Home » কিশোরী উৎকর্ষ মঞ্চের উদ্ধোধনে ক্রীড়া মন্ত্রী

কিশোরী উৎকর্ষ মঞ্চের উদ্ধোধনে ক্রীড়া মন্ত্রী

by admin

প্রতিনিধি কৈলাসহর:-ডাবল ইঞ্জিনের সরকারে প্রতিটি দপ্তর বেগবান গতিতে কাজ করে চলেছে।শিক্ষা থেকে স্বাস্থ্য পানীয় জল থেকে পূর্ত সমস্ত ক্ষেত্রেই এগিয়ে আছে ত্রিপুরা।শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে ঊনকোটি কলাক্ষেত্রে আয়োজিত হয়েছে বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও কর্মসূচীর অঙ্গ হিসেবে জেলা ভিত্তিক কিশোরী উৎকর্ষ মঞ্চানুষ্ঠান।সমগ্র শিক্ষার উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানটি বাস্তবায়িত হচ্ছে গোটা রাজ্যে।দুদিন ব্যাপী এই অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন ত্রিপুরা সরকারের যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া দপ্তরের মন্ত্রী টিংকু রায়।এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাধিপতি অমলেন্দু দাস,সহকারি সভাধিপতি শ্যামল দাস, অতিরিক্ত জেলাশাসক সজল বিশ্বাস,ডি আই এস ই বিদ্যাসাগর দেববর্মা প্রমুখ।সভাপতিত্ব করেন পুর পরিষদের চেয়ারপার্সন চপলা দেবরায়।স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা শিক্ষাধিকারিক প্রশান্ত কিলিকদার।তিনি বলেন কিশোরীদের উৎকর্ষ বৃদ্ধির জন্যই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।এই অনুষ্ঠানে জেলার মধ্য থেকে ৫০ জন ছাত্রীকে চিহ্নিত করা হয়েছে ।যারা আগামী মঞ্চে তাদের নিজেদের সাফল্যের কাহিনী তুলে ধরবে।মন্ত্রী টিংকু রায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও এই স্লোগান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হরিয়ানার একটি শহর থেকে তুলেছিলেন।আজকের এই অনুষ্ঠানটি যুব ভারত তৈরিতে সফলতা আনবে।আগে আমরা কোন জিনিসের জন্য অন্য দেশের দিকে তাকিয়ে থাকতাম।বর্তমানে মেট্রো থেকে যুদ্ধ বিমান সবকিছু এই দেশের ইঞ্জিনিয়াররা তৈরি করছেন। মহিলাদের ছাড়া দেশের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। আগে আগরতলা কিংবা ত্রিপুরা থেকে অন্যান্য রাজ্যে গেলে আমাদের রাজ্যের নাম বললে অনেকেই চিনত না। বর্তমানে দীপা কর্মকারের মতো মেয়েদের কারণে আজ সারা বিশ্ববাসী আমাদের রাজ্যকে চিনে।কারগিল যুদ্ধে এক মহিলা আহত ও নিহত প্রায় ৯০০ জনকে উদ্ধার করেছিলেন।সমাজে মহিলাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।জেলা ভিত্তিক এই অনুষ্ঠানে ঊনকোটি কলাক্ষেত্র ছিল কানায় কানায় পূর্ণ।সর্বোপরি এই অনুষ্ঠানে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল তাৎপর্যপূর্ণ।

You may also like

Leave a Comment