প্রতিনিধি কৈলাসহর:-২০১৮ সালে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে ফটিকরায় বিধানসভা কেন্দ্রের ভোটারদের কাছে জনবর্জিত হয়ে আছে কমরেডরা। একদিকে বিধায়ক সুধাংশু দাসের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, অপরদিকে বিজেপি দলের সাংগঠনিক ভাবে এগিয়ে যাওয়া এবং সর্বোপরি যুব প্রজন্মের বিজেপির দিকে এগিয়ে যাওয়ায় সিপিএম দল সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে।কমরেডদের আগের যে জৌলুস এবং জেল্লা ছিল বর্তমানে সেটা আর দেখতে পাওয়া যায় না।সংগঠনকে সুন্দর এবং ভাইরাস মুক্ত করতে গিয়ে বিজেপি দলে থেকে যারা দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে গিয়েছিলেন এবং বিজেপি দলের সাইনবোর্ডকে সামনে রেখে পেছনের দরজা দিয়ে কু-কাজে লিপ্ত ছিলেন তাদেরকে বহু আগেই দল থেকে বের করে দিয়েছিলেন বিজেপি নেতৃত্বরা।ঝাড়াই বাছাই করে ছেঁটে ফেলে দেওয়া হাতে গোনা কয়েকজন কর্মীকে সিপিএম দল দলে টেনে দল ভাঙ্গনের বার্তা দিতে চাইছে,যা এখন আর মানুষ গ্রহণ করছে না। ইতিমধ্যেই বিলাসপুর ৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত ৫১/৩ বুথের যুবমোরচা ও রেগা বিষয়ক দায়িত্বে থাকা সূর্যের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির অভিযোগ উঠায় তাকে দল থেকে সাইড করে রাখা হয়।কেননা দায়িত্ব পাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই বামে-ডাইনে রোজগার করে ফুলে ফেঁপে ওঠে।যা নিয়ে সাধারণ মানুষ অভিযোগ তোলতে শুরু করে।অপরদিকে তেলিয়া এলাকার নান্টুকে বাংলা মদ বিক্রির দায়ে বহু আগেই দল থেকে ছেঁটে ফেলা হয়।সাথে দল বিরোধী কার্যকলাপ তো রয়েছেই।এ বিষয়ে বিধায়ক সুধাংশু দাসের সাথে কথা বললে তিনি জানান দলের মধ্যে থেকে যারা দলকে বদনাম করবে এবং কু-চরিত্রের মানুষ যারা রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সেটাই স্বাভাবিক।এই সমস্ত বহিষ্কৃত লোকদেরকে সিপিএম দল তাদের দলে যোগদান করিয়ে ভোটের মুখে ভাঙ্গনের বার্তা দিতে চাইছে।তিনি বলেন এসবের বিরুদ্ধে জনগন গর্জে উঠবে এবং ভোটের বাক্সেই তার মোক্ষম জবাব দেবে।
103
next post