সাবরুমের মোটর স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় অভারহেড পানীয় জলের ট্যাংক দীর্ঘদিন ধরে অকেজো অবস্থায় পড়েছিল পরবর্তী সময়ে আজ তা ভাঙ্গার জন্য লোক নিয়োগ করা হয় । নিয়ে আসা হয় জেসিবি ও চেইন ড্রজার। মঙ্গলবার সকাল ১১ টা থেকে শুরু হয় সেটি ভাঙার কাজ কিন্তু মেশিনের সাহায্যে কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছিল না ওই উচ্চতা সম্পন্ন ওভারহেড পানীয় জলের ট্যাঙ্কটি । যার মধ্যে ছিল আটটি পিলার। জেসিবি মেসিন চেইন ড্রজার এর মাধ্যমে দড়ি বেঁধ ওভারহেড ট্যাংকে থাকা কিছু পিলারের মাঝ বরাবর কাটার সিদ্ধান্ত নেয় এবং সেই পিলারগুলি কাটার কাজ করছিল একাকী মিঠুন দাস নামে সাব্রুম দমদম এলাকার এক যুবক হঠাৎই তিনটি পিলার কাটার পর ৪ নাম্বার পিলার কাটতে গিয়ে আচমকাই এই ওভারহেড ট্যাংকটি হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে মিঠুন দাসের উপর কিন্তু তার উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে সে কোনভাবে ওই ওভারহেড ট্যাংকের নিচে শুয়ে পড়ায় প্রাণে বেঁচে গেলেও তার পিঠে মাথায় এবং হাতে প্রচন্ড চোট লাগে ও রক্তাক্ত হয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই কাজ করতে গিয়ে আজ ভাগ্যের জোরে বেঁচে গেল মিঠুন দাস নামে ওই যুবক। বেলা প্রায় বারোটা থেকে সাবরুম আগরতলা ৮ নং জাতীয় সড়কের সাব্রুমের মোটর স্ট্যান্ড সংলগ্ন রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং পুলিশ পাহারার ব্যবস্থা করা হয় তা দেখার জন্য প্রচুর লোকজন সেখানে উপস্থিত হয় কিন্তু সন্ধ্যায় এই দৃশ্য দেখার পরে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয় এবং ওই ছেলেটিকে দেখার জন্য কৌতূহল সৃষ্টি হয় ছেলেটি কি বেঁচে আছে না মরে গেছে তা দেখার জন্য কিন্তু ভেঙে পড়া প্রায় দশ মিনিট পর ওই ছেলেটি কে জীবিত অবস্থায় দেখতে পেয়ে সকলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে
সাবরুমের মোটর স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় অভারহেড পানীয় জলের ট্যাংক দীর্ঘদিন ধরে অকেজো
by admin
written by admin
192