শান্তিরবাজার : ঘটনার বিবরনে জানাযায় গত ২৯ শে এপ্রিল শান্তির বাজার মহকুমার অন্তর্গত সালথাং মনু এডিসি ভিলেজের নবকুমার ত্রিপুরা তৈলাইপাড়া এলাকার বাসিন্দা ধনঞ্জয় ত্রিপুরা সহ বেশ কয়েকজন শাখবাড়ীর বাসিন্দা মানজিৎ ত্রিপুরা ও আভাংছড়ার বাসিন্দা জ্যাকব ত্রিপুরার হাত ধরে কাজের সন্ধানে বহিঃ রাজ্যে পাড়ি দেন। জানা যায় গরিব হলেও পাড়ার মধ্যে সকলের প্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন ধনঞ্জয় , গ্রামের সকলের প্রিয় যুবকটি এই অবস্থা দেখে এলাকার মানুষ কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। সকলে চাইছেন তাদের প্রিয় ধনঞ্জয় কে যাতে ঘরে ফিরিয়ে আনতে প্রশাসন এবং সরকারের সহযোগিতা । জানা যায় নিখোঁজ ধনঞ্জয় ত্রিপুরার
দুটি সন্তান রয়েছেন একটি মেয়ে এবং একটি ছেলে, সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন ধনঞ্জয়।পরিবারের লোকজনের অভিযোগ গত ৩ রা মে ধনঞ্জয় ত্রিপুরার সঙ্গে শেষবারের মতো কথাহয়েছে ফোনের মাধ্যমে। তারপরথেকে তিনি নিখোঁজ বলে জানান। ধনঞ্জয় ত্রিপুরা চেন্নাই শহরের কোয়েনবাটু রেলষ্টশন থেকে নিখোঁজ হয়েপরে বলে জানাযায়। ধনঞ্জয় ত্রিপুরা একটি প্রধানমন্ত্রী আবাস জোজনার ঘর পেয়েছে। এই ঘরটি সঠিকভাবে নির্মানকরতে ও পরিবারের লোকজনদের সঠিকভাবে লালন পালন করতে এবং আর্থিকভাবে আরও বেশি উন্নতি লাভের লক্ষ্যে বহিঃরাজ্যে পারিদেন বলে জানা যায়। কিন্তু বহিঃরাজ্যে গিয়ে তিনি নিখোঁজ হয়েপরেন বলে পরিবারের লোকের অভিযোগ। পাশাপাশি বহু দিক থেকে যোগাযোগ করতে চাইলেও ধনঞ্জয় ত্রিপুরার সঙ্গে কোন ধরনের যোগাযোগ না করতে পারায় উনার পরিবারের তরফ থেকে শান্তির বাজার থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। এই ধরনের ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়তেই খবর পেয়ে উনার বাসভবনে ছুটেযান আই পি এফ টির রাজ্য কমিটির অর্গানাইজিং সেক্রেটার মানিক ত্রিপুরা, আইপিএফটি শান্তিরবাজার ডিভিশনাল কমিটির অফিস সেক্রেটারি জ্যোতি লাল রিয়াং সহায় প্রতিনিধি দল। উনারা নিখোঁজ ব্যক্তিকে খোঁজে পেতে সাহায্যের হাতবারিয়ে দেওয়ার আশ্বাস প্রদানকরেন। পাশাপাশি মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়ার গোচরে নিয়ে বিষয়টি রাজ্য সরকারের নজরে নিয়ে আসার পতিশ্রুতি প্রদানকরেন। আই পি এফ টির কর্মীসমর্থকদের কাছে পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে পরিবারের লোকজনেরা।
বহিরাজ্যে কাজের সন্ধানে গিয়ে নিখোঁজ ধনঞ্জয় ত্রিপুর । থানায় নিখোঁজ ডাইরি। পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন আই পি এফ টির কর্মীরা।
129
previous post