প্রতিনিধি, বিশালগড় , ২ মার্চ।। ওরা সময়মতো গ্রাহকের হাতে পন্য পৌঁছে দেয়ার তাগিদে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ছুটে বেড়ায় এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত। কাঠফাটা রোদ কিংবা ঝড়বৃষ্টি উপেক্ষা করেই দিনভর চলে কাজ। কাজের বিনিময়ে উপার্জিত অর্থে চলে তাদের সংসার। ওরা ডেলিভারি বয় কিংবা অনলাইন পণ্য বিতরক। বিশালগড় মহকুমার কয়েকশো যুবক এ পেশায় যুক্ত। কেমন আছে তারা। তা জানতে এবার বিশালগড়ের যুব বিধায়ক সুশান্ত দেব ডেলিভারি বয়দের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন। রাজ্য জুড়ে যুব চৌপাল কার্যক্রম শুরু করেছে বিধায়ক তথা যুব মোর্চার প্রদেশ সভাপতি সুশান্ত দেব। এই যুব চৌপালে ডেকে পণ্য বিতরকদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। বিশালগড় জাঙ্গালিয়ায় খোলা মাঠে বাইক নিয়ে হাজির হন পণ্য ডেলিভারির সঙ্গে যুক্ত যুবকরা। বিধায়ক সুশান্ত দেব সহ ডেলিভারি বয়রা বাইকে বসেই আড্ডার ছলে দীর্ঘক্ষণ মতবিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিকশিত ভারত গড়ার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। শেষে সকল ডেলিভারি বয়দের হাতে রেইনকোর্ট তুলে দেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। সামনেই বর্ষা। রেইন কোর্ট থাকলে কাজের কোন অসুবিধা হবে না। বিধায়কের এহেন অভিনবত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন অনলাইন গ্রাহক পণ্য বিতরকরা। এছাড়া এদিন বিশালগড় বিধানসভার সুনামগঞ্জ, পূর্ব লক্ষীবিল, পৌরপরিষদের রেল স্টেশনে যুব চৌপালে অংশ নেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। যুবক এবং নতুন ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিধায়ক। বিকশিত ভারত গড়ার সংকল্প যাত্রায় যুব সমাজকে সামিল হওয়ার আহবান জানান বিধায়ক সুশান্ত দেব।
রাজনীতি
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ২ মার্চ।। এবারও মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের জন্য অস্থায়ী বিশ্রামাগার তৈরি করলেন বিশালগড়ের বিধায়ক সুশান্ত দেব। গত বছর থেকে তিনি এ কাজ শুরু করেছিলেন। যার পোশাকি নাম প্রশান্তি নিলয়। অস্থায়ী ছাউনিতে বসার জন্য চেয়ার, বৈদ্যুতিক পাখা এবং পানীয় জলের বন্দোবস্ত করলেন বিধায়ক। বিশালগড়ের তিনটি পরিক্ষা সেন্টারের পাশে তৈরি হয়েছে প্রশান্তি নিলয়। শনিবার মাধ্যমিক পরিক্ষার প্রথম দিনে প্রশান্তি নিলয় পরিদর্শন করে অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিধায়ক সুশান্ত দেব। তিনি জানান পরিক্ষা শুরু হওয়ার পর প্রায় তিন ঘন্টা বাইরে অপেক্ষা করে অভিভাবকরা। কেউ রোদে কেউ ছায়ার খোঁজে ছুটে এদিক ওদিক। ফাল্গুনের প্রখর রোদে ভীষণ অসুবিধা হয় তাদের। তাই অভিভাবকদের বিশ্রাম এবং জল পানের জন্য প্রশান্তি নিলয় তৈরী করা হয়েছে। গত বছরে প্রথম বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হয়ে এই অভিনব ভাবনার প্রতিফলন সরূপ প্রশান্তি নিলয় তৈরি করেছিলেন তিনি। এবারেও এর ব্যাতিক্রম হয়নি। বিধায়ক জানান এ কাজ তিনি প্রতি বছর করবেন। এদিকে বিধায়কের এই উদ্যেগের ভূয়সী প্রশংসা করেন অভিভাবকরা।
প্রতিনিধি তেলিয়ামুড়া,২৯ফেব্রুয়ারী। পৃষ্ঠা প্রমুখরা দলের কান্ডারী, পৃষ্ঠা প্রমুখরাই ২০১৮ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিকে ক্ষমতায় এনেছিল। সিপিএমের মতো একটা সুসংগঠিত দল বুঝতেই পারেনি পৃষ্ঠা প্রমুখরা শেষ প্রান্তের ভোটারের সাথেও যোগাযোগ স্থাপন করছে। আগামী দিনেও পৃষ্ঠা প্রমকরাই দলের সম্পদ। আজ তেলিয়ামুড়া মহাকুমার কল্যাণপুর বিধানসভা কেন্দ্র এবং কৃষ্ণপুর বিধানসভা কেন্দ্রের পৃষ্ঠা প্রমুখদের নিয়ে দুটি সম্মেলনেই পৃষ্ঠা প্রমুখদের উজ্জীবিত করতেএ কথাগুলি বলেন, পৃষ্ঠা প্রমুখ প্রদেশ ইনচার্জ সুবল ভৌমিক। দুপুর ১২ টায় কল্যাণপুর – প্রমোদনগর বিধানসভা কেন্দ্রের ৫৬ টি বুথের ১১২০ জন পৃষ্ঠা প্রমুখ্কে নিয়ে কল্যাণপুর মোটর স্ট্যান্ডে হয় সম্মেলন। সম্মেলনে কল্যাণপুর প্রমোদনগর কেন্দ্রের বিধায়ক তথা এস সি কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান পিনাকী দাস চৌধুরী বলেন রাজ্যের বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে বিশটা প্রমুখদের অবদান ভোলার নয়। সিপিআইএমের রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে সেইদিন পৃষ্ঠা প্রমুখরা ভোটারদের সঙ্গে যোগসূত্র তৈরি করেছিল বলেই আজ আমরা শাসন ক্ষমতায়। কল্যাণপুরের উন্নয়নে ও পৃষ্টা প্রমুখরা সর্বতোভাবে দলকে সহযোগিতা করছো বলে শ্রীদাস চৌধুরী উল্লেখ করেন। সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কল্যাণপুর মন্ডল সভাপতি জীবন দাস, কল্যাণপুর পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সৌমেন গোপ সহ স্থানীয় নেতৃত্বরা। কল্যাণপুরের পর বিকাল তিনটায় চাকমা ঘাট খোয়াই ব্যারইজ প্রাঙ্গনে কৃষ্ণপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ৫০টি বুথের ১০০০ জন পৃষ্ঠা প্রমুখকে নিয়ে হয় সম্মেলন। রাজ্যর উপজাতি কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা পৃষ্ঠা প্রমুখদের আশ্বস্ত করে বলেন কৃষ্ণপুর বিধানসভা কেন্দ্র এলাকাতে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বন্টনের ক্ষেত্রে পৃষ্ঠা প্রমুকদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। সম্মেলনে শুরুর আগে দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন কৃষ্ণপুর মন্ডল সভাপতি তপন নম দাস। আজকে তেলিয়ামুড়া মহকুমার দুটি বিধানসভা কেন্দ্রেই পৃষ্ঠা প্রমুখ সম্মেলনে জনজাতি অংশের বুথ কেন্দ্র গুলির পৃষ্ঠা প্রমুখদের উৎসাহ আগ্রহ ছিল লক্ষণীয়। মহকুমা দুটি পৃষ্ঠা প্রমুখ সম্মেলনেই উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন প্রদেশ পৃষ্ঠা প্রমুখ ইনচার্জ সুবল ভৌমিক। শ্রী ভৌমিক বক্তব্য রাখতে গিয়ে আরো বলেন সারা ভারতবর্ষেই পৃষ্ঠা প্রমুখদের নিয়ে রাজ্যে রাজ্যের সম্মেলন চলছে। পৃষ্ঠা প্রমুখ রাই ভারতীয় জনতা পার্টির চালিকাশক্তি। তিনি আরো বলেন, আজ সারাদেশে ট্রামে বাসে বাজার হাটে কোথাও কোন বিক্ষোভ নেই। দেশের ১৪০ কোটি মানুষকে খাইয়ে পড়িয়ে শান্তিতে সুখে রেখেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজি. মোদিজীর আদর্শেই চলছে রাজ্যে ডক্টর মানিক সাহার নেতৃত্বে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ। এই উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে পৃষ্ঠা প্রমুকদের ভূমিকা অপরিসীম বলে উল্লেখ করেন। সম্মেলন দুটিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পৃষ্ঠা প্রমুখ কো ইনচার্জ সুভাষ সরকার,, বিজেপি খোয়াইজেলা সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার সাহা। সম্পাদক বিজন কর সহ অন্যান্য স্থানিয় অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা। নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে পৃষ্ঠা প্রমুখদের গুরুত্ব দিয়ে সম্মেলনে কড়ায় তেলিয়ামুড়া মহকুমার পৃষ্ঠা প্রমুখরা উজ্জীবিত হলো বলা যায়। যা লোকসভা নির্বাচনে তেলিয়ামুরা মহকুমার তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রে ই ভারতীয় জনতা পার্টিকে অনেকটাই এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে রাজনৈতিক তত্ত্ব বিজ্ঞ মহলের অবিমত।
ধর্মনগর প্রতিনিধি।
৫৪ কদমতলা কুর্তি বিধানসভার সরসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের টেকনি ২৪নং বুথ এলাকার বাসিন্দা গৌরাঙ্গ দে এর বাসভবনে বিজেপি দলের এক যোগদান সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই যোগদান সভায় ৩পরিবারের ১২জন ভোটার বিজেপি দলে যোগদান করেন। নবাগত দের বিজেপি দলের দলীয় পতাকা হাতে তুলে দিয়ে দলে বরন করে নেন কদমতলা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুব্রত দেব, ভাইস চেয়ারম্যান বিদ্যা ভূষণ দাস, কদমতলা কুর্তি মন্ডলের সাধারণ সম্পাদক মান্না গোস্বামী, সরসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সাথী রানী নাথ, উপপ্রধান দিলীপ গোস্বামী সহ অনান্য নেতৃত্বরা।
বৃহস্পতিবার খোয়াই বাগান পঞ্চায়েতে গোমাতা, লাঙ্গল এবং ট্রাক্টর পূজার মাধ্যমে চৌপাল সভার শুভ সূচনা করেন কিষান মোর্চার রাজ্য সভাপতি প্রদীপ বরন রায়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি সুবল ভৌমিক।কিষান মোর্চা প্রদেশ সহ-সভাপতি তথা খোয়াই জেলা সভাধিপতি জয়দেব দেববর্মা সহ স্থানীয় নেতৃত্বগণ। মুখ্য অতিথির ভাষণে রাজ্য সভাপতি প্রদীপ বরণ রায় বিগত ১০ বছরে মোদিজীর শাসনে ভারতবর্ষের যে অগ্রগতি হয়েছে তার বিস্তৃত আলোচনা করেন। তিনি বলেন স্বাধীনতার পর কৃষকের জন্য যা হয়েছে একমাত্র বিজেপি সরকারই তা করেছে। কৃষকের ঘরে শৌচালয় থেকে শুরু করে পাকা ঘর, উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাসের কানেকশন,জলের ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ, আয়ুষ্মান কার্ড, কিষান সম্মান নিধি, কিষান ক্রেডিট কার্ড, ফসল বীমা যোজনা, এবং অধিক দামে ধান ক্রয় সবকিছু বিজেপি সরকারের আমলে সম্ভব হয়েছে। তিনি আরো বলেন মোদিজি আমাদেরকে কোভিড থেকে বাঁচিয়েছেন,আমাদের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন, আমাদের উন্নত শিক্ষার এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। সর্বশেষে উনি রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাই আমরা উনার কাছে ঋণী এবং কৃতজ্ঞ। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা সভাধিপতি তথা কিষান মোর্চার প্রদেশ সহ-সভাপতি জয়দেব দেববর্মা ও বিজেপির জনজাতি মোর্চার রাজ্য কমিটির সদস্য রমেন সাঁওতাল। উনারা নিজ নিজ বক্তব্যে মোদি সরকারের ১০ বছরে সাধারণ মানুষের জন্য যে কাজ করা হয়েছে তার বিস্তৃত আলোচনা করেন। চৌপাল সভায় সভাপতিত্ব করেন কিষাণ মোর্চার মন্ডল সভাপতি সমরেন্দ্র দত্ত। সভায় মহিলাদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।
মন্ত্রীর শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া অভাবনীয় উদ্যোগ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে পরিক্ষার্থীদের মধ্যে শুভেচ্ছাবার্তা বিনিময়।
শান্তিরবাজার প্রতিনিধি : বিগতদিনে দেখাযেতো যেসকল ছাত্র ছাত্রীরা মাধ্যমিক পরিক্ষায় উক্তিন্ন হতো তাদেরকে শুভেচ্ছা বার্তা বিনিময় করাহতো। বর্তমান প্রদেশ যুব মোর্চার সভাপতির সুশান্ত দেবের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেতিক্রমী কর্মসূচী হাতে নিলো যুবমোর্চা। এইকর্মসূচীকে সফল করতে বুধবার ৩৮ জোলাইবাড়ী মন্ডল বিজেপির যুব মোর্চার উদ্দ্যোগে দক্ষিন জোলাইবাড়ী গ্রামপঞ্চায়েতে যেসকল ছাত্র ছাত্রীরা এইবছর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরিক্ষায় বসবে তাদেরকে অগ্রিম শুভেচ্ছাবার্তা প্রদানকরাহয়। মূল লক্ষ্য ছাত্র ছাত্রীরা যাতেকরে ভালোভাবে পরিক্ষাদিয়ে ভালো ফলাফল অর্জনকরতে পারে। যুব মোর্চার উদ্দ্যোগে আয়োজিত আজকের এই কর্মসূচীতে উপস্থিতছিলেন জোলাইবাড়ী বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তথা মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া। মন্ত্রীর পাশাপাশি আজকের এই কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির যুব মোর্চার সদস্য তমাল বৈদ্য, যুব মোর্চার মন্ডলের সাধারনসম্পাদক রাজীব বিশ্বাস, মন্ডলের জেনারেল সেক্রেটারী সমীর পাল সহ যুম মোর্চার অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দরা।
৫৪নং কদমতলা-কুর্তি মন্ডল যুব মোর্চার উদ্যোগে বুধবার যুবা চৌপাল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় তারকপুর, সরলা,কালাগাংগেরপাড় এলাকায় ।
ধর্মনগর প্রতিনিধি, :—- ৫৪নং কদমতলা-কুর্তি মন্ডল যুব মোর্চার উদ্যোগে যুবা চৌপাল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় তারকপুর, সরলা,কালাগাংগেরপাড় এলাকায় । মূলতঃ আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে শাষক দলের রাজনৈতিক প্রচারের অঙ্গ হিসেবেই এই যুবা চৌপাল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুব মোর্চার জেলা সভাপতি জয়জিৎ শর্মা, কদমতলা -কুর্তি মন্ডল সভাপতি রাজা ধর সহ কদমতলা কুর্তি মন্ডল যুব মোর্চার সহসভাপতি জন্মজিৎ কানু, কদমতলা ব্লক চেয়ারম্যান সুব্রত দেব, ভাইস চেয়ারম্যান বিদ্যাভূষন দাস, বিজেপি দলের প্রদেশ কমিটির সদস্য দিলীপ তাঁতি সহ প্রমূখরা। এদিন মূলতঃ সরলা ও তারকপুর,কালাগাংগেরপাড়, এই তিনটি গ্ৰাম পঞ্চায়েত এলাকায় এই যুবা চৌপাল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। যুবা চৌপাল অনুষ্ঠান উপস্থিত নেতৃত্বরা বলেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে এখন থেকে তাদের দলীয় প্রচার ও দেওয়াল লিখনের কাজ শুরু হয়ে গেছে। তাছাড়া দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচিও কৌশলে চলছে।
এদিকে, এদিনের এই অনুষ্ঠানে পাঁচ জন ভোটার অন্য দল ত্যাগ করে গেরুয়া শিবিরে শামিল হন। নবাগতদের দলীয় পতাকা হাতে তুলে দিয়ে স্বাগত জানান নেতৃত্বরা।
প্রতিনিধি, বিশালগড়, ।। চড়িলাম বিধানসভায় সিপিএমে ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। এডিসি থেকে সমতল সর্বত্র ভাঙছে বিরোধী দল। শনিবার ২৭ জন সিপিএম সমর্থক বিজেপিতে যোগ দেন। এদিন সন্ধ্যা রাতে ৯ এবং ১২ নম্বর বুথের ২৭ জন ভোটার সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। তাদের বরন করেন মন্ডল সভাপতি রাজকুমার দেবনাথ। উপস্থিত ছিলেন মন্ডল সাধারণ সম্পাদক গোপাল দেবনাথ, যুব মোর্চার জেলা সহসভাপতি শ্যামল দেবনাথ এবং দুই বুথের সভাপতি সুশীল দেবনাথ এবং নির্মল দাস। দলত্যাগীরা জানান বিজেপির উন্নয়ন যজ্ঞে আমরা সামিল হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উন্নত ভারত গড়ার কাজ চলছে। একজন ভারতীয় হিসাবে উন্নত দেশ গড়ার অংশীদার হওয়ার জন্য বিজেপিতে যোগ দেন বলে জানান তারা।
প্রতিনিধি কৈলাসহর:-ডাবল ইঞ্জিন সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় সাধারন মানুষের আর্ত সামাজিক উন্নয়ন এবং ত্রিপুরার অগ্ৰগতি আকৃষ্ট করছে রাজ্যবাসীকে।ন্যাশন্যাল হাইওয়ে থেকে যোগাযোগ ব্যাবস্থার প্রভূত উন্নয়ন এবং পানীয় জলের নতুন সংযোগ ও গ্ৰামীন বিদ্যুতায়ন সাধারণ মানুষের বহু সমস্যার সমাধান করেছে।দল এবং সরকারের কাজের প্রতি আস্থা রেখে আজ পাবিয়াছড়া মন্ডল কার্যালয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির নীতি-আদর্শ মেনে সিপিএম দল ত্যাগ করে বিধায়ক তথা ভারতীয় জনতা পার্টির প্রদেশ সাধারণ সম্পাদক ভগবান চন্দ্র দাসের হাত ধরে ভারতীয় জনতা পার্টির পতাকা তলে সামিল হলেন নারী নেত্রী রুমকি চক্রবর্তী ও বিশ্বনাথ চক্রবর্তী এবং স্বপন দাস সহ অন্যান্যরা।
প্রতিনিধি
কমলাসাগর
আগামী ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে কমলাসাগর বিধানসভা বিভিন্ন বুথে বুথে চলছে সংগঠন বৈঠক ও সভা। সেই বৈঠকের অন্তর্গত ১২ নং বুথে দলীয় সভার মাধ্যমে ৪ পরিবারের ১৬ জন ভোটার সিপিআইএম(CPIM ) দল ত্যাগ করে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করেন। উনাদের হাতে ভারতীয় জনতা পার্টির দলীয় পতাকা তুলে দেয় এবং আগামী লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদী জির নেতৃত্বে তৃতীয়বার বিজেপি সরকার গঠনের ক্ষেত্রে কাজ করার অঙ্গীকার বদ্ধ হন। তাছাড়া কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের উন্নয়ন মুখী প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সচল করার যে পরিকল্পনা নিয়েছেন তা বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে সকল অংশের জনগণকে বিজিপি দলের যোগদান করে তা বাস্তবেই তো করার জন্য আহ্বান জানান। উপস্থিত ছিলেন সিপাহী জলা জেলা উত্তারাং শের যুব মোর্চার সম্পাদক বিকাশ সাহা মহাশয়, বুথ সভাপতি সুধাংশু দেব মহাশয়, প্রধান অঞ্জনা রায় মহাশয়া, পঞ্চায়েত মেম্বার সহ সকল বিজেপি কার্যকর্তা গণ।