আগরতলা প্রতিনিধি
উত্তর পূর্বাঞ্চলের ছোট্ট রাজ্য ত্রিপুরায় এই প্রথম সোমবার সোনালী সন্ধ্যায় রাজ্যের বুকে খুলে গেল এক নতুন দিগন্ত। রাজ্যের কলা ও সংস্কৃতিকে বিশ্ব দরবারে মেলে ধরার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম পেলেন রাজ্যবাসী। রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের আন্তরিক প্রয়াস এই নতুন দিগন্তকে বাস্তবের মাটিতে নামিয়ে আনল। অতীতের স্বপ্ন আজ স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে প্রত্যাশার কোলে। প্রত্যাশা তো ছিলই, অনেক যদি কিন্তুর পথ বেয়ে প্রত্যাশা যখন সরাসরি চোখের সামনে এসে ধরা দেয় তখন মানুষ মাত্রেই যে একটা আলাদা আনন্দের লহর তৈরী হয় তা কি আর বলার অপেক্ষা রাখে ? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে রাজ্যের তথ্য মন্ত্রী যখন সেই প্রত্যাশাকে প্রাণ দিছিলেন তখন রাজ্যের শিল্পী ও কলা কুশলীদের মধ্যে সেই লহরই বইতে শুরু করে। সুশান্ত চৌধূরী বলেন, এই পথ চলা রাজ্যকে বিশ্ব দরবারে নিজের গরিমাকে প্রতিষ্টা করতে সক্ষম করবে। লাভবান হবেন রাজ্যের বিভিন্ন শিল্প কলা কূশীলবরা। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,উপ-মুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অধীনে এবং কলকাতার ত্রিপুরা ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের। এই শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র দীপক মজুমদার, ত্রিপুরা সরকারের মুখ্যসচিব জে.কে.সিনহা, কলকাতার সত্যজিৎ রায় চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের নির্দেশক হিমাংশু শেখর কথুয়া, বাংলাদেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা ফিরদৌস আহমেদ, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের সচিব ড. প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী, অধিকর্তা রতন বিশ্বাস সহ অন্যান্য অতিথিরা ।