প্রতিনিধি, উদয়পুর:-বিলোনীয়া বিদ্যুৎ দপ্তরে কর্মরত লিটন রুদ্রপাল মাইছড়া এলাকায় বিদ্যুৎতের খুঁটিতে উঠে কাজ করারসময় দপ্তরের কর্মীদের খামখেয়ালীপানয় বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়। পরিবারের লোকজনের অভিযোগ বিদ্যুৎ কর্মী লক্ষন ও অসীমের খামখেয়ালীপনায় লিটন রুদ্রপাল প্রান হারায়। লিটন রুদ্রপাল যখন বিদ্যুৎতের খুঁটিতে উঠে তখন কোড নাম্বার সহ বিদ্যুৎতের সাটডাউন নেওয়াহয়। কিন্তু কাজ সমাপ্তি হওয়ার আগে লক্ষন ও অসীমের কথায় বিদ্যুৎতের সংযোগ দেওয়াহয়। এতেকরে লিটন রুদ্রপাল বিদ্যুৎতের সংযোগে এসে খুঁটি থেকে পরে যায়। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে লিটন রুদ্রপালকে শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে সেখানে দপ্তরের কর্মীরা লিটন রুদ্রপালের পরিবারের লোকজনেরহাতে ১০হাজার টাকা আর্থিক অনুদান তুলেদিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেন। পরবর্তী সময় লিটন রুদ্রপালকে চিকিৎসার জন্য আগরতলা জিবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে লিটন রুদ্রপাল মৃত্যুর মুখে ঢলে পরে । লিটন রুদ্রপাল শান্তির বাজার মহকুমার বেতাগা এলাকার বাসিন্দা। মৃত্যুকালে তিনি উনার মা, সহধর্মীনি, একটি ১৩ বছরের ছেলে ও ৯ বছরের কন্যাসন্তানকে রেখে গেছেন। পরিবারের লোকজনের অভিযোগ লিটন রুদ্রপাল একজন হেল্পার হওয়া সত্বেও লাইনম্যান প্রতিনিয়ত উনাকে দিয়ে ঝুকিপূর্ন কাজ করাতেন। এখন পরিবারের লোকজন ও এলাকার লোকজন চাইছে রাজ্য সরকার ও বিদ্যুৎ দপ্তরের মন্ত্রী যেন পরিবারের লোকজনের মুখে দুমুঠো অন্নতুলে দিতে সাহায্যের হাত বারিয়ে দেয়। পরিবারের একজনের কর্মসংস্থান করার দাবী তুলছে এলাকাবাসী । এইদিকে লিটন রুদ্রপালের মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
150
previous post