অবশেষে আইনগত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে সকালে বাংলাদেশে ফিরে গেল মেজবাহ উদ্দিনের পচাগলা মরদেহ। মঙ্গলবার সকালে দুই দেশের পুলিশ প্রশাসন এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর উচ্চ আধিকারিকদের উপস্থিতিতে পচাগলা মরদেহ হস্তান্তরিত হয় বাংলাদেশ প্রশাসনের নিকট।উপস্থিত ছিলেন পরশুরাম থানার ওসি Saiful Islam, বিজিবি কোম্পানি কমান্ডার Subedar Umar Farooq ,
Bgb কোম্পানি কমান্ডার Subedar Maneerudzaman Majumder,Inspector Imam Hossian (I/C immigration Belonia)পরশুরাম পুরসভার মেজর
Nizamuddin Sajan,বিলোনিয়া থানার ওসি পরিতোষ দাস ,বিএসএফ কোম্পানি কমেন্ডেন্ট সত পাল সিং সহ পদস্থ আধিকারিক ও অন্যান্য ব্যক্তিত্বরা । বেশ কিছুদিন আগে বিলোনিয়া বাঁশপদুয়া সীমান্তবর্তি বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকা থেকে -মেজবাহ উদ্দিনকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীরা, এমনটাই অভিযোগ ছিল মেজবাহ উদ্দিনের পরিবার সহ এলাকাবাসীদের। পাশাপাশি গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলেও বিএসএফ এর দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছিলেন ওনারা। যাই হোক ,ভারতীয় সীমান্তে মরদেহ পড়ে থাকার কারণে ১৭ নভেম্বর গভীর রাতে বিলোনিয়া থানার পুলিশ এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর আধিকারিকদের উপস্থিতিতে- মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয় বিলোনিয়া মহকুমা হাসপাতালে। সূত্রের খবর অনুসারে- ১৮ নভেম্বর ময়নাতদন্তের পর আইনি পদ্ধতিতে মরদেহ তুলে দেওয়ার কথা থাকলেও- বিভিন্ন প্রশাসনিক কারণবশত এবং তদন্তের স্বার্থে ২৮শে নভেম্বর অব্দি মরদেহ রেখে দেওয়া হয় বিলোনিয়া মহকুমা হাসপাতাল মর্গে। দীর্ঘদিন যাবত অপেক্ষার পর ২৯ শে নভেম্বর বুধবার সকালে থেকে প্রশাসনিক উপায়ে মরদেহ হস্তান্তরিত করা হয় ভারত থেকে বাংলাদেশ প্রশাসনের হাতে। যদিও এ নিয়ে পরিবার এবং এলাকাবাসীদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন অভিযোগ উঠে আসছে বারবার ।
আইনগত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ফিরে গেল মেজবাহ উদ্দিনের পচাগলা মরদেহ
163
previous post