Home » ৬৫ বছর ধরে দেশে যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি তাতে আমূল পরিবর্তন এনেছেন মোদি জি।

৬৫ বছর ধরে দেশে যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি তাতে আমূল পরিবর্তন এনেছেন মোদি জি।

by admin

৬৫ বছর ধরে দেশে যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি তাতে আমূল পরিবর্তন এনেছেন মোদি জি। রাজনীতিতে এখন সেবার মনোভাব তৈরি হয়েছে। সেবা সুশাসন এবং গরিব কল্যাণ এই তিনটি বিষয়ের উপর অধিক গুরুত্ব দিয়েছে মোদিজীর নেতৃতাদিন কেন্দ্রীয় সরকার। এই রাজ্য এবং প্রদেশে বিগত সরকার গুলি দুর্নীতিগ্রস্ত ছিল। গরিবের কল্যাণে আসা কেন্দ্রীয় বরাদ্দ মাঝপথেই হাফিজ হয়ে যেত। এখন এই রাজ্যে একটি দুর্নীতিমুক্ত এবং স্বচ্ছ প্রশাসন উপহার দেওয়া হয়েছে। মোদিজীর 9 বছরের শাসন কালে দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। সবকা সাথ সবকা বিকাশ সেই নীতি নিয়ে কাজ করে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। মঙ্গলবার খোয়াই মন্ডল কার্যালয়ে আহূত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এইভাবেই নিজের অভিমত ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য, সংস্কৃতি এবং প্রযুক্তি দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী রাজিব চন্দ্রশেখর। সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন ৬৫ বছর ধরে দেশ এবং প্রদেশে যতগুলো সরকার এসেছে তারা গরিবের জন্য শুধু স্লোগান আর মায়া কান্না কেঁদেছে। প্রকৃত অর্থে গরিবদের কোন লাভ হয়নি। ২০১৫ সালে মোদিজী ক্ষমতায় আসার পর গরিবদের কল্যাণে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে ভারত আজ সমৃদ্ধ। বিশ্বে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। কিছুদিনের মধ্যেই ভারত তৃতীয় এবং প্রথম স্থানে চলে আসবে। মোদিজীর ৯ বছরের শাসনকালে দেশে সেবা ,সুশাসন এবং গরিব কল্যাণ সহ আইনশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হয়েছে। ২৬ শে নভেম্বরের দিনটিকে ভুলে যায়নি ভারতবাসী। তখন দেশের সরকার বিভিন্ন রাষ্ট্রের সাথে চিঠি আদান-প্রদান করেছেন। পাল্টা প্রত্যাঘাত করার সাহস ছিল না তৎকালীন সরকারের। আজ ভারত এমন একটি অবস্থানে রয়েছে যেখানে চোখ রাঙানো কিংবা চোখ তুলে তাকানোর দু:সাহস দেখাবে না কেউ। আর এটা সম্ভব হয়েছে মোদিজীর শাসনকালে। সবশেষে তিনি বলেন মোদিজীর হাতকে শক্তিশালী এবং সশক্তকরণ করুন তবেই দেশের সার্বিক প্রগতি এবং বিকাশ ঘটবে এবং ভারত বিশ্বে সুপার পাওয়ার দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এই টিনের সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী ছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিজেপি ত্রিপুরা প্রদেশ সহ সভাপতি তাপস ভট্টাচার্য, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দিলীপ জসোয়াল হোয়াই মন্ডল সভাপতি সুব্রত মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা। সাংবাদিক সম্মেলনের পর কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রাজিব চন্দ্রশেখর সুভাষ পার্ক মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের সদস্যদের নিয়ে এক মত বিনিময় সভায় মিলিত হন । এ দিনের মত বিনিময় সভায় কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিধানসভার সরকারি মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায়, বিধায়ক পিনাকী দাস চৌধুরী, খোয়াই পৌর পরিষদের চেয়ারপারসন দেবাশীষ নাথ শর্মা মন্ডল সভাপতি সুব্রত মজুমদার, পঞ্চায়েত সমিতির বাইস চেয়ারপার্সন তাপস কান্তি দাস প্রমূখ।

You may also like

Leave a Comment