প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে বনদপ্তরের তরফ থেকে এডিএস টিম থাকা সত্ত্বেও কেন বা এলাকার মানুষদের তথ্য মোতাবেক খবর পেয়ে মৃত হাতির সাবকের খবর পেলল। তবে প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে কেনই বা এডিএস টিম এই ধরনের এখনো ভূমিকায় নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে পারছে না । যদিও ওই এলাকায় গত দুই বছর ধরে বেশ কয়েকজনের বন্য হাতির কবলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে । অভিযোগ এডিএস কল্যাণপুরের বাগবেরের শচীন্দ্রনগর এলাকার কলোনিতে টলদারি চালায়নি বলে অভিযোগ উঠেছে । এই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কল্যাণপুর বনদপ্তরের আধিকারিক তথা রেঞ্জার সূর্য কুমার দেববর্মা , ফরেস্ট অফিসার তপন সাহা । সহ আধিকারিক টিম, এবং এডিএস টিমও পৌঁছায় । রেঞ্জার সূর্য কুমার দেববর্মা জানিয়েছেন ওই হাতি শাবকের বয়স অনুমানিক ১৮ মাস হবে । তিনি আরো জানান তেলিয়ামুড়া মহকুমা মুঙ্গিয়াকামি ভেটেনারি চিকিৎসক এসে পোস্ট মর্টেম করে যান। এছাড়াও হাতিটি র মৃত্যুর কারণ জানতে চাইলে ধারণা করা যেতে পারে পুরুষ হাতি অন্য পুরুষ হাতিকে দেখতে পারে না, তার জন্যই অন্য পুরুষ হাতির সাথে ঝগড়ার ফলেই শাবকটিকে মেরে ফেলেছে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। জানাযায় শচীননগর কলনি এলাকার জঙ্গলে ই হাতিটিকে কবর দেওয়া হবে ।
আবারো কল্যাণপুর বনদপ্তরের অধীন বাগবেরের শচীন্দ্রনগর কলোনি এলাকার গভীর জঙ্গলে প্রায় অনুমানিক ১৮ মাসের পুরুষ হাতি শাবকের মৃত পচা গলা দেহ উদ্ধার ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য
by admin
written by admin
129