শান্তিরবাজার প্রতিনিধি :জনগণের মন্ত্রী জনগণের পাশে
মানুষের মনের দরজায়, মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়ার মানবিক স্পর্শ। এ যেনো সত্যি কারের নেতা মানবিক দৃশ্য! জুলাইবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে, যেখানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় অনেক সময় সাধারণ মানুষের কণ্ঠ হারিয়ে যায়, সেখানে মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া দাঁড়িয়েছেন মানুষের সঙ্গে, হৃদয়ে হৃদয় মেলাতে। ব্যস্ততম সময়ের মাঝেও তিনি এক কাপ চায়ের মুখরোচক চুমুকে মানুষের সঙ্গে বসেন, গল্প করেন, তাদের সুখ দুঃখের আবাপ আভিয়েগ শোনেন—আর সেটাই গড়ে তোলে তাঁর নেতৃত্বের সৌন্দর্য।৮৩ বছর বয়সী এক প্রবীণ নাগরিক বললেন, “আমার জীবনে এমন মন্ত্রী কখনো দেখিনি, যে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে বসে গল্প করেন, খোলামেলা মত বিনিময় করেন। এটা শুধু নেতা নয়, একজন মানুষের মতো করে,সঠিক মানুষের নিদর্শন।”
কিছু মানুষ হয়তো এটাকে ‘লোক দেখানো’ বলবেন। কিন্তু মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া জানেন—‘লোক দেখানো’ হলেও যদি মানুষের জীবনে ভালো পরিবর্তন আসে, তাহলে তা কখনোই বৃথা নয়। তিনি সহজ,তিনি সাধারন, তারই দৃষ্টান্তমূল্য মন্ত্রী নিজে তাঁর স্ত্রীর সন্তান প্রসবের সময় সরকারি আইজিএম হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছেন। যে হাসপাতাল হাজারো সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের আশ্রয়, যেখানে সবাই সমান।উন্নত চিকিৎসার জন্য বেসরকারি বড় হাসপাতালেও যাওয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও, তিনি তাঁর স্ত্রীকে সাধারণ মানুষের মাঝে রেখে চিকিৎসা করিয়েছেন, যেন রাজ্যের চিকিৎসা পরিষেবার উন্নতি ও বিশ্বাস সবাই অনুভব করে। এটা শুধু আর্থিক নয়, মানবিকতার এক অনন্য নজির। তার জন্যই সাধারণ মানুষ বলতে শুরু করেছেন চা দোকানে পাড়ার দোকানে বসে বলতে শুরু করেছে অহংকার নেই মানবিক মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া।
শুক্লাচরণ নোয়াতিয়ার এই মানবিক নেতৃত্ব আমাদের শেখায়—নেতৃত্ব মানে শুধুমাত্র ক্ষমতা নয়, মানুষের হৃদয়ের পাশে থাকা, তাদের কষ্টে ভাগীদার হওয়া, এবং তাদের আশা ও বিশ্বাসে জোর দেওয়া। আজকের সময়ে যেখানে অনেকেই ক্ষমতার ঊর্ধ্বে উঠে জনসেবার কথা ভুলে যায়, সেখানে এই মানুষটি সাদাসিধে হৃদয় নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
তাঁর গল্প আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সত্যিকার নেতৃত্ব হলো মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া, তাদের সঙ্গে হাসা-কান্না ভাগাভাগি করা এবং মানবিকতার উষ্ণতা ছড়িয়ে দেওয়া। মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া সেই মানবিকতা, সেই ভালোবাসা, যা আমাদের সমাজকে আরও সুন্দর ও শক্তিশালী করে তোলে।