তার জন্যই সাধারণ মানুষ বলতে শুরু করেছেন চা দোকানে পাড়ার দোকানে বসে বলতে শুরু করেছে অহংকার নেই মানবিক মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া।
শুক্লাচরণ নোয়াতিয়ার এই মানবিক নেতৃত্ব আমাদের শেখায়—নেতৃত্ব মানে শুধুমাত্র ক্ষমতা নয়, মানুষের হৃদয়ের পাশে থাকা, তাদের কষ্টে ভাগীদার হওয়া, এবং তাদের আশা ও বিশ্বাসে জোর দেওয়া। আজকের সময়ে যেখানে অনেকেই ক্ষমতার ঊর্ধ্বে উঠে জনসেবার কথা ভুলে যায়, সেখানে এই মানুষটি সাদাসিধে হৃদয় নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
তাঁর গল্প আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সত্যিকার নেতৃত্ব হলো মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া, তাদের সঙ্গে হাসা-কান্না ভাগাভাগি করা এবং মানবিকতার উষ্ণতা ছড়িয়ে দেওয়া। মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া সেই মানবিকতা, সেই ভালোবাসা, যা আমাদের সমাজকে আরও সুন্দর ও শক্তিশালী করে তোলে।
প্রতিনিধি, উদয়পুর :-প্রাকৃতিক দুর্যোগকে উপেক্ষা করে শুক্রবার মহারানীর লাভ স্টোরি বাজারে অনুষ্ঠিত হয় এক রক্তদান শিবির এবং স্বাস্থ্য শিবির। এই শিবিরের আয়োজন করে অল ত্রিপুরা গভারমেন্ট গ্যাজেটেড ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন। শুক্রবার সকাল ১১ টায় এই স্বাস্থ্যশিবির ও রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করেন মাতারবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক অভিষেক দেবরায় এবং এমডিসি সম্রাট জমাতিয়া!
লাভ স্টোরি বাজারের এই স্বাস্থ্য শিবিরে মোট ২৬৪ জন রোগী স্বাস্থ্য পরিষেবা গ্রহণ করেন। মোট কুড়িজন রোগীকে আলট্রাসাউন্ড করা হয়, অস্ত্রোপ্রচারের জন্য ১৫ জন রোগীকে ইসিজি করা হয়। ৩০ জনকে মুখ্যমন্ত্রী আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করে দেওয়া হয়। স্বাস্থ্য শিবিরের স্বাস্থ্য পরিষেবা নেওয়ার অনেক আমজনতা থাকলেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রক্তদানে আগ্রহী লোকের সংখ্যা পাওয়া যায়নি। রক্তদান শিবির থেকে পাঁচ ইউনিট রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। “সকলের জন্য স্বাস্থ্য” এই স্লোগানকে কাজে সামনে রেখে এই স্বাস্থ্য শিবির এবং রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে অল ত্রিপুরা গভারমেন্ট গ্যাজেটেড ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন।এই রক্তদান শিবির এবং স্বাস্থ্য শিবিরের উদয়পুর মহকুমার এক ঝাঁক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অংশ নিয়েছেন। উল্লেখযোগ্য । চিকিৎসকদের মধ্যে ছিলেন গোমতী জেলা হাসপাতালের এমএস, তথাস্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ কাজল দাস, ডক্টর বিশ্বজিৎ পাল, প্রদীপ মল্লিক, অর্পণ মিত্র, শর্মিষ্ঠা চৌধুরী , প্রসেনজিৎ দেবনাথ, সৌমিক চক্রবর্তী, জয় শংকর মজুমদার , অভিষেক বর্মন , শ্যামুয়েল দেববর্মা, পার্থ তলাপাত্র প্রমুখ। এই স্বাস্থ্য শিবির এবং রক্তদান শিবির কে কেন্দ্র করে প্রত্যন্ত ওই এলাকাবাসীর মধ্যে বিশেষ উৎসাহ এবং উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।
প্রতিনিধি। তেলিয়ামুড়া। ২৯ শে মে।মুঙ্গিকামি ব্লকের আওতাধীন আঠারমুড়া এডিসি ভিলেজ কমিটির অন্তর্ভুক্ত
ত্রিপুরা বস্তি এলাকায় আজ অনুষ্ঠিত হয় মেগা ম্যালেরিয়া সচেতনতা মূলক কর্মসুচি।
এদিনের এই কর্মসুচিতে উপস্থিত ছিলেন মুঙ্গিয়াকামি ব্লকের বি ডি ও দিপ্তনু দেববর্মা, এডিশনাল বিডি ও স্টিফেন রিয়াং, মুংঙ্গিয়াকামি ব্লকের বি এ সি চেয়ারম্যান সুনীল দেববর্মা সহ অন্যান্যরা ।উল্লেখ্য মুঙ্গিয়াকামি ব্লকের অধিন বিভিন্ন এডিসি ভিলেজের অন্তর্ভুক্ত এলাকায় এই মরসুমে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ দেখাদেয়। একটা সময় ছিল এই সমস্ত এলাকার মানুষের ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মেগা ম্যালেরিয়া সচেতনতা কর্মসূচি আয়োজন
মুঙ্গিয়াকামি আরডি ব্লক.। ব্লকের আওতাধীন আঠারমুড়া ভিলেজ কমিটির অন্তর্ভুক্ত
ত্রিপুরা বস্তি এলাকায় অনুষ্ঠিত হয় এই মেগা ম্যালেরিয়া সচেতনতা মূলক কর্মসুচি।
এদিনের এই কর্মসুচিতে উপস্থিত ছিলেন মুঙ্গিয়াকামি ব্লকের বি ডি ও দিপ্তনু দেববর্মা, এডিশনাল বিডি ও স্টিফেন রিয়াং, মুংঙ্গিয়াকামি ব্লকের বি এ সি চেয়ারম্যান সুনীল দেববর্মা সহ অন্যান্যরা ।উল্লেখ্য প্রতি বছর ই মুঙ্গিয়াকামি ব্লকের অধিন বিভিন্ন এডিসি ভিলেজের অন্তর্ভুক্ত এলাকায় বর্ষা মরসুমে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ দেখাদেয়। একটা সময় ছিল এই সমস্ত এলাকার মানুষের ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর ছিল প্রতিটি সংবাদপত্রের পাতার নিয়মিত । বাদ যেত। না শিশু থেকে বৃদ্ধ কেওই, তাই এই সমস্ত এলাকায় মানুষকে সচেতন করতে সরকারি ভাবে আগে থেকেই ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। যাতে পুর্বের ন্যায় ম্যালেরিয়াএই সমস্ত অঞ্চলের গিরিবাসিদের ক্ষতি করতে না পারে। আজকের সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত মুঙ্গিয়া কামির ব্লকের বিএসসি চেয়ারম্যান সুনীল দেববর্মা বলেন, আঠার মোড়া এডিসি ভিলেজ এলাকায় আগে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বহু মানুষের মৃত্যুর খবর আমরা পেতাম। সময় পেরিয়েছে অনেক, বর্তমানে মুঙ্গিয়া কামি স্বাস্থ্য কেন্দ্রের কোলে বড় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারণ মানুষও এখন স্বাস্থ্য পরিষেবা আগের থেকে অনেক বেশি পাচ্ছে। মানুষের মধ্যে সচেতনতা আগের থেকে কিছুটা হলে ও বৃদ্ধি পেয়েছে। ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে আরো বেশি করে মানুষকে সচেতন করে তুলতে আরো বেশি করে এ ধরনের শিবির করার জন্য আবেদন রাখেন।
পূর্ণশ্লোক রানী অহলাবাই হল কারের ৩০০ তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন করলো উদয়পুর পৌর পরিষদ
- প্রতিনিধি , উদয়পুর :- পূর্ণশ্লোক রানী অহলাবাই হল কারের ৩০০ তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন করলো উদয়পুর পৌর পরিষদ উদয়পুর রাজশ্রী কলা কেন্দ্রের প্রেক্ষাগৃহে। বুধবার প্রধান অতিথি বিশিষ্ট সমাজসেবী সবিতা নাগ , উদয়পুর পৌর পরিষদের চেয়ারম্যান শীতল চন্দ্র মজুমদার , সহকারী চেয়ারম্যান প্রদীপ দেবনাথ, গোমতী জেলা পরিষদের এডুকেশন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হরে কৃষ্ণ গোস্বামী সহ প্রমূখ। এদিন অতিথি বর্গের উপস্থিতিতে রানী অহলাবাদের ৩০০ তম জন্মদিন পালন করা হয়। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে উদয়পুর পৌর এলাকার শুভাকাঙ্কী নাগরিকের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। অতিথি বর্গদ্বয় আলোচনা করতে গিয়ে রানী অহলাবায়ের জীবনী সকলের সামনে তুলে ধরেন এবং আগামী দিনে ইতিহাসকে স্মরণ করে ভারতের নারী শক্তিকে এগিয়ে যেতে উদ্বৃত্ত করেন ।
নচিকেতার গানের ছন্দে চলছে শান্তিরবাজার বিদ্যু দপ্তর বারোটায় অফিস আসি দুটোই টিফিন ।দুর্ভোগে গ্রাহক।
শান্তিরবাজার প্রতিনিধি : শান্তির বাজার বিদ্যুৎ দপ্তরের অফিসে এসে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থেকেও দেখামিলছেনা অফিসার বাবুদের। শান্তির বাজার বিদ্যুৎ দপ্তরের অফিসের বেহাল অবস্থা। বিদ্যুৎতের বিল দেওয়াথেকে সংযোগের নানান বিষয়ে মহকুমার বিভিন্নপ্রান্তথেকে লোকজনেরা ছুটেআসে দপ্তরের মহকুমার কার্যালয়ে। দপ্তরের আধিকারিক ছারা এইসকল সমস্যা সমাধানকরা অসম্ভব। তাই সকলে নিজেদের কাজ ছেরেদিয়ে বিদ্যুৎ সক্রান্ত সমস্যা সমাধানেরজন্য অফিসে ছুটে আসে। কিন্তু দেখাযায় অফিসশুরুর সময় অতিক্রান্ত হবার ১ ঘন্টাপরেও দপ্তরের আধিকারিকদের কোনোপ্রকার খোঁজখবর নেই। মঙ্গলবার শান্তির বাজার বিদ্যুৎ দপ্তরের অফিসে এমনটাই চিত্রলক্ষ্যকরাযায়। বেলা ১১ টা ৩০ মিনিট নাগাদ পর্যন্ত অফিসারবাবুদের অফিস কক্ষ ফাঁকা লক্ষ্যকরাযায়। অফিসকক্ষে ফাঁকা চেয়ারে চলছে পাঁখা। এতেকরে দপ্তরের আধিকারিকরা নিজেরাই বিদ্যুৎতের অপচয় করেযাচ্ছে। অপরদিকে মহকুমার বিভিন্নপ্রান্তথেকে আগত বিদ্যুৎ গ্রাহকরা আধিকারিকদের নাপেয়ে নিরাশহয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসেথাকতে দেখাযায়। বিদ্যুৎ গ্রাহকরা দপ্তরের কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে জানান দপ্তরের সমস্ত প্রকারের অর্থ মিটিয়ে দেওয়াসত্বেও বাঁকাপথে অর্থ উপার্জনের জন্য গ্রাহকদের কাছথেকে টাকাচেয়ে থাকে কর্মীরা। গ্রাহকরা দপ্তরের কর্মীদের আবদার নামেটাতে পারলে গ্রাহকদের সঠিকভাবে পরিষেবা প্রদানকরাহয়না। চা খাঁওয়ার নামে এই অর্থ আদায়করে দপ্তরের কর্মীরা এমনটাই অভিযোগ। এখন দেখার বিষয় দপ্তরের কর্মীদের এইভাবে দেরিতে আসার বিষয়ে ও লোকজনের কাছথেকে চা খাওয়ার নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের বিষয়ে রাজ্যের বিদ্যুৎ দপ্তরের মন্ত্রী কিপ্রকার পদক্ষেপগ্রহনকরে।