Home » সোমবার বিকেল চারটায় উদয়পুর ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিতে আসেন আসাম সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা

সোমবার বিকেল চারটায় উদয়পুর ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিতে আসেন আসাম সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা

by admin

সোমবার বিকেল চারটায় উদয়পুর ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিতে আসেন আসাম সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা । তাকে মাতার বাড়িতে স্বাগত জানান মাতারবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক বিপ্লব কুমার ঘোষ । এদিন মুখ্যমন্ত্রীর সাথে ছিলেন ত্রিপুরা সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী ও কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক ও বিজেপির গোমতী জেলা সভাপতি অভিষেক দেবরায় সহ আরো অনেকে। এইদিন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা মাতার বাড়িতে পৌঁছে প্রথমে ত্রিপুরেশ্বরী মায়ের মন্দিরে পৌঁছেই ত্রিপুরেশ্বরী মায়ের উদ্দেশ্যে পুজো অর্চনা করেন । পূজো অর্চনা শেষ করে একবার মন্দির প্রদক্ষিণ করেন তিনি । পরে মায়ের মন্দিরের পাশে থাকা মহাদেব মন্দিরেও পুজো দেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা । শিবের মাথায় নিজ হাতে জল ঢেলে তিনি পুজো দেন পুরোহিতের মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে । মহাদেব মন্দিরে পূজো অর্চনা শেষ করে ঘুরে দেখেন মাতার বাড়িতে প্রসাদ প্রকল্পের কাজকর্ম । গোটা মাতারবাড়ি প্রসাদ প্রকল্পের কাজকর্ম কেমন চলছে এবং কতটুকু বর্তমানে কাজ হয়েছে সেই বিষয়ে কথা বলেন মাতারবাড়ি কেন্দ্রের বিধায়ক বিপ্লব কুমার ঘোষের সাথে । পরবর্তী সময় সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের উত্তর তিনি জানান যেভাবে বর্তমান সরকার ত্রিপুরেশ্বরী মাকে প্রসাদ প্রকল্পের মধ্য দিয়ে নতুনভাবে সাজিয়ে তুলতে শুরু করেছে তা দেখে আগামী দিনে দর্শনার্থীদের ভিড় জমবে উদয়পুর ত্রিপুরেশ্বরী মায়ের মন্দিরে । দেশ ও বিদেশের বহু পর্যটক ভিড় জমাবে উদয়পুর ত্রিপুরেশ্বরী মায়ের । এদিন তিনি সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নোত্তরে আরো বলেন, রাজ্যের সিপিআইএম ও কংগ্রেসের মধ্যে যে গোপন বোঝা পড়া হচ্ছে তা আগামী কিছুদিন পর একেবারে সামনে চলে আসবে বলে তিনি কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন । পরে মায়ের মন্দিরের সাথে দাঁড়িয়ে তিনি একান্তেই কিছু ছবি তুলতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মাকে । কিন্তু মায়ের মন্দিরের উপরে ছবি তুলে সিঁড়ি থেকে নামতে গিয়ে পা পিছলে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বা শর্মা। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে সে সময় মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মার কাছ থেকে প্রায় ১০ হাত দূরত্বে দাঁড়িয়েছিল তার নিরাপত্তা রক্ষীরা । কেন এতটা দূরত্বে দাঁড়িয়েছিল নিরাপত্তারক্ষীরা সে নিয়ে উড়ছে প্রশ্ন ? মুখ্যমন্ত্রী মাটিতে লুটিয়ে পড়ার মুহূর্তের মধ্যেই ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয় মাতারবাড়িতে আশা অন্যান্য মন্ত্রী ও বিধায়কদের মধ্যে । ঘটনার সাথে সাথেই দৌড়ে ছুটে আসে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মার দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তা রক্ষীরা । তার কিছু মুহূর্তের পর মুখ্যমন্ত্রী নিজে দাঁড়িয়ে আবারো ছবি তুলতে শুরু করে । পরবর্তী সময় নিরাপত্তা রক্ষীরা নিরাপত্তা বলের মধ্য দিয়ে তাকে গাড়িতে করে নিয়ে যায় । গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়ে এইদিন

You may also like

Leave a Comment