Home » মন্ত্রী টিংকু রায়ের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে আজ দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগর চাষী ও ব্যবসায়ীদের বহুদিনের স্বপ্ন পূরণের আরো এক ধাপের সূচনা হলো।

মন্ত্রী টিংকু রায়ের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে আজ দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগর চাষী ও ব্যবসায়ীদের বহুদিনের স্বপ্ন পূরণের আরো এক ধাপের সূচনা হলো।

by admin

ধর্মনগর প্রতিনিধি।
মন্ত্রী টিংকু রায়ের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে আজ দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগর চাষী ও ব্যবসায়ীদের বহুদিনের স্বপ্ন পূরণের আরো এক ধাপের সূচনা হলো। এদিন ৫৪কদমতলা কুর্তি বিধানসভার বড়গোল এলাকায় এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ভারতবর্ষের সর্বপ্রথম আগর মার্কেট তৈরির জন্য শিলান্যাস করেন রাজ্যের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক,সমাজকল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা, শ্রম দপ্তরের মন্ত্রী টিংকু রায় । তাছাড়া উপস্থিত ছিলেন বন দপ্তরের
CFO W BHUTIYA,
উওর জেলার জেলাশাসক দেবপ্রিয় বর্ধন, জেলা পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী, কদমতলা আরডি ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুব্রত দেব, উওর জেলা বনদপ্তরের আধিকারিক সুমন মালা, জেলা সভাধিপতি ভবতোষ দাস, অল ত্রিপুরা আগর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শৈলেন নাথ, বড়গুল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হেমন্ত কুমার নাথ, কদমতলা পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান বিদ্যা ভূষণ দাস , মহকুমার বনদপ্তরের আধিকারিক অমিও সূত্রধর , সহ বনদপ্তরের অন্যান্য আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধিগন। ২০১৮ সালে ৫৪ কদমতলা কুর্তি বিধানসভা কেন্দ্রে বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানোর পর স্থানীয় আগর ব্যবসায়ী ও ও আগর চাষীদের কথা দিয়েছিলেন বর্তমান মন্ত্রী টিংকু রায় বিজেপি দল ত্রিপুরা রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হলে আগর ব্যবসায়ীদের আগর ইন্ডাস্ট্রি লাইসেন্স প্রদান এর পাশাপাশি কদমতলায় তৈরি করা হবে আগের মার্কেট। কথা দিয়ে কথা রাখলেন মন্ত্রী টিংকু রায় সমস্ত জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বড়গুল এলাকায় তৈরি করা হচ্ছে স্থায়ী আগর মার্কেট। ৫৪ কদমতলা কুর্তি বিধানসভা এলাকার সাধারণ জনগণ আগর চাষের উপর নির্ভরশীল। গোটা রাজ্যের মধ্যে একমাত্র সবচেয়ে বেশি গুণগতমানের আগর চাষ হয় কদমতলা কুর্তি বিধানসভা এলাকায়।

You may also like

Leave a Comment