প্রতিনিধি ধর্মনগর,, বারই মে সাত সকালে ফের আরেকটি চুরি কান্ডের ঘটনা প্রত্যক্ষ করলো পানিসাগর এলাকার লোকজন।ঘটনাটি ঘটে পানিসাগর নগর পঞ্চায়েতের এক নং ওয়ার্ডের রেলস্টেশন সংলগ্ন রাধাকৃষ্ণ পল্লী এলাকায় একটি মুদি দোকানে।ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে,নিত্যকার মতো গতকাল রাএি আনুমানিক দশটা নাগাদ দোকান বন্ধ করে পাশ্ববর্তী বাড়িতে চলে যায় দোকান মালিক শঙ্কু দাস।পরবর্তীতে আজ সাতসকালে শঙ্কু এর দোকান লাগুয়া একটি ঘরে থাকা মাছের পোনা বিক্রেতা শঙ্কু কে দোকানের তালা ভাঙ্গার বিষয়টি জানালে তড়িঘড়ি ছুটে আসে দোকান মালিক শঙ্কু।দোকান মালিক জানায় দোকানটির দরজায় লাগানো পরপর তিন তিনটি তালা ভেঙে দোকানে প্রবেশ করে বেশ কিছু মুদি মাল সহ নগদ ছয় সাত হাজার টাকা চুরি করে পালায় চোরেরা।সব মিলিয়ে প্রায় পনেরো থেকে কুড়ি হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে জানায় দোকান মালিক শঙ্কু।দোকান মালিক জানায় সে প্রায় রাএিতে দোকানে ঘুমাতো।বর্তমানে দোকানের পাশ্ববর্তী একটি ঘরে দুজন পোনা বিক্রেতা ভাড়া থাকাতে এখন সে অধিকাংশ রাএিতেই বাড়িতে ঘুমাতো।এরই সুযোগ বুঝে চেরেরা দোকানে চুরি কান্ড সংঘটিত করে।চুরি কান্ডের ঘটনা প্রত্যক্ষ করে খবর পাটানো হয় পানিসাগর থানার পুলিশে।তবে খবর পাটানোর অনেকটা দেরিতে পানিসাগর পুলিশ চুরি কান্ডের বিষয়ে তল্লাশিতে যাওয়াতে দোকান মালিক সহ আশপাশ এলাকার লোকজন পানিসাগর পুলিশের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করছেন।বিগত এক সপ্তাহ কাল পূর্বে পানিসাগর সরকারি রেগুলেটেড মার্কেটে একই রাএিতে দু দুটি দোকানে চুরি কান্ড সংঘটিত হলেও একটির কোন কিনারা করতে পারেনি পানিসাগর থানার পুলিশ।পানিসাগর মহকুমার আনাচে-কানাচে প্রায় প্রতি রাতেই কোথাও না কোথাও এই ধরনের চুরি কান্ড সংঘটিত হলেও পানিসাগর পুলিশের নিস্ক্রিয়তা নিয়ে গুঞ্জন চলছে গোটা পানিসাগর মহকুমা জোরে।এখন দেখার বিষয় উক্ত চুরি কান্ডের বিষয়ে পানিসাগর থানার পুলিশ কি পদক্ষেপ গ্রহন করেন।
চুরি কান্ডের ঘটনা প্রত্যক্ষ করলো পানিসাগর এলাকার লোকজন
37