শান্তির বাজার প্রতিনিধ :আজ সকাল থেকে জোলাই বাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিভিন্ন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে নামলেন মন্ত্রী পাশাপাশি জোলাই বাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন উন্নয়নের কাজগুলি খতিয়ে দেখছেন । মন্ত্রী ঠিকাদার এবং দপ্তরের আধিকারিকদের পরামর্শ দিলেন কাজের গুণমান বজায় রেখে সময়ের কাজ সময়ে শেষ করার জন্য। শান্তির বাজারে কোন জোলাই বাড়ি বিধানসভা কেন্দ্র বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বিজেপি আইপিএফটি নেতৃত্বদেরও খোঁজখবর নেন মন্ত্রী। আজ সকাল বেলা প্রথমে আচমকা পূর্ব চরকবাই জনজাতি কল্যাণ দপ্তরের নির্মিত ত্রিতল গার্লস হোস্টেল পরিদর্শন করেন। এরপরে পূর্ব চরকাবাই সহ জোলাই বাড়ি যে সমস্ত এলাকায় বৃষ্টির জল জমার ফলে সাধারণ মানুষের ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেই সমস্ত এলাকায় ট্রেনিং সিস্টেম করে কিভাবে জলকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া যায় তা খতিয়ে দেখেন। এরপর ছুটে যান মন্ত্রী জোলাই বাড়ি দেবদারু বাজার সংলগ্নে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্রিজ পরিদর্শনে। এরপরে পরিদর্শনে যান মন্ত্রী জোলাই বাড়ি করপাড়া ২০২৩ নির্বাচনে দেয়া প্রতিশ্রুতি কতটা বাস্তবায়ন হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে। এ পাড়ায় মন্ত্রীর জনকল্যাণমুখী পরিকল্পনায় চলছে কংক্রিট সিমেন্টের তৈরি রাস্তা নির্মাণের কাজ জোলাই বাড়ি ব্লকের উদ্যোগে।ঐপাড়ার সাধারণ মানুষ বলছেন কথা দিযে কথা রাখলেন মন্ত্রি শুক্লাচরণ নোয়াতিয়া । জানা যায় ঐ পাড়া তে প্রায় ৬৭ পরিবারের বসবাস। এখন আর পেক কাদা পেরিয়ে চলতে হবে না রাস্তায় পেয়ে বেজায় খুশিঐ এলাকার সাধারণ মানুষ। এরপরে মন্ত্রী ছুটে আসেন জোলাই বাড়ি বিদ্যুৎ নিগমের, নিগমের কিছু অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীরা প্রায় চার মাস যাবত বেতন পাচ্ছিল না একটি এ .আর.কে বেসরকারি কোম্পানি থেকে। সেই বিষয়টি মন্ত্রী নজরে আসতেই বেসরকারি কোম্পানি এবং দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন, পাশাপাশি তালবাহানা না করে তাদের বেতন মিটিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেন । মন্ত্রী শুক্লাচরণ নোয়াতিয়ার এই ধরনের যুদ্ধকালীন তৎপরতা লতা এবং হাতের কাছে মন্ত্রীকে পেয়ে খুশি জোনাই বাড়ির এলাকার সাধারণ মানুষ।
51
previous post