প্রতিনিধি, বিশালগড় পানীয় জলের কোম্পানিকে বিশালগড় মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকরা ক্লিনচিট দিলো। খারিজ করে দেন সকল অভিযোগ। জানা গেছে, গত কিছুদিন আগে বিলোনিয়ার এক ব্যক্তি পানীয় জলের বোতলে পোকা ছিল বলে অভিযোগ তুলেন । তা সংবাদমাধ্যম প্রচার হয়। ফ্যাক্টরিটি বিশালগড় মহকুমায় অবস্থিত। তাই অভিযোগ যায় বিশালগড় মহকুমা শাসক অফিসে। বুধবার দুপুরে বিশালগড় মহকুমা শাসক অফিসের ডেপুটি কালেক্টর ম্যাজিস্ট্রেট প্রসেনজিৎ দাস সহ খাদ্য দপ্তর এবং লিগ্যাল মেট্রলজি দপ্তরের আধিকারিকরা বিশালগড় থানার পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে পূর্ব গকুলনগরে জলের ফ্যাক্টরিতে তদন্ত করতে যায়। প্রশাসনিক আধিকারিকরা তদন্তে গিয়ে ফ্যাক্টরির যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখেন। জলের বোতলে পোকা ঢোকার মত কোন উপায় খুঁজে পাননি। সকল নিয়মনীতি মেনেই চলছে ফ্যাক্টরি। প্রশাসনিক আধিকারিকরা এই জলের ফ্যাক্টরির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ গুলি খারিজ করে দেয়।
দেশ
প্রতিনিধি , উদয়পুর :- আবারোও রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশের নেশা বিরোধী অভিযানে সাফল্য। প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার ও একটি নম্বর বিহীন বাইক সহ দুই জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করলো। সংবাদে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেলাঘর থেকে উদয়পুর আসার পথে একটি নম্বর বিহীন বাইক করে ড্রাগস নিয়ে আসছিল। তৎক্ষণাৎ রাধাকিশোরপুর থানা পুলিশ খবর পেয়ে তাদেরকে বাইক চলন্ত অবস্থায় উদয়পুর খিলপাড়া বৈষ্ণববিচর রেলব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় আটক করতে সক্ষম হয়। পরবর্তী সময় রাধাকিশোর পুর থানার ইন্সপেক্টর বাবুল দাস নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগস, ১৫৮০ টাকা সহ একটি নম্বর বিহীন বাইক উদ্ধার করে সঙ্গে হিরোইন বিক্রেতা দুজনকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে নেয় রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশ কর্মীরা।জানা যায় গ্রেপ্তার হওয়া দুই অভিযুক্তের নাম প্রসেনজিৎ দাস, শাকিল খান।এদিকে পুলিশ এ অভিযানে ড্রাগস, ১৫৮০ টাকা একটি নম্বরবিহীন বাইক বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায় রাধাকিশোর পুর থানায়। অভিযান শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আর কে পুর থানার ASI সৌরভ সাহা জানান উদয়পুর শহরে ব্রাউন সুগার, হিরোইন বিক্রেতার সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে। যার ফলে যুবসমাজ নষ্ট হচ্ছে। আগামী দিনে উদয়পুর শহরে যে সকল এই ধরনের অসাধু ব্যবসায়ীরা রয়েছে তাদেরকে খোঁজে খোঁজে গ্রেপ্তার করা হবে। এবং শহরকে ড্রাগস মুক্ত করার জন্য যা যা প্রয়োজন লাগবে তা করতে রাজি রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশ প্রশাসন। ASI আরো জানিয়েছেন এই ধরনের অভিযানের জন্য একটি স্পেশাল টিম ইতিমধ্যে তৈরি করে নিয়েছে রাধাকিশোর পুর থানা। বর্তমানে আর রাধাকিশোর পুর থানায় গ্রেপ্তার হওয়ার ২ অভিযুক্তকে কোন রহস্যজনক আছে কিনা তা তদন্ত চালাচ্ছে। এই দুইজন অভিযুক্তকে এম ডি পি এস act মামলা করা হয়েছে। এ দুজন অভিযুক্তকে মঙ্গলবার দায়রা জজ আদালতে প্রেরণ করা হবে।
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ১৭ জুন।। বিশালগড় মহকুমা আইন সেবা কতৃপক্ষের উদ্যোগে চাম্পামুড়া গ্রামে আইনি সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। রবিবার সন্ধ্যা রাতে বিশালগড় মহকুমার চাম্পামুড়া বাজারে আয়োজিত শিবিরে গ্রামের নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য রাখেন আইনজীবী সুমিতা রায় । রোড ট্রাফিক বিধি এবং যান দুর্ঘটনা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন আইনজীবী সুমিতা রায় ।
তিনি বলেন ট্রাফিক বিধি মেনে রাস্তায় চলাচল করতে হবে। ট্রাফিক বিধি না মানার প্রবণতা বেড়েছে। এ কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছে। যানবাহনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং বিমা থাকতে হবে। নিজের জীবন সুরক্ষিত রাখতে ট্রাফিক বিধি মেনে চলার আহবান জানান তিনি।
প্রতিনিধি , উদয়পুর :- সন্ধ্যা রাতে উদয়পুর টেপানিয়া পার্ক সংলগ্ন জাতীয় সড়কে চিতা বাঘের আতঙ্ক । ঘটনা শনিবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ । জাতীয় সড়কের চিতা বাঘ আকৃতির এক পশুকে দেখে আতঙ্ক ছড়ায় গোটা এলাকা জুড়ে। পথ চলতি সাধারণ মানুষ খবর দেয় টেপানিয়া পার্কে থাকা বনদপ্তরের আধিকারিকদের । পরে বনদপ্তরের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসে । বনকর্মীরা পরে দেখতে পায় জাতীয় সড়কের পাশে জঙ্গলের ঝোপঝাড়ে বন বিড়াল বসে রয়েছে। যা দেখতে অবিকল বাঘের মত । কিন্তু তারপরেও সাধারণ মানুষ দাবি করে সেটা সম্পূর্ণ আকার এবং আকৃতি চিতা বাঘের মতো । সূত্রের দাবি পরবর্তী সময় সিপাহীজলা বনদপ্তরের সাথে কথা বলে টেপানিয়া বনদপ্তরের আধিকারিকরা । এই পশুটিকে সেখানে স্থানান্তরিত করার জন্য । কিন্তু এদিন বনদপ্তরের আধিকারিকরা যতবার বলার চেষ্টা করেছে সেটা বন বিড়াল কিন্তু সম্পূর্ণভাবে সেটা চিতা বাঘের রূপ । যদি চিতা বাঘ সেটা হয়ে থাকে তাহলে কিভাবে জাতীয় সড়কে বনের ভেতর থেকে রাস্তায় চলে আসলো ছোট্ট চিতা বাঘের ছানাটি। এই নিয়েই প্রশ্ন উঠছে পথ চলতি দূরপাল্লার যাত্রীদের মধ্যে । পরে রাধা কিশোরপুর থানার পুলিশ ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে যায় টেপানিয়া জাতীয় সড়কে। তার প্রাথমিক তদন্তের একটি রিপোর্ট রাধা কিশোরপুর থানার ওসির কাছে জমা দেয় বলে জানা গিয়েছে ।
- সংবাদ প্রতিনিধি , আগরতলা : রক্তদানের মধ্য দিয়ে অপরকে বাঁচানো যায় রক্তদান মহৎ দান রক্তদানের কর্মসূচিতে সকল অংশের জনগনকে এগিয়ে আসার আহবান রাখেন। রবিবার আগরতলার আপনজন ক্লাবে স্বেচ্ছায় মেগা রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। এই দিনের রক্তদান শিবিরে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডক্টর মানিক সাহা, আগরতলা পৌর নিগমের মেয়র দীপক মজুমদার, রাজ্য প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য, কর্পোরেটর অভিজিৎ মল্লিক,সহ অন্যানরা। বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডক্টর মানিকসাহা বলেন নির্বাচনের সময়ে ব্লাড ব্যাংক গুলিতে রক্তের স্বল্পতা দেখা গিয়েছিল। রক্তের স্বল্পতার কমাতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে রক্তদান কর্মসূচি পালন করে চলছে পাশাপাশি তিনি আরো বলেন প্রত্যেক মাসে ৪২ ইউনিট রক্তের প্রয়োজন আর সেটা সম্ভব স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়েই।
প্রতিনিধি কৈলাসহর:-ভারতের সীমান্তবর্তী ও পার্শ্ববর্তী ১০০টি জেলায় শিশু পাচার প্রতিরোধ ও মোকাবেলা অভিযান শীর্ষক ভাবনার উপর জাতীয় স্তরে কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে আজ ঊনকোটি জেলা ভিত্তিক কৈলাসহর সার্কিট হাউসে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।জেলা প্রশাসন এবং জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিটের উদ্যোগে এই কর্মসূচি গৃহীত হয়।চারা গেছে জল ঢেলে এই কর্মসূচির শুভ সূচনা করেন ত্রিপুরা স্টেট কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইট এর চেয়ারপার্সন জয়ন্তী দেববর্মা।উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি অমলেন্দু দাস। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কৈলাসহর পুর পরিষদের চেয়ারপারসন চপলা দেবরায়, সহকারী সভাধিপতি শ্যামল দাস,টিসিপিসি এর মেম্বার বিনা রানী দেববর্মা,জেলা শাসক ও সমাহর্তা দিলীপ কুমার চাকমা,অতিরিক্ত জেলা শাসক অর্ঘ্য সাহা,ডি আই এস ই বিদ্যাসাগর দেববর্মা এবং রিসোর্স পারসন হিসেবে ছিলেন দিল্লি থেকে আগত কনসালটেন্ট অফ জুভেনাইল জাস্টিস ডিভিশন অন বিহাফ অফ ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইট সোনাক্ষি রাধিকা এবং ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ বিনা সিনহা।অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলাশাসক ও সমাহর্তা দিলীপ কুমার চাকমা। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে টিনেজ প্রেগনেন্সি এবং চাইল্ড মেরিজের উপর আলোচনা হয় এবং প্রশ্ন উত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।এই আলোচনায় উঠে আসে যে,আমাদের ঊনকোটি জেলায় ৬০৭ জন টিনেজ প্রেগনেন্সি রয়েছে।তার মধ্যে ৪৮৩ জনকে ডেলিভারি করানো হয়েছে।গত এপ্রিল ২০২৩ থেকে ৩১ মার্চ ২০২৪ অব্দি এই সংখ্যা রয়েছে। এছাড়াও ঊনকোটি জেলায় ৮২টি বাল্যবিবাহ হয়েছে যার মধ্যে ৩২টি জায়গায় প্রশাসন পদক্ষেপ নিয়ে বাল্যবিবাহ বাতিল করেছে।উক্ত আলোচনা সভায় চাইল্ড লাইন,চাইল্ড প্রটেকশন ইউনিট থেকে শুরু করে সমাজ কল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা দপ্তর এবং স্বাস্থ্য দপ্তর সহ জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধি, বিশালগড় , ১২ জুন।। বিশালগড় মহকুমা আইন সেবা কতৃপক্ষের উদ্যোগে আইনি সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার বিশালগড় মহকুমার গোকুলনগর গ্রামের আম্বেদকর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় এই আইনি সচেতনতা শিবিরে। শিবিরে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা ছাত্র ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য রাখেন আইনজীবী সুমিতা রায় । শিক্ষার অধিকার আইন বিষয়ে আলোচনা করেন তিনি।
প্রতিনিধি কৈলাসহর:-আজ বিকেল আনুমানিক চারটা নাগাদ শ্রীরামপুর ব্রিজে বড়সড় দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়।ঘটনার খুঁজ নিয়ে জানা যায় AS-01-JC 1965 নম্বরের একটি ট্রাক গাড়ি ঊনকোটি জেলার বিভিন্ন জায়গায় দুর্ঘটনা সংগঠিত করে পালিয়ে আসছিল।সে সময় বিভিন্ন নাকা পয়েন্টে থাকা পুলিশ পলাতক গাড়ির পিছু ধাওয়া করলে এই গাড়ি আরো দ্রুতগতিতে ছুটে আসে শ্রীরামপুর ব্রিজের দিকে।খুব দ্রুতগতিতে ব্রীজ পেরিয়ে উক্ত গাড়ি চলে যায় মূর্তিছড়া এলাকার দিকে।সেখানেও অনেক বিদ্যুৎ সংযোগ ছিন্ন করে এবং ভদ্রপল্লী স্কুলের পাশাপাশি এলাকায় একটি গরুর বাছুর এবং কুকুরকে মেরে ফেলে উক্ত গাড়ির চালক বাপী লোধ (২৭) পিতা স্বর্গীয় শ্যামল লোধ ঢুকলি ব্লক এলাকার আমতলীতে চালকের বাড়ি।এরপর ভদ্রপল্লী এলাকা থেকে আরো দ্রুতগতিতে যখন চন্ডিপুর এলাকা হয়ে আসছিল সে সময় ইউনাইটেড ক্লাবের সামনে থাকা কিছু গাছ রাস্তায় ফেলে পথচারীরা গাড়িটিকে আটকানোর চেষ্টা করে। সেখানেও গাড়িটিকে আটকানো সম্ভব হয়নি। এরপর চন্ডিপুর থেকে যখন শ্রীরামপুর ব্রিজের দিকে এই এই ট্রাক আসছিল সে সময়ও রাস্তায় ড্রাম দিয়ে গাড়িটিকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলেও তাকে আটকানো সম্ভব হয়নি।খুব দ্রুতগতিতে এসে রং সাইডে গিয়ে বাইকে বসে থাকা এক যুবককে সজোড়ে ধাক্কা মারে এবং সাথে সাথে যুবকটি ছিটকে পড়ে ও বাইক ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।যদিও আহত বাইক চালকের পরিচয় জানা যায়নি।বাইক চালককে গুরুতরভাবে আহত করে এবং শ্রীরামপুর ব্রিজে থাকা তিনটি খুঁটি ভেঙে ফেলে ঘাতক গাড়ী।খবর নিয়ে জানা যায় বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী পরিবহনকারী এই গাড়িটি মনু ৮২ মাইল এলাকা থেকে আরো দুই একটি জায়গায় দুর্ঘটনা সংঘটিত করে পালিয়ে আসছিল।বর্তমানে বাইক রাইডার এবং গাড়ির চালক বাপি লোধ দুজনে জেলা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।শ্রীরামপুর ব্রিজে এই ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর অন্তত এক হাজারেরও বেশি মানুষ ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় কৈলাসহর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।খবর লেখা অব্দি আহত দুজনেরই জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
সোনামুড়া প্রতিনিধিঃ..
রিঙ্কলের কোয়া পরিষ্কার করতে গিয়ে ৩ উপজাতি যুবকের মৃত্যু। ঘটনা দক্ষিণ তৈবান্দাল নেউরা মোরা j.b স্কুল এলাক. মর্মান্তিক হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটলো ধনপুর বিধানসভার দক্ষিণ তৈইবান্দাল, নেওড়ামুড়া এলাকায় ।
পর পর এক কুয়াতে নেমে প্রাণ হারালো এলাকার ৩ ব্যক্তির । এই দুর্ঘটনার কারনে শোকের ছায়া বিরাজ করছে এলাকায়। মৃত ব্যক্তিদের নাম হলো অসুখ কুমার ত্রিপুরা, শম্ভু কুমার দেববর্মা, শুক্ল মনি মুরাসিং. ঘটনার বিবরণে জানা যায় মেলাঘর থানা দিন নেওড়ামুড়া যে স্কুলের দীর্ঘদিন যাবত একটি রিং কুয়া পরিচর্যার অভাবে বন্ধ হয়েছিল যার ফলে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের জলের একটা সমস্যা হতো তাই স্কুলের এক শিক্ষক তিনজন লোককে এই রিং কুয়া পরিষ্কার করার জন্য ঠিক করে রিঙ্কু পরিষ্কার করার সময় এক পর্যায়ে প্রথম ব্যক্তি যখন রিঙ্কুয়ার ভিতরে প্রবেশ করে তখন দীর্ঘক্ষণ হওয়ার পরে সে যখন বাইরে আসছে না এবং কোন সারা শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না তার তখন দ্বিতীয় ব্যক্তি ওই রিং কুয়াতে প্রবেশ করে দ্বিতীয় ব্যক্তির যখন কোন সাড়া পাচ্ছিল না তখন তৃতীয় ব্যক্তি সেই রিঙ্ কুয়াতে প্রবেশ করে দীর্ঘক্ষণ এই তিন ব্যক্তির কোন হদিস না পেয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ রিং কুর সামনে এসে তাদের কি না দেখতে পেয়ে তাদের সন্দেহ হয় তারপর স্কুল কর্তৃপক্ষ মেলাঘর অগ্নিনির্বাপক দপ্তরে খবর দেয় অগ্নি নির্বাপক দপ্তরের কর্মীরা এসে কুর ভিতর প্রবেশ করে ঐ তিন ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করে পরবর্তী সময় খবর দেয়া হয় মেলাঘর থানায়. কুর ভেতর থেকে তাদের দেহ উদ্ধার করে মেলাঘর হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন. কোর ভেতরে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাসের কারণে দম বন্ধ হয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে. জানা যায় মৃত তিনজন ব্যক্তির বাড়ি এই স্কুল সংলগ্ন এলাকাতেই তাদের এই মৃত্যুতে গোটা এলাকায় এবং তাদের পরিবারের নেমে এসেছে শোকের ছায়া.
এখন সব থেকে বড় প্রশ্ন হল ভুল শিক্ষকের কথায় স্কুলের এই রিঙ্ কুয়া পরিষ্কার করতে নেমে যাদের প্রাণ গেল. তাদের পরিবারের কথা কে চিন্তা করবে? বা এই ঘটনারই দায় কে নেবে?
ধর্মনগর প্রতিনিধি। বিজেপি কিষান মোর্চা রাজ্য জুড়ে বৃক্ষরোপনের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন করে। মূল অনুষ্ঠানটি হয় প্রতাপগড় মন্ডলের বিদ্যাসাগর চৌমুনী শনি মন্দির প্রাঙ্গণে সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ কিষান মোর্চার সভাপতি প্রদীপ বরণ রায় সদর জেলা বিজেপি সভাপতি অসীম ভট্টাচার্য বিজেপি প্রতাপগড় মন্ডল সভাপতি চিত্তরঞ্জন দেব এবং বিজেপি কিষান মোর্চা প্রতাপগড় মন্ডল সভাপতি সমীর রায় প্রমুখ । বড়জলা মন্ডলে বৃক্ষ রোপনের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন হয় প্রথমত নতুন নগর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ ও দ্বিতীয়ত পশ্চিম ভুবনবন স্কুল প্রাঙ্গণে সেখানে বিশিষ্ট জনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ কিষান মোর্চা সভাপতি প্রদীপ বরণ রায় কিষান প্রদেশ সম্পাদিকা প্রতিচী ভৌমিক কোষাধ্যক্ষ অমরচান সরকার জেলা সাধারণ সম্পাদক খোকন চন্দ্র দেব বিজেপি বড়জলা মন্ডল সভাপতি মুকুল রায় কিষান মোর্চা বড়জলা মন্ডল সভাপতি রাজু ভৌমিক প্রমুখ, দক্ষিণ জেলার শান্তিরবাজারে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপিত হয় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ত্রিপুরা কিষান মোর্চা সভাপতি তথা শান্তিরবাজার মিউনিসিপালিটি ভাইস চেয়ারম্যান সত্যব্রত সাহা সহ জিলা ও মন্ডলের কিষান মোর্চা কার্যকর্তাগণ। গোমতী জেলা অম্পিনগরে বৃক্ষ রোপনের উপস্থিত ছিলেন কিষান মোর্চা প্রদেশ সম্পাদক বীরসিং জমাতিয়া সহ অন্যান্য কার্যকর্তাগণ। প্রত্যেকটি জেলায় কিষান মোর্চার কার্যকর্তাগণ অতি আনন্দ ও উল্লাসে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন করেন। বর্ষাকাল ব্যাপি রাজ্যের প্রতিটি মন্ডল এ বৃক্ষরোপণ অভিযান চলবে বলে কিষান মোর্চার পক্ষ থেকে জানানো হয়।