ধর্মনগর প্রতিনিধি। কদমতলা পুলিশ স্টেশনের অধীন বিষ্ণুপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ক্ষিতীশ দাস একবার কদম তলা থানা, একবার জেলা পরিষদের সদস্য, একবার ধর্মনগরের সাংবাদিকদের দ্বারস্থ শুধুমাত্র সুষ্ঠু বিচারের জন্য। বিষ্ণুপুর গ্রামের ক্ষিতীশ বাবুর সাথে কয়েকজন এলাকাবাসীর জমি সংক্রান্ত ব্যাপার নিয়ে গন্ডগোল চলছে। কয়েকবার থানা পুলিশের সান্নিধ্যে আসলেও এর কোন সূরা হয়নি। এখন ক্ষিতীশ বাবুকে শায়েস্তা করার জন্য নাকি এই কয়েকজন এলাকাবাসী ক্ষিতীশ বাবুর পুকুরে বিষ দিয়ে মাছের মৃত্যু এবং অর্থনৈতিক দিক দিয়ে উনাকে ঠান্ডা করে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে কয়েকজন এলাকাবাসী বলে অভিযোগ। যাদের বিরুদ্ধে ক্ষিতীশ বাবু পুকুরে বিষ দেওয়ার অভিযোগ আনলেন এতে রয়েছে উনার এলাকার মান্থু নাথ, মহিত নাথ, রিঙ্কু নাথ, টিংকু নাথ, ভুবন নাথ এবং চিনু নাথ। প্রায় ২৫ থেকে ত্রিশ হাজার টাকার মাছ মরে ভেসে উঠেছে উনার পুকুরে। এই ঘটনা সকালে প্রত্যক্ষ করার পর ইনি বিষ্ণুপুর পঞ্চায়েত এর সদস্য, এলাকার বিশিষ্টজনেরা এমনকি জেলা পরিষদের সদস্য তথা উত্তর জেলা বিজেপি দলের সভাপতি কাজল দাস কেও এই মাছ মরে যাওয়ার কাহিনীটি জানিয়েছেন। ঘটনা নিয়ে কদমতলা পুলিশ স্টেশনে গিয়েছেন কিন্তু কোন সুষ্ঠু বিচার পাননি। অবশেষে তিনি সাংবাদিকদের জারস্থ হয়েছেন যদি কোন সুষ্ঠু বিচার পাওয়া যায়। ক্ষিতীশ বাবুর ধারণা হচ্ছে এই এলাকাবাসীরা এখন পুকুরে বিষ ঢেলে মাছ মেরেছে পরবর্তী সময় ক্ষিতীশ বাবুকে মেরে ফেলবেন। কারণ এলাকায় ওনার যেসব শত্রু রয়েছে তাদের কাছ থেকে বাঁচতে কদমতলা থানা পর্যন্ত সঠিক বিচার পাচ্ছেন না। কদমতলা থেকে উনাকে ধর্মনগরে বিচারের জন্য পাঠানো হচ্ছে। তাই তিনি সাংবাদিকদের মুখাপেক্ষী সঠিক বিচারের আশায়। কতগুলি নাথের মধ্যবর্তী একটি দাস পরিবার একা সংগ্রাম করে উঠে উঠতে পারছে না। তাই নিরুপায় ক্ষিতীশ বাবু এর একটা সুরাহা চাইছেন যাতে উনার পক্ষে ওনাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য কেউ ওনার সাথে থাকে। নিরুপায় িতিশ বাবু এখন শুধু তাই নয় পার্টি কি বলে অর্থাৎ রাজ্যে আসীন বিজেপি পার্টি কি বলে তার দিকে তাকিয়ে আছেন।
86
previous post