উত্তরপ্রদেশ পুলিশের হেফাজতে থাকা প্রাক্তন সাংসদ আতিক আহমেদ এবং তাঁর ভাই আশরফকে কী ভাবে প্রকাশ্যে ১২টি বুলেটে ঝাঁঝরা করে দিলেন ৩ আততায়ী? শনিবার রাতে প্রয়াগরাজ জেলা হাসপাতাল চত্বরের ওই হত্যাকাণ্ড নিয়ে আগেই প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। এ বার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে বিষয়টি নিয়ে যোগী আদিত্যনাথের সরকারের পুলিশের কাছে নোটিস পাঠিয়ে রিপোর্ট তলব করা হল।শনিবার রাতের ওই হত্যাকাণ্ডের ভিডিয়ো ফুটেজ, দুই নিহতের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট, কোন মামলায় তাঁদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল এবং কেন রাত ১০টায় স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সে সংক্রান্ত রিপোর্টও উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছে তলব করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। প্রসঙ্গত, আতিক-আশরফ হত্যাকাণ্ডের আগে বৃহস্পতিবার রাতে ঝাঁসিতে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের গুলিতে নিহত হন আতিকের ছেলে আসাদ এবং তাঁর সঙ্গী গুলাম। বিরোধীদের অভিযোগ, তরুণ আসাদকে সাজানো সংঘর্ষে খুন করেছে যোগীর পুলিশ।
হেফাজতে কী ভাবে খুন আতিকরা? যোগীর পুলিশের কৈফিয়ত চাইল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
by admin
written by admin
91