
ধর্মনগর প্রতিনিধি।
নবনিযুক্ত ত্রিপুরা হর্টিকালচারের চেয়ারম্যান জহর সাহা এমডি ডাইরেক্টর এবং ডাইরেক্টর রা উত্তর ও ঊনকোটি জেলার বিভিন্ন বাগান গুলি যেগুলি দীর্ঘদিন যাবত পরে রয়েছে তা পরিদর্শনে যান। কৃষ্ণপুর এলাকার পঞ্চাশ হেক্টরের উপর যে কাজুবাদামের বাগানটি রয়েছে সেই বাগানটি পরিদর্শন করেন। তাছাড়া মাছ মারা ও বালি ধূমের বাগান পরিদর্শনে যাবেন বলে জানান চেয়ারম্যান জহর সাহা। কর্পোরেশনকে স্বয়ং নির্ভর করতে এবং শ্রমিকদের আর্থ সামাজিক অবস্থা উন্নয়নে বাগানগুলির উন্নয়ন একান্ত প্রয়োজন বলে বর্ণনা করেন। দীর্ঘদিন ধরে এই বাগান গুলি পরিতক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে এবং শ্রমিকদের আর্থ সামাজিক অবস্থা ও তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। দীর্ঘদিন ধরে এই বাগান গুলি পরিত্যক্ত পড়েছিল কেউ এই বাগানগুলির প্রকৃত উন্নয়ন কি করে করা যায়? তা নিয়ে পর্যালোচনা করেনি। আগরতলায় বসে এসি রুমে থেকে উন্নয়ন সম্ভব নয় তাই চেয়ারম্যান ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর এবং অন্যান্য ডাইরেক্টর রা ময়দানে নেমেছেন বাগানগুলির বর্তমান অবস্থা সঠিকভাবে পরিদর্শন করে কার্যকরী করার জন্য। কেন্দ্রের মোদি সরকার এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডক্টর মানিক সাহা চান প্রতিটি বাগানের উন্নয়নের পাশাপাশি তার সাথে যুক্ত কর্পোরেশন এবং শ্রমিকদের উন্নয়ন। যখন সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব হবে তখনই তাকে প্রকৃত উন্নয়ন বলে আখ্যায়িত করা যাবে। তাই পুরনো চিন্তা ভাবনাকে বিসর্জন দিয়ে নতুন করে পরিত্যক্ত বাগানগুলির উন্নয়নের কাজে উঠে পড়ে লেগেছে ত্রিপুরা হর্টিকালচার দপ্তর। এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা এর মূলমন্ত্র হিসাবে।