জেলে দেওয়ার সময় পালিয়ে যায় এক জেল কয়েদী।সর্বশক্তি প্রয়োগ করে তাকে শুক্রবার নুরপুর এলাকা থেকে গোপন খবরের ভিত্তিতে আটক করা সম্ভব হয়।জেলা কারাগার প্রাঙ্গন থেকে পালিয়ে যাওয়া বিচারাধীন আসামী আরিদ আলীকে।বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালত থেকে জেলা কারাগারে হস্তান্তরের সময় পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে নাটকীয়ভাবে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত ধর্ষক আরিদ আলী।
কৈলাসহর থানার অন্তর্ভুক্ত ইছবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে পাখিরবাদা গ্রামের বাসিন্দা আরিদ আলী গত ২৫ অক্টোবর মঙ্গল বার বিকেলে ইরানি থানার অন্তর্ভুক্ত এলাকার এক নাবালিকাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। রাতভর ধর্ষন করে ২৬শে অক্টোবর নাবালিকাকে নিজ বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। নাবালিকা নিজ বাড়িতে এসে মা বাবাকে সমস্ত ঘটনা বলার পর নাবালিকার মা ইরানি থানায় ২৬শে অক্টোবর আরিদ আলীর নামধাম দিয়ে লিখিত মামলা করে।পুলিশ মামলাটি রেজিস্ট্রি করে যার নম্বর হল 85/2022/ Irani PS এবং ভারতীয় দন্ডবিধির 363, 373 & The Protection of Children from Sexual Offences Act, 2012 যুক্ত করা হয়।নাবালিকার মেডিকেল পরীক্ষা করার পর অভিযুক্ত আরিদ আলীকে ২৬শে অক্টোবর রাতে গ্রেফতার করে।অভিযুক্ত আরিদ আলী নাবালিকাকে অপহরণ করে ২৪শে নভেম্বর বৃহস্পতিবার আদলতে মামলার শুনানীর জন্য নিয়ে গেলে আদালত থেকে কৈলাসহর জেলে প্রেরণ করার সময় সেখান থেকে আচমকা পুলিশদের চোখে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায় আরিদ আলি।
পলাতক আসামীকে ফের গ্ৰেপ্তার করেছে কৈলাসহর থানার পুলিশ
85
previous post